উত্তরঃ উদ্দীপকের প্রদত্ত তথ্য মতে কুটির শিল্পের বিকাশ সম্ভব।ছোট জায়গা,সল্প মূলধন,ব্যক্তিগন নৈপুন্যতা,কারিগরি জ্ঞান এবং পারিবারিক সহযোগীতার উপর ভিত্তি করে গড়ে ঊঠে কুটির শিল্প।
নানান ধরণের কুটির শিল্প আমাদের দেশকে করেছে সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে অগ্রগতির ক্ষেত্রে কুটির শিল্পের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন এবং আত্ন কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কুটির শিল্পের যঠেষ্ট অবদান রয়েছে।
কুটির শিল্প দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্যকে লালন পালন করে তা বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করে। গ্রামের প্রতিটি পরিবারে স্থাপিত কুটির শিল্পগুলো আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
বর্তমানে কর্মসংস্থানের অন্যতম ক্ষেত্র হচ্ছে কুটির শিল্প। ব্যক্তিগত নৈপুন্য এবং অল্প কিছু পরিমাণ মূলধন দিয়ে যে কেউ এই শিল্প গড়ে তুলতে পারে। একদিকে যেমন পরিবারের সদস্যদের কর্মসংস্থান হবে সেই সাথে অর্থনৈতিক মুনাফাও অর্জন করা যাবে।
আগে নারীরা এই শিল্পে এগিয়ে নিলেও এখন পুরুষরা নারীদের পাশাপাশি এই শিল্পে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এইভাবে নারী পুরুষের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহনের মাধ্যমে দেশ হয়ে ঊঠতে পারে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালি।