আস্সলামু আালাইকুম, কেমন আছেন সকলে। আমরা সকলেই যানি যে এখন গ্রীষ্ম কালিন ফল এবং খুবই জনপ্রিয় ফল । বছর শেষে এটির উপর নির্ভর করে অনেক পরিবার। তারা তাদের সারা বছরের জমানো পুজি এবং ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে একটু লাভের আসায় তরমুজ চাষ করে। প্রথমে খুব ভালোই হয়। বিজ রোপন করে, চারাগাছ হয়, তাতে কিটনাশক, সার, পানি দিয়ে বড় করা হয়। সকলে খুব খুশি ফসল হবে বাজারে বিক্রি করবে। গাছে ফল দরেছে সকলে মহা খুশি। কিন্তু এরই মধ্যে হলো একটি ঘটনা। হঠাৎ একদিন পশ্চিম আকাশে উঠে কালো মেঘের ভেলা। শুরু হলো শো শো বাতাস কিছুক্ষণ পরে শুরু হলো ঝুপ ঝুপ করে বৃষ্টি। আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছি। বৃষ্টির সাথে সাথে পরলো শিলা। নষ্ট হওয়া শুরু করলো নব আগাতো ছোট ছোট তরমুজ গিলো।এদিকে বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাচ্ছে ক্ষেত। নষ্ট হয়ে যায় সকল তরমুজ ক্ষেত। ভেঙ্গে যায় মন। দুঃখ ভরা মন নিয়ে দারিয়ে থাকে ক্ষতের মাঝে। এর মধ্যে থেকেও যারা কিছু ফল পেয়েছে। এই ফল পেয়ে কিছুটা হাসি এসেছে মুখে। কিন্তু এই হাসি টুকুন কেরে নিলো। বর্তমান আামাদের সারা বীশ্বের মহামারি করনা ভাইরাস। কারন এই ভাইরাসের কারণে সমস্ত দেশে চলে লকডাউন। এর মধ্যে কেমন করে বিক্রি করবে এই ফসল। বরই চিন্তিত সকলে। খবর পেলো তরমুজ কেনার জন্য পাইকাররা এসেছে। আবারো খুশি হলো মনে হয় এবার বিক্রি করা যাবে। কিন্তু ফসলের মূল্য দেবে খুবই কম যাতে কৃষকের লাভ তো দুরের কথা খরচ টাকাই হয় না। কি হলো এই কষ্ট করে তার পারিশ্রমিক টাও পেলো না। এবছরের এই বৃষ্টি তে শতাংশের পর শতাংশ জায়গা তলিয়ে নষ্ট হয়ে যায় অনেক ফসল। শুধু কি তরমুজ না সাথে আছে ডাল ফসল। কত জায়গা যে নষ্ট হয়ে যায় ডাল। এখনও বৃষ্টি হয় এতে ডালও নষ্ট হয়েে যায়। কিছি ডাল বাড়িতে আনলেও রৌদ্র না থাকায় সেগুলো সুকাতে পারে না। না সুকালে মারই করা যায় না। তরমুজের পাশাপাশি ক্ষতি হয়ে যায় ডালেরও। তো এখানে কোন লোক কে দায়ি করা তো যাবে না কারন। প্রকৃতি কারো হাতে না। এটা হলো একমাত্র আল্লাহর হাতে। তিনি যা করেন তাতেই আমাদের খুশি থাকতে হবে। তার উপর যোর খাটানো যাবেনা। তবে এই করনার লকডাউনের মধ্যেও গাড়ি নিয়ে তরমুজ গুলো শহরে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এই সুজোগ করে দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারকে জানাই ধন্যবাদ। সকলে দোয়া করবেন আল্লাহ যেন এইরকম প্রাকৃতিক দূর্যগ না দেয়। আরো দোয়া করবেন আল্লাহ যেন সকলকে এই মহামারী থেকে হেফাজত করে। আমার জন্যও দোয়া করবেন। আমিও সকলের জন্য দোয়া করও।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সারাদেশে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
আজ ১৬ ডিসেম্বর, এই দিনে বাংলাদেশ পকিস্থানী হানাদার বাহিনী থেকে বিজয় অর্জন করেছিল। বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী...