এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ২ না পড়ে তাকলে এখানে ক্লিক করে পড়ে আসতে পারেন
তখন স্কুল বন্ধ হয়ে গেল,২ দিন পর দেখি আমার ফনে একটা মেসেজ এসেছে সেটায় লেখা
’’ঈদ মোবারক ’’এটা দেখার পর আমি ও ঈদ মোবারক বলি। কিন্তু কে সেটা জানতে পারি নি
ওকে জিঙ্গাস করলাম আপনি কে? তা ও বলল না। আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে আমার ফন
নিয়েছে আমাকে বলে।
সে কিছু টকটা আনবে বিকাশে তাই। তখন আমার এত ব্যাক্তি গত কিছু
ছিল না তাই আমি দিয়ে দেই। কিন্তু সে এই মেসেজ টা দেখে নে পরে সে এই নাম্বারে ফন দিয়ে
দে। তখন A এর বাবা বাবা ফন ধরেন। তখন সে কথা কিঠ বুজতে পরছিল না তাই সে ফন কেটে দে। পরে
আবার ফন দে তখন A এর ভাইয়ে ফন ধরেন তখন সে জিঙ্গাস করে আপনি কোথাতে কে বলছেন
এ এর ভাই উত্তর দিল সে নাম জিঙ্গাস করল তাও বললেন ।
আর যদি কোন কথা হয় তা আমি জানি না কারণ সে আমাকে এতটুকুই বলছে । জাক আমি এটা শোনার পর আমি বুঝে যই যে মেসেজ টা A দিয়েছে। আর আমি তাকে কিছু বলি নি ফন দেওয়ার কারণে। কারণ আমি তখন অনেক খুশি ছিলাম
যে A আমাকে মেসেজ দিয়েছে। তারপর আমি ওকে মেসেজ করি ওর নাম দরে তখন সে বলে আমার
নাম জানলেন কী করে।
আমি একটু ভাব দেখালাম কেন না আমি জেনে গেছি কে অনি। জাক একটু
কথা হল বাট হার্ট এ্যাটাকের বিষয় হল যে সে একটু পরে আমাকে বলে ’’আমার নাম্বার কোতায় পেলেন’’ !
আচ্ছা এটাকি কোন কথা হলো.?? হা করে বসে তাকা ছাড়া আর বলার ও কিছু নেই।
জাক তার পর ও আমি বললা আপনি আমাকে মেসেজ দিয়েছেন আমি তো দেই নাই। কিন্তু সে বলে আমি নে আপনাকে মেসেজ দিতে জাব।
পরলাম মহা বিপদে মেসেজ টা যদি সে ও দিল না আমি ও দিলাম না তাইলে কে দিল। প্রশ্নটার উত্তর আজ ও
পাই নি। জাক পরে আমি ওকে পতি দিন মেসেজ দিতাম কিন্ত সে বেশ কথা বলত না। আর এবার হার্ট ব্রেকের
বিষয় হল: স্কুল খুলার পর সে আমার বন্ধুরে কাছে বিচার দে যে আমি ওকে মেসেজ দিয়ে ডিস্টাব করি। বাকীটা শুনবেন’’’এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৪ এ’’
ধন্যবাদ…