- ধর্ষণ কমাতে লাইফস্টাইলের পরিবর্তনঃ
বর্তমান সময়ে ধর্ষণের মতো কুরুচিপূর্ণ কাজগুলো দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই ধর্ষণের বিরুদ্ধে লেখা অতীব প্রয়োজন বলে মনে করছি ও ধর্ষণের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে আমাদের সচেতন পদক্ষেপ নেওয়া অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
দায়িত্বের খাতিরে আমাদের প্রত্যেকেরই একটা দায়বদ্ধতা আছে। দেশকে সুস্ঠুভাবে পরিচালনা করতে গেলে আমাদের প্রত্যেকেরই নিজ নিজ জায়গা থেকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রত্যেককেই কমবেশি বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়। তাই বিভিন্ন জায়গায় নিরাপদ যাতায়াতের জন্য আমাদের প্রত্যেকের বর্তমান ধর্ষণের বৈরিতার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করছি।
এখন আর বসে থাকার সময় নেই, অনেক হয়েছে আর না।
ধর্ষণ একটি নৈতিক স্খলনের মধ্যে পড়ে। সামাজিক জীব হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই জৈবিক চাহিদা আছে, তাই বলে আমরা ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজে নিজেকে জড়াতে পারি না।
ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য ও কুরুচিপূর্ণ কাজগুলো দিন দিন আমাদের সমাজে বেড়েই চলেছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের নিজ নিজ জায়গা থেকে এর প্রতিকার ও প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া অতীব প্রয়োজন।
ধর্ষণের আকার মহামারী পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই আমাদের যথপোযোগী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সরকারকে এ বিষয়ে সজাগ দৃস্টি রাখতে হবে। নাহলে এভাবে দিন দিন ধর্ষণের মতো কুরুচিপূর্ণ কাজগুলো সামাল দেওয়া খুব সহজ হবে না।
আইন ও শালিস কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ধর্ষনের সংখ্যা ২৮০ জন,এর মধ্যে ধর্ষনের কারনে মারা গেছে ১০ জন ও ধর্ষনের কারনে আত্মহত্যা করেছে ৫ জন।অন্যদিকে শিশু ধর্ষনের হার প্রাপ্ত বয়স্কদের চেয়ে ৩ গুন বেশি।
বিষয়টি নিশ্চই অনেক ভাবনার বিষয়, তাই এই ধর্ষণ ও এর প্রতিকার ও প্রতিরোধ নিয়ে বর্তমান সমাজ খুবই চিন্তিত।
এমতাবস্থায় আমরা কি করতে পারি ?
কি পদক্ষেপ নিলে আমাদের নিরাপদ যাতায়াতের সমস্যা হবে না?
এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন ।
ধর্ষণের আকার মহামারী পর্যায়ে চলে যাওয়ার আগেই আমাদের এর উপযুক্ত প্রতিকার ও প্রতিরোধ ব্যাবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
১। সামাজিক মূল্যবোধঃ ধর্ষণের প্রতিকারে জন্মের পর থেকেই শিশুকে সামাজিক মূল্যবোধ নির্ধারণের কাজে সময় নিয়ে গড়ে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে সামাজিক মূল্যবোধ না থাকলে একটি শিশুর অঙ্কুরেই বিনষ্ট হবার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।
২। ধর্মীয় অনুভূতি জাগ্রত করাঃ প্রত্যেক শিশুর জন্য ধর্মীয় অনুভূতির প্রকাশ ও বিকাশ এক অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ধর্মীয় অনুভূতির সমাহারই পারে একটি শিশুর বিকাশকে এক বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। ধর্মীয় অনুভূতি জাগ্রত হলে কোনভাবেই একজন মানুষ কুরুচিপূর্ণ কাজের দিকে নিজেকে অগ্রসর করতে পারে না। তাই আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব দায়বদ্ধতার খাতিরে শিশুদের ধর্মীয় অনুভূতি জাগ্রত করার ক্ষেত্রে এক বিশাল ভুমিকা রয়েছে।
৩। বিবাহঃ সুষ্ঠু সমাজকাঠামোর জন্য বিবাহের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে এটা আমরা প্রত্যেকেই জানি। কারণ বিবাহ যত সহজ হবে ধর্ষণের সংখ্যা ততই কমে যাবে এটা আমরা প্রত্যেকেই জানি ও বুঝি। এজন্য বিবাহের বয়স হওয়ার সাথে সাথে আমরা আমাদের সন্তানদের বিবাহ দিয়ে দিব। আমরা জানি মেয়েদের বিবাহের বয়স ১৮ বছর, আর ছেলেদের বিবাহের সর্বনিম্ন বয়স ২১ বছর। আমরা সকল নিয়ম কানুন মেনে ও সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিবাহ বৈধভাবে সম্পন্ন করব ও ধর্ষণ কমাতে সাহায্য করবো।
সুন্দর কথা ও লেখা
ঠিক
আমি সম্পূর্ণ একমত আছি।
Right
aro carefull hote hbe amader
ভালো কথা
Nice
microwave
Nice to
Oh fine
Gd
thik kotha
ekdom thik
amader sobar socheton hote hobe
ভালো লাগলো
সুন্দর ❤️
৩ নম্বর পয়েন্টটির সঙ্গে একমত হতে পারলাম না।
ওয়াও
Nice thought
Nice post
ব্রডব্যান্ড রাউটারে পিং এবং স্পিড সমস্যার সমাধান। https://grathor.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a1%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%89%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a6%bf%e0%a6%82/
nice post
❤️
ধন্যবাদ