আমাদের দেশে কত জন সিগারেটে ধুমপান করে তার জরিপ করা খুব কঠিন কিছু নয় তবে যদি ধুম করে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বললে চমকে ওঠারমত লোকের জরিপ করা কঠিন। হ্যা আজকের এই বিষয়ের প্রতি কিছু আলোচনার জন্যই আজকের পোষ্ট। পোষ্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন আশা করি আপনিও আমার সাথে একমত হবেন। দেশে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার সিগারেট আগুনে পুড়িয়ে ক্ষতিকর ধোয়া ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে, শুধূ তাই নয় কত যে, প্রাণ দিনে দিনে বিভিন্ন বাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছে তার হিসাব অজানা। আজকাল ছোট ছোট ছেরে মেয়েরাও এর দিকে ঝুকে পড়ছে। প্রথমত সিগারেট তারপর অনান্য মাদক। তাহলে বলতে পারি অবশ্যই সিগারেট খুবই খারাপ একটি পন্য তারপরও খাচ্ছে। আপ্যায়ন বন্ধু বান্ধব ইয়ং জেনারেশন বর্তমানে সিগারেট নিত্যদিনের একটি পন্য হিসেবে নিচ্ছে। যা না হলে যেন চলে না। সরকার সহ বিভিন্ন কোম্পানি এর ক্ষতিকর প্রভাব তেকে দুরে থাকার জন্য সর্বদা প্রচার প্রচারণা করছে এমনকি পেকেটের গায়ে ভয়ানক চিত্রও তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও আমরা জেনে শুনে বুঝে দব্বংশের পথে পা বাড়াচ্ছি। ধীরে ধরে নিজেকে শেষ করছি পামা পাশা আগত প্রজন্মকে টেলে দিচ্ছি একই পথে । আজকের হেড লাইন দেখে অনেকেই আমাকে প্রথমত পাগল কিংবা খারাপ মন্তব্য করতেও প্রস্তুত আছেন। আমি বলছি ভিন্ন কথা পৃথিবীতে কত গবেষনা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে।েআমরা সবাই জানি তারপরও সিগারেট স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যম হতে পারে এটা ভাবছি কেন? তার পরিপ্রেক্ষিতে আজকের আবেদন মুলক পোষ্ট।
গবেষনার জন্য সিগারেট কে বেছে নেওয়া হউক, কেননা এটা মানুষকে শেষ করে দিচ্ছে। সিগারেট নিজে পুড়ে না অন্যকেও পুড়ায় শুধু বরতে পারি, সিগারেট নিজে পুড়ে ক্ষনিকেই শেষ হয়, আর যে পুড়ায় সে এর প্রবাব সারা জীবন ভোগ করে এক সময় আনন্দ করে পুড়ানো সিগারেটের প্রতি তীব্র ঘৃনা আর ক্ষোভ নিয়ে নিজেই শেষ হয়ে অন্যর শেষ হওয়ার রাস্তা করে যায়।
পৃথিবীর অনেক গবেষক আছেন যারা এই বিষয়ে গবেষনা করলে হয়তো কেমিক্যাল বা গাছগাছালি বা বিভিন্ন উপাদানের মাধ্যমে সিগারেট তৈরী করতে পারেন, যার দ্বারা উপকার হবে, ডাঃ প্রেসক্রিপশন করবেন আপনি প্রতিদিন তিনটি করে সিগারেট খাবেন। তখন আর সিগারেটটি নিজে পুড়বে কিন্তু অন্যকে পুড়াবে না। আর কেহ নিজেকে শেষ করে অন্যর মেষ হওয়ার রাস্তা তৈরি করবে না। তাই পোষ্টটির মাধ্যমে পৃথিবরি সকল গবেষকের কাছে বিনতি অনুরোধ সিগারেট ক্ষতি না করে এর সুফলতার প্রতি নজর দিতে এমন ভাবে একটি সিগারেট তৈরি করা হউক যার মাধ্যমে মানুষের ক্ষতি নয় বর্রং উপকার হবে। গবেষক গণ গবেষনা করে ৈএমন একটি সিগারেট বের করতে পারেন। যেহেতু সবচেয়ে মারাত্নক রোগের চিকিৎসার ঔষুধ তারা আবিস্কার করতে পেরেছেন। আমি মনে করি আমার এই আবেদনের সাথে আপনারাও একমত হবেন। যে বিষয়টি সমাজে মান সন্মান জড়িত সেখানে এই বিষয়ের প্রতি সর্বোচ্চ প্রদক্ষেপ নেওয়া দরকার। আসুন সবাই আবেদন করি জোড়ালো ভাবে যেন সিগারেটে একটি প্রাণও ঝড়ে না যায় তাই আবেদন মুলক এই পোষ্টির মেইন হেডিং লেখা সিগারেট স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অবদান রাখতে পারে।