বিজমিল্লাহ্হিররহমানিরহিম
শুরু করতেছি পরুম করুনাময় আল্লাহর নামে। আপনারা সবাই কেমন আছে? আসাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আল্লাহ আমাকেও তার রহমতে ভালোই রেখেছে।
এর আগে আপনাদের আমি ঔষুধই এক ধরনের ড্রাগ যা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এই সিরনামে আপনাদের নেসা বা ড্রাগ সম্পরকে জানিয়েছি। আজ আমি এর অপব্যর হ্রাসকরণ সম্পরকে জানাবো। চলোন শুরু করি।
ড্রাগের অপব্যবহার হ্রাসকরণ ঃ
আমরা মানুষকে কিভাবে মাদকদ্রব্য ব্যবহার থেকে প্রতিরোধ করবো এবং তারা যদি তামাক অ্যালকোহল এবং ড্রাগ ব্যবহার করা শুরু করে তাহলে তাদেরকে এগুলো থেকে কি ভাবে দুরে রাখবো।নিম্নে সে গুলো বর্ণনা করা হলোঃ
(ক) প্রতিরোধ করা ঃ
এই ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তিকে তার মাদকদ্রব্য ব্যবহার থেকে প্রতিরোধ করতে সাহয্যে করা হয়ে থাকে। এটি কর্যকর ভাবে করতে হলে প্রতিরোধ কর্মশালার ক্ষেত্রে তাদেরকে দুটি বিষয়ে বিবেচনা করতে হবে। কখন এবং কেন একজন ব্যক্তি মাদকদ্রব্য গ্রহন করা শুরু করে। ব্যক্তি যে সময় থেকে মাদক গ্রহন করে সেই সময়ের শুরু থেকে প্রতিরোধ করা উচিত, সাধারনতো শিশুর বয়স ১২ বা ১২ এর কাছাকাছি পৌঁছানোর আগেই শুরু করা উচিৎ। কারন তামাক, অ্যালকোহল এবং ড্রাগ সাধারনত অষ্টম শ্রেনি এর সময়ে শুরু হয়ে থাকে এবং স্পষ্ট ভাবে এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বয়স পর্যন্ত বাড়তে থাকে। অামেরিকাতে প্রায় ৫,৯০০ জন মাধ্যমিক পাস করে কেবল মাত্র কলেজে ভর্তি হয়েছে তাদেরকে নিয়ে ৩ বছর যাবৎ গবেষনা করা হয় ( Mecabe at al, 2005)। এই গবেষনায় তাদেরকে তিন বছর ধরে প্রায় ১৭% ব্যক্তি যারা কোন না কোন ভগিনীসংঘের সাথে যুক্ত ছিল। কলেজে প্রবেশের পূর্বে তারা মাদকে আসক্ত হয় এবং কলেজে প্রবেশ করার পর তা বৃদ্ধি পায়। বিনজ মদ্যপেন্যর হার দুই সপ্তাহের মধ্যে দেখা যায়। পুরুষের মধ্যে যারা কলেজে প্রবেশ করছে তাদের ক্ষেত্রে ৭০% এবং যারা কলেজে প্রবেশ করেনি তাদের ক্ষেত্রে ৪২% এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে যারা প্রবেশ করেছে ৫০% এবং যারা প্রবেশ করেনি তাদের হার ২৯% এই ফলাফল নির্দেশ করে যে, কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর বিশেষ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা উচিত যারা কলেজে করেনি এবং কলেজে প্রবেশ করেছে। সাধারনত মাদক প্রতিরোধে কার্যক্রমে তিনিট বৈশিষ্ট্য থাকে।
যথা ঃ
১। লোকনীতি ও আইনি পদক্ষেপ
২। স্বাস্থ্য উন্নতি এবং শিক্ষা
৩। পরিবারের অংশ গ্রহন পদ্ধতি
১। লোকনীতি ও আইনি পদক্ষেপ ঃ
সরকার লোকীতি এবং আইনি পদক্ষেপ ব্যবহারের মাধ্যমে মাথাপিছু মানুষের তামাক অ্যালকোহল এবং ড্রাগের ব্যবহারের উপরে ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি করে থাকেন।তামাকের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ হচ্ছে তামাকের উপরে সরকারি ভ্যাট বৃদ্ধিকরার মাধ্যমে সিগারেটের দাম বৃদ্ধি করা এবং সিগারেটের বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেয়া। অ্যালকোহলের ক্ষেত্রে দুটি পদক্ষেপ বেশ কার্যকর অ্যলকোহল জাতীয় পানীর উপর ট্যাক্স বৃদ্ধি করে এ জাতীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি করা এবং অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে অ্যলকোহল জাতীয় পণ্যের ক্রয়-বিক্রয় উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা। এই পদ্ধতির মাধ্যমে অ্যলকোহল গ্রহণের মাত্রা কমে যায় এবং কিশোর ও যুবকদের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনার হার কমিয়ে দেয়। ড্রাগের প্রতিরোধের ক্ষেত্রে প্রধান পদক্ষেপ হচ্ছে অইন প্রক্রিয়াকরন বিক্রয় এবং ড্রাগ গ্রহন করার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া।
আজ এই পর জনতোই, আগামিতে এই সম্পরকে আর কিছু বলার আছে তা আমি পাট (২) তে লেখবো। সেই রজন্ত ভালো থাকবেন। দোয়া করবেন আপনাদের ভালো কিছু লেখার জন্য।
ধন্যবাদ,,
“আল্লাহহাফেজ”