আপনারা আরজেন্টিনা আর ব্রাজিল
নিয়ে এতো কিছু করছেন বা কত ধরনের গালাগালি ,আরো কত কি,
আমার প্রশ্ন হলো কেনো করছেন এই সব কি লাভ আপনাদের কি দরকার এ সব করা এ তে করে কি হবে আপনাদের। বরং আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে এই সব করে কেনোনা এই সব মানুষ কে আলাদা করে দিচ্ছে বন্ধু বন্ধুরা মারামারি কাটাকাটি করছে ও বলছে আরজেন্টিনা ও বলছে ব্রাজিল জিতবে এবং বন্ধু কে শএুু তে পরিনিত করছে এবং একে অপরের শএু আপনি যদি একটু ভাবেন যে কি হচ্ছে আমাদের এই ছোট্ট সুন্দর দেশে তখনি বুছতে পারবেন আমার এই ৩০০ শব্দের কথার জবাব,,,,তাই বলছি ভাই এ সব বাদ দিয়ে আসুন এক সাথে চলি এক সাথে বাচি,,,,যদি আমার কথাটা একটুও ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়া করে Share করবেন,,,→অনুরোধ রইলো।
আরো অনুরোধ করছি ,
আপনাদের নিকটে আপনা যদি কাউকে দেখেন যে এই সব বিষয় নিয়ে ঝগরা করছে তাহলে তাদের কে আপনি বুঝাবেন হ্যা আপনি কারন যদি সবাই এক না হতে পারি তাহলে আমরা কেমন মানুষ হলাম তাই আপনার কর্তব্য হলো অন্যকে জানাবেন আমার এই কথা, যদি তাই হয় তাহলে আমরা আমাদের দেশ এবং নিজেকে সুন্দর করতে পারবো।
আপনাদের কে একটা গল্প সোনাই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন, ,,,♦♣^♣♣♣
২ বন্ধু ছিলো যারা সব সময় একে ওপরের পাসে থাকার চেষ্টা করতো সব দুঃ সব কষ্টে তারা ছোট সময় থেকে এক সাথে বড় হয়েছে কোনো সময় ঝগরা হলে কিছু সময় পরে ২ জন ২ জনের কাছে দৌরে চলে আসতো, কিন্তু এক সময় তাড়া বুঝলো যে তাদের বন্ধুত্ব অনেক,,,,কিন্তু তাড়া এক জন সাপোর্ট করতো আরজেন্টিনা ওপর জন ব্রাজিল এক সময় দেখা গেলো তাদের বন্ধুত্ব শএুতে পরিনিত হলো! আমরা এ থেকে কি শিখলাম যদি বন্ধু হও তাহলে নিজের দেশের জন্য হও কেননা নিজের দেশ হলে মন ২টি হবে না.
এবার কাছু খরব:!↓
বার্সেলোনায় দারুণভাবে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছেন এই জুটি কিন্তু এবার তারা প্রতিপক্ষ। মেসি যেহেতু বেশি সময় ধরে খেলছেন তাই পরিসংখ্যানের দিক থেকে মেসি এগিয়ে আছেন।
আর্জেন্টিনার হয়ে ১১৪ ম্যাচ খেলে ৫৬টি গোল করেছেন মেসি। এই বছরের গোড়ার দিকে গাব্রিয়েল বাতিস্তুতাকে ছাড়িয়ে আর্জেন্টিনার সর্বোচ্চ গোলদাতার রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন তিনি। ব্রাজিলের হয়ে ৭৩ ম্যাচ খেলে ৪৯ গোল নিয়ে দেশটির চতুর্থ সর্বোচ্চ গোলদাতার আসনে আছেন নেইমার। সর্বোচ্চ গোলদাতা পেলের চেয়ে ২৮ গোল পিছিয়ে তিনি।
মেসি-নেইমারের কেউই এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে সিনিয়র পর্যায়ে কোনো শিরোপা জেতেননি। তবে দুজনেই অলিম্পিক শিরোপা জিতেছেন; মেসি জিতেছেন ২০০৮ সালে আর নেইমার জিতেছেন এই বছর ব্রাজিলের অধিনায়ক হিসেবে। মেসি ২০০৫ সালে ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জেতেন।
ব্রাজিলের বিপক্ষে ৭ ম্যাচ খেলে ২০১২ সালে করা একটি হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করেন মেসি। অন্যদিকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ৮ ম্যাচে ২ গোল করেন নেইমার:;!
- plz,,Share
সুন্দর এবং দরকারি পোস্ট
nice
প্রকৃত ফুটবল প্রেমিক সবার খেলাকে পছন্দ করে।
gd post
❤️
Ok
Nice
❤️
https://blog.jit.com.bd/a-good-quality-gpu-for-smartphones-4544
Ok
Thanks
nice post