আসালামুওয়ালাইকুম ভিউয়ারস কেমন আছেন আপনারা ? আশা করি ভালোই আছেন।
আল্লাহর রহমতে আমি ভালো আছি। আমাদের মধ্যে এরকম আছেন যারা বিট কয়েন সম্পর্কে জানেন। বিট কয়েন হলো ভারচুয়াল কারেন্সি এই মুদ্রা দেখা যায় না। এই মুদ্রা শুধু মাত্র অনলাইনে দেখা সম্ভব।
কেন মানুষ বিটকয়েনের পিছনে লেগে থাকে ?
কারন বিটকয়েন এর মূল্য অনেক বেশি। এটি পৃথিবীর যেকোনো currency যদি কনভার্ট করা হয় তাহলে অনেক টাকা হবে। যেমনঃ ১ টা বিট কয়েনের মুল্য প্রায় ৩২০০০$ মার্কিন ডলার – যা বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করলে প্রায় ২৭০০০০০টাকার সমান। অতএব বুঝতে বিটকয়েনের মুল্য কতটা। এখন অনেকে বিটকয়েন সম্পর্কে জানলেও এই বিট কয়েন কিভাবে মাইনিং করতে হয় তা জানেন না। এবার এই বিষয়ে ক্তহা বলা যাক।
অনেকে মনে করেন বিট কয়েন বিভিন্ন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে মাইনিং করতে হয়। অর্থাৎ ক্লাউড মাইনিং এখন সত্যি কি ক্লাউড মাইনিং এর মাধ্যমে উপার্জন করা সম্ভব?
এক কথায় ববলতে গেলে সম্ভব না। বিটকয়েন মাইনিং করতে হলে আপনার কম্পিঊটার থাকা প্রয়োজন। শুধু কম্পিঊটার থাকলেই হবে নাহ আপনার কম্পিউটারে অনেক শক্তিশালী গ্রাফিক্স কার্ড থাকা প্রয়োজন। কারন বিটকয়েন মাইনিং করা মোটেও সহজ কাজ নাহ। বিট কয়েন মাইনিং এর ক্ষেত্রে পৃথিবীর বড় বড় দেশ যেমন চায়না, রাশিয়া, আমেরিকায় অনেক অর্থ খরচ করে থাকে। বিটকয়েনের ফাইল অনেক বেশি
ভারি হওয়ায় এটি সব পিসিতে মাইনিং করা যায় না।
তাই মাইনিং করতে হলে আপনার ভালো মানের গেমিং গ্রাফিক্স কার্ড থাকতে হবে। এখন একটা কথা আমদের অনেক পিসি গেমার ভাইয়েরা জানেন বর্তমানে গ্রাফিক্স কার্ডের গলা কাঁটা মুল্য। এর প্রধান কারনই হলো এই বিট কয়েন মাইনিং। বিটকয়েনের মুল্য বাড়ার কারনে। সবাই এর পিছনে টাকা ইনভেস্ট করে। তাই বুঝতেই পারছেন যে এই জিনিস ওয়েব সাইতের মাধ্যমে মাইনিং করা সম্ভব না।
তাই বলে যে একে বারেই সম্ভব না। এখন আমরা মডার্ন যুগে বাস করছি। আমরা যদি চাই তাহলে আমরা এখন ওয়েব সাইটের মাধ্যমেও মাইনিং করতে পারব। কিন্তু এই মাইনিং টি জিপিউ মাইনিং এর মতো Profit able নয় কারন এটি অনেক ধীর গতিতে মাইনিং হবে। যদি আমরা এই ক্লাউড মাইনিং এর জন্য টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে সে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন
আশা করি বু্ঝতে পেরেছেন যে কিভাবে বিটকয়েন মাইনিং করতে হবে।আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।