বিশ্বব্যাপী ভাইরাস করোনার মহামারীর কারণে সব ধরনের সরকারি বেসরকারি স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোচিং সেন্টারের ছুটি বাড়ানো হলো ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এ সময় দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গার্ডেন স্কুল গুলো বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। করুনা ভাইরাসের কারণে কোন শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত যাতে না হয়। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষিত রাখতে স্কুল-কলেজে ছুটি বাড়ানো হচ্ছে। এই মহামারী ভাইরাস চলাকালীন সময়ে নিজেকে এবং অন্যদের করনা ভাইরাসের সংরক্ষণ থেকে সুরক্ষিত রাখতে শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ বাসস্থানে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১অক্টোবর) দুপুরের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোঃ আবুল খায়ের এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণাল জনসংযোগ কর্মকর্তা রবীন্দ্রনাথ রায় দৈনিক শিক্ষা ডটকম কে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এসময় ভাইরাস সংক্রমণ রোধের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জারি করা নির্দেশনা ও অনুসরণ গুলো শিক্ষার্থীদের মেনে চলতে হবে বলে জানানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের বাসস্থানের অবস্থানের বিষয়টি অভিভাবকের নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসন তা নিবিড় ভাব পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়েছে অভিভাবক কে..। শিক্ষার্থীরা যাতে মহামারী ভাইরাস করুণার মধ্যেও বাসস্থানে অবস্থান করে নিজ নিজ পাঠ্যবই অধ্যায়ন করে সেই বিষয়টি অভিভাবকদের মাধ্যমে নিশ্চিন্ত করতে বলা হয়েছে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রধানদের।
দেশে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস এর প্রভাব বাড়তে থাকায় গত ১৭ই মাচ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এবং ছাব্বিশে মার্চ থেকে সারাদেশে সব অফিস-আদালত আর যানবহন চলাচল বন্ধ করা হয়েছিল। একটানা ৬৭ দিন সাধারণ ছুটির পর ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে অফিস খুলে যানবহন চলাচল শুরু হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধই থাকে।
গত ১ এপ্রিল থেকে নির্ধারিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার মহামারীর কারণে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এবং এবারেও প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষা এবং জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার কেন্দ্রীয়ভাবে বন্ধ করা হয়েছ