আসসালাময়ালাইকম। আসা করি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আজ আমি আপনাদে মজে এমন একটি জিনিস সিয়ার করবো তা আপনারা সুনে একটু চুমকে ওঠবেন। কারন আমি আজকে আপনাদের কে বলবো ড্রাক বা নিসা দব্য দারা তৈরি ঔষধ সমপরকে বলবো। তাহলে শুরু করা জাক।
ড্রাগ ঃ
ড্রাগ শব্দটি বলতে অনেক ধরনের উপাদানকে বুঝায় যার মধ্যে রয়েছে অনৈতিক ক্যামিক্যাল,ব্যবস্থাপত্র এবং ব্যবস্থাপত্র বিহিন ঔষধ যা মানুষ তাদের শরীরে গ্রহন করে থাকে।
মনোবিজ্ঞানীদের মতে ড্রাক বলতে বুঝায় নিকোটিন এবং অ্যালকোহলের পরিবর্তেনে এমন কিছু চিত্র প্রভাবকারী উৎপাদন যা শরীরিক এবং মানসিক নির্ভরশীলতা সৃষ্টি করতে পারে।
ধূমপান ও মদ্যপানের মতো ড্রাগ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ও এর বিশাল ইতিহাস রয়েছে। ড্রাগের ব্যবহার বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশে মারাত্মক সমস্যা আকারে দেখা দিয়েছে। বিশেষত ইউরোপে এবং আমারিকা, বাংলা দেশে কিছু মানুষ রয়েছে যারা আন্যদের তুলনায় ড্রাগ বেশি ব্যবহার করে থাকে। অধিকাংশ ড্রাগ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিকাশ মুলক প্যাটান আনুসরন করার হয়ে থাকে। এর মধ্যে দিনর ড্রাগ রয়েছে যারা এই প্যাথানের বাইরে
যেমন ঃ
১। ষুমের ঔষুধ
২। ষুম উদ্রেক কারী ঔষুধ
৩। ব্যাথ্যা নাসক ঔষুধ ইত্যাদি
এগুলান সাধারনোত যুবক বয়সে চিকিৎসকের ব্যবস্থা পত্র অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এই ড্রাগ জতোই ঔষুধ হিসেবে চিকিৎসক বাবহার কে থাকুক না কেন কিছু যুবক এসকল ঔষুধ কে ড্রাক বা নিসা হিসেবে বাবহার করে থাকে। যেমন ঃ ষুমের ঔষদ, কাসের সিরাপ ইত্যাদি। কিছু গাছ জাতিয় ঔষুদ আছে জেগুলান আমরা শরীর সুস্থ রাখা বা রুগ থেকে রক্ষা পয়ার জন্য বাবহার করে থাকি। জেমন তোলসি পাতা, গাজা বা গাজার বীজ দারা আমরা কফ বা কাসির ঔষুধ তৈরি করে থাকি কিন্তু অনেকে এগুল অধিক মাত্রায় সেবন করে। এতে শরীরে নেসা তৈরি হয়। এখটা কথা মাথায় রাখবেন যেকোন ঔষুদ আধিক মাত্রায় সেবন করলে তা নেসাতে রুপানতরিত হয়।
এজ এই পরজনতোই আগামি আরেক দিন আন্য কিছু নিয়ে হাজির হবো।
জাবার আগে একটি কথা আপনারা কোন কাজি অতি মাত্রাই করবেন না। জেকোন কিছু অতি মাত্রা করাকেই নেসা বলে। আর নেসা শরীরের জন্য ক্ষতি কারক।
আর কথা বারাবো না। আপনারা সবাই ভালো থাকেন। এবং পারলে আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি জেন আল্লাহর দোয়ায় ভালো থাকি। আমি আপনাদের জন্য দোয়া কি আপনারা জেন ভালো থাকেন। এর পরে কি ধরনের লেখা চান জানিয়ে দিবেন ইনসাআল্লাহ্।
“আল্লাহ্হাহাফেজ”
ধন্যবাদ।