শুরুতেই সবাইকে জানাই আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।আজ আপনাদের সাথে থাকবো আমি মো রাব্বি হাসান সিস্টেম ওয়াল্ড এর পক্ষ থেকে।আজ আমি আপনাদের সাথে বর্তমানের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আলোচনা করব।
বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যভার থাকলেও উন্নত দেশ গুলোতে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার শুরু হয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স () বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার। বর্তমানে অধিকাংশ ডিজিটাল প্রযুক্তি গুলোতে আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ছাপ দেখতে পাই।আমরা বর্তমানে যাই ব্যবহার ক ম্রি না কেন সব খানে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
বর্তমানে এ প্রসঙ্গে যে ভবিষ্যদ্বাণী করআ হয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই যে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের অস্তিত্তের জন্য পরে হুমকিসরূপ হয়ে দাড়াবে।
এক বিজ্ঞানীর দাবি,আগামী পাঁচ বছর ধরে যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হয় তাহলে বিশ্বব্যাপী আরো উন্নতির পথে ধাবিত হবে । মানুষের মস্তিষ্কের চেয়ে আরো ‘স্মার্ট’ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।। সহজ কথায় আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে ছাড়িয়ে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
একজন বিজ্ঞানি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রসঙ্গে একাধিক আশঙ্কার কথাও বলেন। তিনি বলেছিলেন যে, ‘আমরা এমন সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যেখানে মানুষের চেয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনেক বেশি স্মার্ট। আমি মনে করি, কয়েক বছরের ও কম সময়ে এ ক্ষেত্রে একটা বড়সড় পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।’ এ পরিবর্তন যদি হয় তাহলে মানবজাতির ‘অস্তিত্ব সংকটে’ পড়তে পারে বলেও মত এলনের। সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিপেনডেন্ট এ খবর জানিয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মানুষের ক্ষমতাকে ছাপিয়ে যায়।যাওয়ার বিষয়ে একাধিকবার মুখ খুলেছিলেন সেই বিজ্ঞানি। তাঁর মতে, এমন সময়ও আসতে পারে, যখন মানুষের মস্তিষ্কও কম্পিউটারের সঙ্গে জুড়ে ফেলা সম্ভব হবে। যার ফলে সে সময় মাস্টার কম্পিউটারের কাছে বর্তমানে বাড়িতে থাকা পোষা প্রাণীর মতো আচরণ করতে বাধ্য থাকবে মানুষ। তাই এ বিষয়ে মানুষকে সদা সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন সেই বিজ্ঞানি।
- আজও থেমে নেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন এবং তা ক্রমে বেড়ে যাচ্ছে।এবং আমাদেরকেও সেই সাথে সতর্ক হতে হবে।আজ এইটুকুই ধন্যবাদ আপ্নাদের সবাইকে