আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনায় করি।
বাংলাদেশ ষঢ়ঋতুর দেশ। প্রকৃতির ওপর লীলায় সাজিয়ে উঠেছে আমাদের এই দেশকে। তাইতো যে দিকে চোখ পরে সেই দিকে শুধুমাত্র সবুজের সমারোহ। প্রকৃতির এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কত গুণী কবি সাহিত্যিক যে নানান ধরণের কবিতা কিংবা উপন্যাস লিখেছেন তার হিসেব নেই। তাইতো কবির ভাষায় বলতে গেলে
“ধনধান্য পুষ্পেভরা আমাদের এই বসুন্ধরা
তাহার মাঝে আছে এই দেশ সকল দেশের সেরা
ও সে যে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সে যে স্মৃতি দিয়ে ঘেরা ”
বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল শুধুমাত্র সবুজের সমারোহ। এদেশের বিরাজমান প্রকৃতির প্রেমে কেউ পড়েননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুস্কর হবে। বাংলাদেশের গ্রানাঞ্চলে বিরাট এক অংশ জুড়ে রয়েছে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত। গ্রাম বাংলায় যে দিকে চোখে পরে সেই দিকে শুধুমাত্র এই সবুজের সমারোহ ধানক্ষেত। বাংলাদেশে পাহাড় কিংবা নদীর ধরে কিংবা সমতল উর্বর মাঠে সবুজ রংগের চিকন যে শস্যের যে চাষ হয়ে থাকে সেই শস্যকে বলা হয় ধান। বাংলাদেশে আউশ ,আমন এবং বোরো এই তিন জাতের ধানের চাষ হতে দেখা যায়। ধান যেহেতু এক বর্ষজীবি উদ্ভিদ তাই বছরে একবার আমার ধানের ক্ষেত দেখতে পাই। কিন্তু নাতিশীতষ্ণ দেশে ধানের ফলন দুবার হতে দেখা যায়।
আমরা বছরে ধান ক্ষেতের চিত্র পাল্টাতে দেখি। প্রথমে ধান এর হা]]গাছ যখন লাগানো হয় তখন ধানের ক্ষেত সবুজ দেখা যায়। আবার সেই ধান যখন পেকে যায় তখন তা হলুদ হয়ে যায়। তবে আমাদের সবুজ ধানক্ষেত সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে থাকে। এর মায়াবী রূপ মুগ্ধ করে আমাদের সবাইকে। কিন্তু শহর অঞ্চলে এই ধানক্ষেত নাই বললে চলে। তাই প্রকৃতির এই রূপ দেখতে শহর থেকে গ্রামে ছুটে আসে অনেক মানুষ। সূর্য্যের আলোয় ধানক্ষেত মনে হয় যেনো এক অন্যরকম রূপ ধারণ করে থাকে। এক এক সময় ধানক্ষেত এক এক রকম রূপ ধারণ করে থাকে। তাই সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই দেশের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ধানক্ষেত।
বাংলাদেশ ষঢ়ঋতুর দেশ। প্রকৃতির ওপর লীলায় সাজিয়ে উঠেছে আমাদের এই দেশকে। তাইতো যে দিকে চোখ পরে সেই দিকে শুধুমাত্র সবুজের সমারোহ। প্রকৃতির এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কত গুণী কবি সাহিত্যিক যে নানান ধরণের কবিতা কিংবা উপন্যাস লিখেছেন তার হিসেব নেই। তাইতো কবির ভাষায় বলতে গেলে
“ধনধান্য পুষ্পেভরা আমাদের এই বসুন্ধরা
তাহার মাঝে আছে এই দেশ সকল দেশের সেরা
ও সে যে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সে যে স্মৃতি দিয়ে ঘেরা ”
বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল শুধুমাত্র সবুজের সমারোহ। এদেশের বিরাজমান প্রকৃতির প্রেমে কেউ পড়েননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুস্কর হবে। বাংলাদেশের গ্রানাঞ্চলে বিরাট এক অংশ জুড়ে রয়েছে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত। গ্রাম বাংলায় যে দিকে চোখে পরে সেই দিকে শুধুমাত্র এই সবুজের সমারোহ ধানক্ষেত। বাংলাদেশে পাহাড় কিংবা নদীর ধরে কিংবা সমতল উর্বর মাঠে সবুজ রংগের চিকন যে শস্যের যে চাষ হয়ে থাকে সেই শস্যকে বলা হয় ধান। বাংলাদেশে আউশ ,আমন এবং বোরো এই তিন জাতের ধানের চাষ হতে দেখা যায়। ধান যেহেতু এক বর্ষজীবি উদ্ভিদ তাই বছরে একবার আমার ধানের ক্ষেত দেখতে পাই। কিন্তু নাতিশীতষ্ণ দেশে ধানের ফলন দুবার হতে দেখা যায়।
আমরা বছরে ধান ক্ষেতের চিত্র পাল্টাতে দেখি। প্রথমে ধান এর হা]]গাছ যখন লাগানো হয় তখন ধানের ক্ষেত সবুজ দেখা যায়। আবার সেই ধান যখন পেকে যায় তখন তা হলুদ হয়ে যায়। তবে আমাদের সবুজ ধানক্ষেত সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে থাকে। এর মায়াবী রূপ মুগ্ধ করে আমাদের সবাইকে। কিন্তু শহর অঞ্চলে এই ধানক্ষেত নাই বললে চলে। তাই প্রকৃতির এই রূপ দেখতে শহর থেকে গ্রামে ছুটে আসে অনেক মানুষ। সূর্য্যের আলোয় ধানক্ষেত মনে হয় যেনো এক অন্যরকম রূপ ধারণ করে থাকে। এক এক সময় ধানক্ষেত এক এক রকম রূপ ধারণ করে থাকে। তাই সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই দেশের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ধানক্ষেত।
সামনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে হাজির হবো।ধন্যবাদ সবাইকে।
ঘরে থাকুন
সুস্থ থাকুন