তরমুজ আমাদের সবার প্রিয় একটি ফল।এই ফলটি খেতে আমরা সবাই খুব ভালবাসি।কারন এই ফল এই কথা মনে করেলেই আমারে মনে একটা রেফ্রেশিং ভাব চলে আসে, কারন এই ফলটি পানিতে পরিপূর্ণ একটি ফল।এবং এই ফলে রয়েছে হাজারও গুনাগুন যা আপনার মাথা নষ্ট করে দিবে।তবে কিছু মানুষ আছে যারা কিনা তরমুজ পছন্দ করে না তরমুজ এর বিচির কারনে, তবে সত্যি হ্যাঁ তরমুজ খাওার সময় এর বিচি হঠাত করে মুখে পরলে আমাদের সবার এ বিরক্ত লাগে কিন্তু এই বিচির মদ্ধেও রয়েছে অনেক গুনাগুণ যা আপনার বিশ্বাস করেতে মন চাইবে না ,কিন্তু হা এতাই সত্যি!!! তা নিচে এই তরমুজ সম্পকে কিছু অবাক করা তথ্য দিচ্ছি এই তথ্য জানতে আজকের ব্লগটি পুরটা পড়ুন।
১।তরমুজ এমন একটি ফল যার ৯০ শতাংশই পানি।যা গরমে মানুষকে হাইড্রায়েট রাখতে অনেক সাহায্য করে।তবে এই পানি সাধারণ পানি নয় যা আপনার শুধু তৃষ্ণাই মেটাবে না ।এম্নকি এই পানিতে আছে পটাশিয়াম, খনিজ লবন, ভিটামিন এ, বি, সি, ভিটামিন বি১২সহ আর অনেক উপকারী উপাদান।
২।তরমুজ এমন একটি ফল যা খাওার পর মানুষের স্মৃতিশক্তি বারাতে সাহায্য করে। এছারাও এই ফলটি মানুষের চোখের নানা ব্যাধিসহ চোখের ছানি পরা দূর করে ফেলে ধিরে ধিরে।এছাড়া দিষ্টইশক্তি বাড়াতেও তরমুজ অনেক কারযকরি।
৩।বন্ধুরা আমারা যেকোনো খাবার খেলেই কিন্তু মোটা হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। কিন্তু তরমুজ আমরা যতই খাইনা কেন তরমুজ এ মোটা হয়ে যাওার কোন ভয় কিন্তু নেই,এওম্নতি আপনি যদি এই ফলটি বেশি করে খান আপনি স্লিম হয়ে যাবেন। কারন তরমুজ এর মানুষের শরীরের বারতি ফ্যাট ঝরিয়ে ফেলার ক্ষমতা আছে।
৪।এবার আসি তরমুজের বিচির গুনাগুণ নিয়ে, পুষ্টি ও খাদ্য বিভাগের শিক্ষারতই মোঃ মাইনুর রেজা বলেন, এক কাপ তরমুজের শুকনো দানায় রয়েছে ৬০০ ক্যালরি। অর্থাৎ তরমুজে রয়েছে শর্করা, অ্যামিনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, খনিজ লবনশহ আর উপকারী উপাদান।
৫।একটি মানুষের শরির সুস্থ রাখতে তার হার্ট ও মস্তিষ্ক সচল রাখতে তরমুজের বিচির উপকারিতার কোন তুলনা হয় না।
সুতরাং বন্ধুরা বুজতেই পারছের তরমুজ কতটা উপকারী আমাদের জীবন বাচাতে,তাই আশা করছি যারা তরমুজ ও তরমুজের বিচি খেতে পছন্দ করতেন না তারা অবশ্যই আজকে থেকে তরমুজ খাওয়া শুরু করবেন ও অন্নকে উৎসাহ দিবেন।
আজকে এই পর্যন্তই, আশা করছি ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেয।