যুদি আপনারা’’এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ১’’না পড়ে থাকেন তাইলে এখানে ক্লিক করে পড়ে আসুন।j তো সে স্যার কে বলে নি যে আমি ওকে সবার সামনে আই লাভ ইউ বলেছি।জাক বেঁচে গেলাম, কিন্ত ঔ ক্লাস টায় আমার হার্ঠ বিড বুদায় গানে বিডেন মত ছিল। পরে স্কুল ছুটি হয়ে গেল। বাড়িতে চলে গেলম।
পরের দিন আবার আমি ওর দিকে চেয়ে থাকি কিন্ত সে চেয়ে তো থাকে না But বার বার তাকায়। এই ভাবে অনেক দিন যাওয়ার পর আমার এক বন্ধু বলল ,এক কাজ কর আজ তুই ওর দিকে তাকানো বন্ধ করে দেখ ও কি করে।বললাম আচ্ছা টিক আছে। পরে আমি আর ওর দিকে তাকাই নি। কিন্ত সে বার বার তাকাচ্ছিল,আমার বন্ধু গণনা করুছন যে ও কত বার আমার দিকে তাকায়,৪০ মিনিরে ক্লাসে সে ২১ বার তাকিয়ে ছিল।
পরে ক্লাছে ও আমি তাকাচ্ছিলম না।আমার বন্দু বলল ভাই আর ওর দিকে তাকা। আর ওকে কষ্ট দিছ না।পরে আবার ও আগের মত তাকালাম।এক দিন আমি ওর বেগে একটা চিটি, আমার ফন নাম্বার,আর ২ টা ললিপপ ডুকিয়ে দেই। ললিপপ দেওয়ার কারণ আমি ওকে ললিপপ বলে ডাকতাম।পরের দিন ওকে জিঙ্গাস করালম বেগে একটা নাম্বার পেয়েছ কী? সে বলল এই নাম্বারটা আমি ছিরে ফেলেছি। পরে এক দিন সে আমকে একটা চিটি দিল,যেটায় লেখাছিল আমি ওকে এভাবে ডিস্টাব করেছি কেন।আমন করে লাভ কী।সে এই সব প্রেম টেমএই গুলা করবে না। আর কতে চায় ও না।
আমি যেন ওকে ডিস্টাব না করি। কারণ ডিস্টাব করে কোন লাভ হবে না। সে তো আর এই সব করবে না।আর অনেক কিছু লেখা ছিল ঔ চিটিতে। জাক আমি এই চিটি টা পরার পর দিন থেকে আমি আর তাদের দিকে তাকাই নি কথা ও বলি নি।৪-৫ দিন পর ওর বান্ধবি আমাকে ডেকে বলল গলজার তুই আমাদের সাথে কেন কথা বলছ না। A এর সাথে কোন সমস্য আমরা কী করলাম আমাদের সাথে কেন কথা কস না।
পরে আমি বললম টিক আছে এখন থেকে বলল।তার পর কথা বলতে গিয়ে আবার আগের মত ওকে জালাতে লাগলাম।পরে আমরা কগজেে এই সেই প্রশ্ন লিখে তাদের কে দিলাম তারা,উত্তর দিল।পরে আবার তারা ও আমাদেরকে প্রশ্ন করল আমরা উত্তর দিলাম।এই ভাবে আর কয় দিন গেল।পরে আবার ঈদ এল আমাদের কে ঈদের দাওয়াত ও দিলেন,আমরা ও দিলাম। পরে কয়েক দিনের জন্য ইস্কুল বন্ধ হয়ে গেল।কথা বলে মুখে ইদের দায়াত দিলাম,সে ছুটিন সময় মুখে বলল। ’’পরের টুকু পরের পাঠে শোনাব’’’ভালো থাকবেন সবাই। আমার ইউটিউব চ্যানেল
Beautiful
ভালো পোস্ট
nice…
good
Ok
Nice
❤️❤️❤️
nice post
Tnx All
Nice
nc
—#গল্প টা আপনি শেষ পর্যন্ত পড়ুন কান্না আটকে রাখতে পারবেন না বিশ্বাস না হলে পড়ে দেকুন —–
#নামঃ_বোনের_অবহেলা
আপু ১০টা টাকা দে তো।
– কেন?
– স্কুল যামু।
– টাকা নাই এখন যা।
– এমন করিস কেন আপু দে না প্লিজ।
– বলছি না, নাই এখন ঘ্যানর ঘ্যানর করিস না তো।
– আপু দিবি কিনা? ( ঠাস)
– এই নে দিলাম, হইছে এখন?
– উহুঁ উহুঁ। ..
কাদতেঁ কাদতেঁ বেরিয়ে গেল ঘর থেকে সোহেল ।
এই হলো তামান্না আর ওর ভাই। তামান্না পরে
ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে আর সোহেল পরে ক্লাস ফাইভে। সোহেল সবসময় ওর আপুর সাথে মেলামেশার চেষ্টা করে কিন্তু ওর আপু ওর সাথে এমন ব্যবহার করে। দুজনে সাপ বেজির মতো,, সোহেল ওর আপুর কাছে থাকতে চাইলেও ওর আপু ওকে ঝামেলা মনে করে দূরে রাখে।
.
স্কুলে যাওয়ার সময়, #সোহেল ভাবলো আপু তো আমার স্কুলের সামনে দিয়েই কলেজে যায়।
আমার স্কুলের সামনে দিয়েই কলেজে যাওয়ার রাস্তা, তাই আমি আপুর সাথে যাব।
সোহেল ওর আপুর ঘরে গিয়ে দেখে ওর আপু রেডি
হয়ে গেছে কলেজে যাবার জন্য।
.
– আপু আপু আমাকে সঙ্গে নিয়ে যা।
– একা যেতে পারিস না।
– এতো গাড়ির মধ্যে একা যেতে ভয় লাগে
তোর সাথে যাব।
– আচ্ছা নিয়ে যাব, রাস্তায় বেরিয়ে এটা ওটা বাহানা ধরবি তো,সকালের মতো আরেক টা দিব।
– আচ্ছা চুপ করে থাকবো।
.
তারপর সোহেল আর তামান্না বেরিয়ে পড়ে।
দুজনে চুপচাপ রাস্তা দিয়ে হাটছে।
তবুও ওদের মাঝে প্রায় ১ হাত ফাকা জায়গা
বিরাজ করছে। সোহেলের অনেক ইচ্ছে করছে আপুর হাতটা ধরে রাস্তায় চলতে কিন্তু সোহেল ১ হাত ফাক
দিয়ে যাচ্ছে। আর আপুর কাছে যেতে ভয়
পাচ্ছে,যদি মাইর দেয়। .
ওর আপু তো ওকে একটুও ভালবাসে না। সবসময় মারধোর করে। তাই এখন সোহেলের মনে
সবসময় এক ভয় কাজ করে,,, সেটা হলো আপুর কাছে যাওয়া যাবে না, নয়তো মার খেতে হবে।
তখন সোহেল বলে,,,
– আপু একটু কোলে নে না।
– কিইইইই?? ( চোখ বড় বড় করে রাগি লুক
নিয়ে তাকালো সোহেলের দিকে)
– না,,, কিছু বলি নাই।
.
সোহেল ভয় পেয়ে আরও একটু দূরে সড়ে যায়। তারপর সোহেল ওর স্কুলে চলে যায় আর ওর আপু
একটু শান্তি পায়। মনে মনে বলতে থাকে আপদ গেছে।
. এরপর সারাদিন সোহেল স্কুলে আর তামান্না কলেজে কাটায়। এভাবেই দিন চলছে দুজনের।
সোহেল পাচ্ছে শুধু ওর আপুর অবহেলা। কোনো সময় একটু ভালবেসে আদর করেনি ওকে।
সবসময় বকাঝকা আর মেরেই সময় কাটায়
বাড়িতে ওর আপু।
. বিকেল ৪ টার ছুটি হয় সোহেলের স্কুল।
ওর বাসার আশেপাশে ওর কোনো বন্ধু নেই।
তাই স্কুল ছুটি হওয়ার পর সোহেল
nice
wow
Nc
❤️