আমাদের বায়ুমন্ডল সম্পর্কে জানতে হলে আগে জানতে বায়ুমন্ডল টা কি।আমাদের পৃথিবী পৃষ্ঠ ও উপরের দিকে যে বায়বীয় আবরন পৃথিবী কে বেস্টন করে আছে তাই
বায়মন্ডল।এই বায়ু আমরা দেখতে পাইনা কিন্তু অনুভব করতে পারি।এই বায়ুমন্ডলে বিভিন্ন্য গ্যাস রয়েছে। এবং এতে আর রয়েছে কঠিন তরল কণিকা জাদের একত্রে
রঞ্জক পদার্থ বলা হয়।
বায়ুমন্ডলের উপাদান সমুহ্কে তিনটি ভাগে ভাগ করা জায়। ১,জলীয়বাস্প ২,দূলিকণা ৩,গ্যাসীয় উপাদান
প্রথমে আমরা গ্যাসিয় উপাদান নিয়ে আলোচনা করবো।বায়ুমন্ডলের গ্যাসিয় উপাদানের সতকরা ৯৯ ভাগ দুইটি গ্যাসের দখলে নাইট্রোজেন ৭৮,০৮% অক্সিজেন ২০,৯৮% ।
আর এক ভাগ রয়েছে দশটি গ্যাসের মধ্যে এদের মধ্যে আরগন ০,৯৩% কার্বন ডাই অক্সাইড০.০৩% আর বাকি যে গ্যাস গুলা আছে অগুলা অনেক অল্প।
নাইট্রোজেন
বায়ুমন্ডলে অন্যান্য গ্যাসের তুলনায় নাইট্রোজেন অনেক বেশি কিন্তু এটি একটি নিস্ক্রিয় গ্যাস। অনেক ব্যকটেরিয়া বায়ু থেকে নাইট্রোজেন নিয়ে থাকে।নাইট্রোজেন উদ্ভিদের
বিশেষ কজে লাগে।এছারা অক্সিজেন কে পাতলা করে।
অক্সিজেন
বায়ুতে অক্সিজেন এর পরিমান ২২,৯৪% অক্সিজেন আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপুন্য।অক্সিজেন প্রাণীর শ্বাসগ্রহনে প্রানীদেহে সক্তি অ উত্তাপ বৃদ্ধির কাজে লাগে।
এছারা অক্সিজেন শিলা গঠন কারি খনিজের সাথে সহজেই মিশে শিলার বিচুরনীভবনে সহায়তা করে।যদিও অক্সিজেন সর্বদা নানা প্রক্রিয়ায় ব্যাহত হয় কিন্তু বায়ুতে এর
পরিমান কমে না তার কারন উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করার সময় বায়ুতে অক্সিজেন ত্যাগ করে জা আমরা পাই।
কার্বন ডাই-অক্সাইড
বয়ুতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এর পরিমান অনেক কম।কিন্তু কম হলেও এটি গাছপালার পুষ্টি সাধন ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রনে ব্যাপক ভুমিকা রাখে। কার্বন ডাই-অক্সাইড তাপ
শোষন করে এবং এটা উত্তাপ পরিবহন করে না ফলে ভূপৃষ্ঠের নিকটবর্তী বাতাসের উত্তাপ কে নিয়ন্ত্রন করে।বায়ুতে এর পরিমান স্থির নয়।কারন মানুশ ক্রমশ কাঠ,কয়লা,
খনিজ তেল জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করায় এর পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন্য এলাকায় এর পরিমান বিভিন্য দেখা যায়।
ওজোন
বায়ুমন্ডলের অন্যান্য গ্যাসের তুলনায় এই গ্যাসের গুরুত্ব অনেক বেশি।এই গ্যাসটি অধিক মাত্রায় রয়েছে ভূপৃষ্ঠ হতে ২০-৫০ কিলোমিটার এর মধ্যে।এই গ্যাস সূর্যের
অতি বেগুনি রশ্নি শোষন করে ও প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে প্রান ধারনে সক্ষম করে তোলে।এই গ্যাস না থাকতে পৃথিবীতে প্রান ধারন সক্ষম হত না।
ধুলিকনা
ধুলিকনা বয়মন্ডলের একটি গুরুত্বপুন্য উপাদান। এই ধুলিকনা বায়ুমণ্ডলের নিচের অংশে অন্য সব গ্যাসের মতই ঘুরে বেরায়।এর উতপত্তি হয় কল কারখানার ধুয়া,মাটি,ছাই
ইত্যাদি থেকে।এই ধুলিকনার সাথে জলিও বাস্প মিশে মেঘ,কুয়াশার সৃষ্টি করে
জলীয়বাষ্প
আসলে জলীয়বাষ্প বলতে আমরা জানি পানির অতি খুদ্র কনা,এগুলা বাতাসে ঘুরে বেরায়।বিভিন্য জায়গায় বিভিন্ন্য পরিমানে দেখা যায়। এর মাধ্যমে মেঘ,বৃষ্ট্কয়াশার
সৃষ্টি হয়।এর মাধ্যমে বায়ু অনেক ঠান্ডা থাকে।
আসা করি আপনারা অনেক কিছু জানতে পারলেন