Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

জেনে নিন নিম পাতার গুনাগুন

নিম একটি পরিচিত ও সাধারণ গাছ। এর গুনাগুন বহু।

নিম পাতা যে উপকারী তা আমরা সবায় জানি। এটা

প্রায় ৪ হাজারেও বেশি সময় ধরে উপমহাদেশের

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম পাতার

গুনে মুগ্ধ হয়ে পশ্চিমারাও ঝুকে পড়ছে ভেজষ ও

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়। ভেজষ উদ্ভিদের তালিকায়

শীর্ষে আছে নিম পাতা। অনেকে বলে থাকেন সর্ব

রোগের ওষুধ হলো এই নিম পাতা। নিম পাতার বিভিন্ন

কার্যাবলী বা গুনাগুন জেনে নেওয়ার দরকার,,,,,,,

১। নিম পাতা দিয়ে তৈরি ওষুধ চুলের ও ত্বকের যত্নে

ব্যবহার করা হয়।

২। নিম পাতায় এন্ট- ব্যক্টেরিয়াল উপাদান আছে।

যা মাথার খুসকি দুর করতে কার্যকরী ভুমিকা পালন

করে।

৩। এটি চুলকানি, শুষ্কতা, মানসিক অস্থিরতা দুর

করে।

৪। চুলের বৃদ্ধি ভালো করে।

৫। নিম পাতার পেস্ট চুল ও মাথার স্ক্যাল্পের

কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করে।

৬। এই পাতা ত্বকের জ্বালা মেটাতে কার্যকরী ভুমিকা

পালন করে।

৭। ব্রন বৃদ্ধি করে যে ব্যক্টেরিয়ার তা দুর করতে সাহায্য

করে।

৮। ব্রণের পূণরাবৃত্তি রোধ করতে নিম পাতা খুব

উপকারী।

৯। নিম পাতার পেস্ট মুখে ব্যবহার করলে মুখের

উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

১০। নিমের তেল বা পাতা ব্যবহার করলে ত্বকের

লালভাব, জ্বালা মেটাতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।

১১। নিম পাতা, শিকড়, ছাল, বাকল ইত্যাদি ওষুধ

হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

১২। নিমের ডি টক্সিফাইং বৈশিষ্টের জন্য ত্বকের রোগ

চিকিৎসায় সকল আয়ুর্বেদিক ফর্মুলেশন উল্লেখ করা

হয়।

১৩। আলসারের ব্যক্টেরিয়া সংক্রমন বিরোধিতা এবং

অনাক্রম্যতা উন্নতি করতে নিম পাতা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা

পালন করে।

আমার মতে সবার বাড়িতে একটা নিমগাছ থাকা দরকার।

আসা করি আমরা এই টিপস আপনাদের খুব ভালো

লাগবে এবং কাজে আসবে।

সুস্থ থাকুন
ঘরে থাকুন
বাহিরে গেলে মাস্ক পরুন
বাহির থেকে আসলে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।

Related Posts

7 Comments

Leave a Reply

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No