<span;>নোবেল করোনাভাইরাস নিয়ে নতুন গবেষণা : খোলামেলা কক্ষ ও মাস্ক করোনা ভাইরাস রুখতে পারে।
<span;>অনলাইন ডেস্ক
<span;>১২ এপ্রিল, ২০২১ ১২:৫৭
<span;>নোবেল করোনাভাইরাস চীনের উহান শহরের সর্বপ্রথম উৎপত্তি হয় সেখান থেকে সারা বিশ্বের প্রায় সকল স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বাংলাদেশ ৮ ই মার্চ থেকে এই করোনাভাইরাস আমাদের সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে ।
<span;>বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে শুরুর দিকে সংক্রমণ এবং মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও তবে মাঝখানে দিয়ে এর আক্রান্ত মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা শিথিল ছিল এরপর করোনাভাইরাস এর দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয় এবং আক্রান্ত মৃত্যুর সংখ্যা ধীরে ধীরে অধিক পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। করোনায় ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ৭৮ জনের মৃত্যু, মোট শনাক্ত ৫৮১৯ জন ,সুস্থ হয়েছে চার হাজার ২১২ জন। এটা সর্বশেষ প্রকাশিত সরকারি হিসাব।
<span;>এখন পর্যন্ত নোবেল করোনাভাইরাস এ বাংলাদেশে সর্বমোট আক্রান্ত :৬,৮৪,৭৫৬ সুস্থ :৫,৭৬,৫৯০ মৃত্যু : ৯,৭৩৯
<span;>মৃত্যুর অন্য প্রধান কারণ ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ
<span;> বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর প্রধান কারণ হলো মানুষের অসচেতনতা, টিকা আসার পর থেকে মানুষের ভিতরে অসাবধানতার সৃষ্টি হয় এর ফলে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আরো বৃদ্ধি পায় এমতাবস্থায় টিকা নেওয়ার পাশাপাশি সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী।
<span;>যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি একটি গবেষণা বা সমীক্ষা প্রকাশ করে তাদের এই গবেষণায় বলা হয়েছে<span;>, শারীরিক দূরত্বের চেয়ে মাস্ক পরা ও রুমে ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা রাখা অত্যন্ত জরুরি।
<span;>তাতে পরীক্ষায় প্রমাণিত হয় যে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার চেয়েও বাসায় অবস্থান করা এবং মাক্স পরিধান করলে ভাল সুফল পাওয়া যাবে।
<span;>বিখ্যাত জার্নাল ফিজিকস ফ্লুইডে প্রকাশিত সমীক্ষাটিতে আরো বলা হয়েছে , কেউ হয়তো মাস্ক পরল এবং শারীরিক দূরত্বও মেনে চলল। কিন্তু কোনো অফিসে একজন করোনা আক্রান্ত হলে তাঁর থেকে বাতাসের মাধ্যমে বাকিদের মধ্যে ছড়াতে পারে। এতে করা ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির পরিমাণ অনেক বেশি।
<span;>কোন ব্যক্তি যদি মাস্ক বা সচেতনতা মেনে চলে তারপরও যদি তার অফিস বা কর্মক্ষেত্রে কেউ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত তাহলে সচেতন থাকা ব্যক্তিটি আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
<span;>পরামর্শ বা উপদেশের জন্য :
<span;>সাধারণ লক্ষণ বা উপসর্গ নিয়ে সরাসরি না এসে বাসায় থেকেই আইইডিসিআরের হটলাইনে যোগাযোগ করে উপদেশ ও পরামর্শ পাওয়া যাবে।
<span;>করোনাভাইরাস সম্পর্কে যেকোনো পরামর্শ বা উপদেশের জন্য উল্লেখিত হটলাইনে যোগাযোগের অনুরোধ জানানো হয়েছে : ৩৩৩, ০১৯৪৪৩৩৩২২২, ০১৪০১১৮৪৫৫১; ০১৪০১১৮৪৫৫৪; ০১৪০১১৮৪৫৫৫; ০১৪০১১৮৪৫৫৬; ০১৪০১১৮৪৫৫৯; ০১৪০১১৮৪৫৬০; ০১৪০১১৮৪৫৬৮; ০১৯২৭৭১১৭৮৫; ০১৯৩৭০০০০১১; ০১৯২৭৭১১৭৮৪ এবং ০১৯৩৭১০০১১।
<span;>স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন নম্বর হচ্ছে-১৬২৬৩।
<span;>এ ছাড়া ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ই-মেইল বার্তা পাঠানো যাবে। ফেসবুক আইডি: Iedcr, COVID-19 Control Room, e-mail : [email protected].