আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনায় করি।
দিন দিন আমাদের ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের শিল্প ,সাহিত্য ,সংস্কৃতি ,খাবার দাবার আমাদের ঐতিহ্যের অংশবিশেষ। দিন দিন নতুনত্বের তালে আমরা আমাদের সেই আগের ঐতিহ্য হারিয়ে জিতে বসেছে। বর্তমান প্রজন্ম তাই জানেই না আগের দিনের খাবার কিংবা ঠান্ডায় এর সাথে। আজ তাই আমি আপনাদের তেমনি একটি হারিয়ে যাওয়া ঠান্ডা উপাদান এর কথা তুলে ধরব। আশা করি আপনারা নতুন কিছু সম্পর্কের কথা জানতে পারবেন।
আজ আমি আপনাদের সামনে যে উপাদান এর কথা তুলে ধরবো সেই উপাদানটির নাম হলো কতিলা। এই উপাদানটি শরবত হিসেবে খাওয়া হয়। এই উপাদানটি দিয়ে তৈরিকৃত শরবত কতিলার শরবত হিসেবে খুব পরিচিত। এই উপাদান এর তৈরিকৃত শরবত আমাদের সকলের জন্য খুব উপকারী। কোটিলা মুলুত একটি আঠা জাতীয় পদার্থ। পূর্বের আমলে এই কতিলার ব্যবহার অনেক প্রসিদ্ধ ছিলো। বর্তমানে এর ব্যবহার নাই বললে চলে। তবে কতিলা অনেক প্রসিদ্ধ একটি খাবার।
কতিলা অনেক উপকারী একটি উপাদান। যার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। চলুন তাহলে দেরি না করে কোটিলার কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
১.কতিলা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তাই গরমের দিনে কতিলার শরবত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
২.সকালে ঘুম থেকে উঠে কতিলার শরবত খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায়।
৩.কতিলা রক্তরোধক এর কাজে ভূমিকা পালন করে।
৪.মানব শরীরের অভ্যন্তরীন প্রদাহ নিবারণ করতে এই উপাদান কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন।
৫.মানব শরীরে কণ্ঠ এবং বক্ষ জাতীয় রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই উপাদান।
৬.রক্তদুষ্টি জনক উষ্ণতা প্রদাহ নিবারণে ভূমিকা পালন করে।
৭.শুক্র তৈরি করতে এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
৮.মানবদেহে বীর্য তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে কতিলা।
৯.চোখের নিচে কালী দাগ দূর করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে কতিলা।
১০.মানবদেহে ওজন কম এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
১১.লিকুরিয়ার সমস্যা সমাধান এ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
দিন দিন আমাদের ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের শিল্প ,সাহিত্য ,সংস্কৃতি ,খাবার দাবার আমাদের ঐতিহ্যের অংশবিশেষ। দিন দিন নতুনত্বের তালে আমরা আমাদের সেই আগের ঐতিহ্য হারিয়ে জিতে বসেছে। বর্তমান প্রজন্ম তাই জানেই না আগের দিনের খাবার কিংবা ঠান্ডায় এর সাথে। আজ তাই আমি আপনাদের তেমনি একটি হারিয়ে যাওয়া ঠান্ডা উপাদান এর কথা তুলে ধরব। আশা করি আপনারা নতুন কিছু সম্পর্কের কথা জানতে পারবেন।
আজ আমি আপনাদের সামনে যে উপাদান এর কথা তুলে ধরবো সেই উপাদানটির নাম হলো কতিলা। এই উপাদানটি শরবত হিসেবে খাওয়া হয়। এই উপাদানটি দিয়ে তৈরিকৃত শরবত কতিলার শরবত হিসেবে খুব পরিচিত। এই উপাদান এর তৈরিকৃত শরবত আমাদের সকলের জন্য খুব উপকারী। কোটিলা মুলুত একটি আঠা জাতীয় পদার্থ। পূর্বের আমলে এই কতিলার ব্যবহার অনেক প্রসিদ্ধ ছিলো। বর্তমানে এর ব্যবহার নাই বললে চলে। তবে কতিলা অনেক প্রসিদ্ধ একটি খাবার।
কতিলা অনেক উপকারী একটি উপাদান। যার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। চলুন তাহলে দেরি না করে কোটিলার কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
১.কতিলা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তাই গরমের দিনে কতিলার শরবত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
২.সকালে ঘুম থেকে উঠে কতিলার শরবত খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায়।
৩.কতিলা রক্তরোধক এর কাজে ভূমিকা পালন করে।
৪.মানব শরীরের অভ্যন্তরীন প্রদাহ নিবারণ করতে এই উপাদান কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন।
৫.মানব শরীরে কণ্ঠ এবং বক্ষ জাতীয় রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই উপাদান।
৬.রক্তদুষ্টি জনক উষ্ণতা প্রদাহ নিবারণে ভূমিকা পালন করে।
৭.শুক্র তৈরি করতে এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
৮.মানবদেহে বীর্য তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে কতিলা।
৯.চোখের নিচে কালী দাগ দূর করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে কতিলা।
১০.মানবদেহে ওজন কম এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
১১.লিকুরিয়ার সমস্যা সমাধান এ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
আশা করি আজকের পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা অনেক অজানা জিনিস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আজ এই পর্যন্তই। সামনে নতুন কোনো ধরণের টপিক নিয়ে হাজির হবো আপনাদের সামনে। ধন্যবাদ সবাইকে।
ঘরে থাকুন
সুস্থ থাকুন
আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনায় করি।
দিন দিন আমাদের ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের শিল্প ,সাহিত্য ,সংস্কৃতি ,খাবার দাবার আমাদের ঐতিহ্যের অংশবিশেষ। দিন দিন নতুনত্বের তালে আমরা আমাদের সেই আগের ঐতিহ্য হারিয়ে জিতে বসেছে। বর্তমান প্রজন্ম তাই জানেই না আগের দিনের খাবার কিংবা ঠান্ডায় এর সাথে। আজ তাই আমি আপনাদের তেমনি একটি হারিয়ে যাওয়া ঠান্ডা উপাদান এর কথা তুলে ধরব। আশা করি আপনারা নতুন কিছু সম্পর্কের কথা জানতে পারবেন।
আজ আমি আপনাদের সামনে যে উপাদান এর কথা তুলে ধরবো সেই উপাদানটির নাম হলো কতিলা। এই উপাদানটি শরবত হিসেবে খাওয়া হয়। এই উপাদানটি দিয়ে তৈরিকৃত শরবত কতিলার শরবত হিসেবে খুব পরিচিত। এই উপাদান এর তৈরিকৃত শরবত আমাদের সকলের জন্য খুব উপকারী। কোটিলা মুলুত একটি আঠা জাতীয় পদার্থ। পূর্বের আমলে এই কতিলার ব্যবহার অনেক প্রসিদ্ধ ছিলো। বর্তমানে এর ব্যবহার নাই বললে চলে। তবে কতিলা অনেক প্রসিদ্ধ একটি খাবার।
কতিলা অনেক উপকারী একটি উপাদান। যার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। চলুন তাহলে দেরি না করে কোটিলার কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
১.কতিলা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তাই গরমের দিনে কতিলার শরবত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
২.সকালে ঘুম থেকে উঠে কতিলার শরবত খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায়।
৩.কতিলা রক্তরোধক এর কাজে ভূমিকা পালন করে।
৪.মানব শরীরের অভ্যন্তরীন প্রদাহ নিবারণ করতে এই উপাদান কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন।
৫.মানব শরীরে কণ্ঠ এবং বক্ষ জাতীয় রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই উপাদান।
৬.রক্তদুষ্টি জনক উষ্ণতা প্রদাহ নিবারণে ভূমিকা পালন করে।
৭.শুক্র তৈরি করতে এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
৮.মানবদেহে বীর্য তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে কতিলা।
৯.চোখের নিচে কালী দাগ দূর করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে কতিলা।
১০.মানবদেহে ওজন কম এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
১১.লিকুরিয়ার সমস্যা সমাধান এ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
দিন দিন আমাদের ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের শিল্প ,সাহিত্য ,সংস্কৃতি ,খাবার দাবার আমাদের ঐতিহ্যের অংশবিশেষ। দিন দিন নতুনত্বের তালে আমরা আমাদের সেই আগের ঐতিহ্য হারিয়ে জিতে বসেছে। বর্তমান প্রজন্ম তাই জানেই না আগের দিনের খাবার কিংবা ঠান্ডায় এর সাথে। আজ তাই আমি আপনাদের তেমনি একটি হারিয়ে যাওয়া ঠান্ডা উপাদান এর কথা তুলে ধরব। আশা করি আপনারা নতুন কিছু সম্পর্কের কথা জানতে পারবেন।
আজ আমি আপনাদের সামনে যে উপাদান এর কথা তুলে ধরবো সেই উপাদানটির নাম হলো কতিলা। এই উপাদানটি শরবত হিসেবে খাওয়া হয়। এই উপাদানটি দিয়ে তৈরিকৃত শরবত কতিলার শরবত হিসেবে খুব পরিচিত। এই উপাদান এর তৈরিকৃত শরবত আমাদের সকলের জন্য খুব উপকারী। কোটিলা মুলুত একটি আঠা জাতীয় পদার্থ। পূর্বের আমলে এই কতিলার ব্যবহার অনেক প্রসিদ্ধ ছিলো। বর্তমানে এর ব্যবহার নাই বললে চলে। তবে কতিলা অনেক প্রসিদ্ধ একটি খাবার।
কতিলা অনেক উপকারী একটি উপাদান। যার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। চলুন তাহলে দেরি না করে কোটিলার কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
১.কতিলা আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তাই গরমের দিনে কতিলার শরবত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
২.সকালে ঘুম থেকে উঠে কতিলার শরবত খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায়।
৩.কতিলা রক্তরোধক এর কাজে ভূমিকা পালন করে।
৪.মানব শরীরের অভ্যন্তরীন প্রদাহ নিবারণ করতে এই উপাদান কার্যকরী ভূমিকা পালন করেন।
৫.মানব শরীরে কণ্ঠ এবং বক্ষ জাতীয় রোগ নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই উপাদান।
৬.রক্তদুষ্টি জনক উষ্ণতা প্রদাহ নিবারণে ভূমিকা পালন করে।
৭.শুক্র তৈরি করতে এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
৮.মানবদেহে বীর্য তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে কতিলা।
৯.চোখের নিচে কালী দাগ দূর করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে কতিলা।
১০.মানবদেহে ওজন কম এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
১১.লিকুরিয়ার সমস্যা সমাধান এ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে এই কতিলা।
আশা করি আজকের পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা অনেক অজানা জিনিস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আজ এই পর্যন্তই। সামনে নতুন কোনো ধরণের টপিক নিয়ে হাজির হবো আপনাদের সামনে। ধন্যবাদ সবাইকে।
ঘরে থাকুন
সুস্থ থাকুন