Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

ক্রিকেটের বিশ্ব মঞ্চে বাংলাদেশ

ক্রিকেট বাংলাদেশের আবেগ, অনুভূতি এবং প্রেরণার জায়গা। ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের আত্তার সাথে মিশে আছে। আমাদের আবেগের জায়গা ক্রিকেট,গর্বের জায়গা ক্রিকেট।ক্রিকেট দিয়েছে আমাদের সাফল্য। ক্রিকেট বাঙালিদের দৈনন্দিন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। আর এই জন্যই ক্রিকেট আগল জাতি হিসেবে আমাদের এতো সুনাম।   বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে বড় মঞ্চ এবং সম্মানের জায়গা। ক্রিকেট আমাদের প্রেরণা। একটু একটু করে আমাদের ক্রিকেট হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। সেই আশায় আশান্বিত হয়ে আমাদের যুবারা প্রথমবারের মত বিশ্বকাপের মঞ্চে লাল সবুজ পতাকা উড়াতে সক্ষম হয়েছে।                বিশ্বকাপে প্রথমবারের মত ফাইনালে পৌঁছেছে বাংলাদেশের যুবারা পরাশক্তিশালী        নিউজেল্যান্ডের যুবাদের  উইকেটে হারিয়ে নিজেদের আশাকে বাস্তবে পরিণত করল  বাংলাদেশের  যুবারা৷ ক্রিকেটে গত দুই দশকে যা বাংলাদেশের দলের যা অধরা অকল্পনীয়  ছিল তাই সম্ভব করে দেখালো বাংলাদেশের যুবারা।     দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালের মঞ্চে বাংলাদেশের যুবাদের এবারের  প্রতিপক্ষ ভারত । প্রতিপক্ষ যখন ভারত বাংলাদেরশের চিন্তার কারণটা একটু হলেও বেশি । পচেফস্ট্রুমের মাঠে  আয়োজক দক্ষিন আফ্রিকাকে পরাজিত করে সেমিতে উঠেছিল বাংলাদেশ। সেই পচেফস্ট্রুমের মাঠে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে ফাইনালে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২১২ রানের লক্ষ্যে ৬ উইকেটে হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশের যুবারা। যদিও ফেবারিটের কোন তকমা ছিলনা বাংলাদেশ দলের গায়ে। তবুও নিজেদের ফেভারিট হিসেবে বিশ্বক্রিকেটে নিজেদেএ আগমণি বার্তর  জানান দেয় বাংলাদেশের যুবারা।                               টসে জিতে ফিন্ডিং বেছে নেয় বাংলাদেশ। ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত কতটা সঠিক ছিল সেটাই প্রমাণ করে দেখান বাংলাদেশের দলের বোলাররা। প্রথম ২০ অবারে নিউজিল্যান্ডকে একদম চেপে ধরেছিল বাংলাদেশ । কিন্তু শেষ পর্যন্ত ২১২ রানের বেশি সংগ্রহ করতে পারেনি। এবারের বিশ্বকাপে পচেফস্ট্রুমের মাঠে স্পিনাররা দাপট দেখায়। তাই কাজটা মোটেও সহজ ছিল না বাংলাদেশের যুবাদের জন্য।                                              প্রথম ২০ অভাবে দুই ওপেনারকে হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছিল বাংলাদেশ। তখন জয়ের শংকাটা কিছুটা ক্ষীণটা হলেও হৃদয় এবং মাহমুদুল ৬৮ রানের জুটি গড়ে পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেবার চেষ্টা করেন।পাওয়ার প্লের সাথে স্ট্রাইক রেটকে সামাল দিয়ে ১২৭ বলে ১০০ রানের জয়ের ভিত গড়ে দেন মাহমুদুল। মাহমুদুল এর ১০০ রানের সাথে শাহাদাত হোসেনের অপরাজিত (৪০*) রান দলের ভিত গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন।            এখন অপেক্ষা শুধু ৯ এ ফেব্রুয়ারির। আকবর আলীর দল কি পারবে বিশ্বকাপের ট্রফিটা উচিয়ে ধরতে?

Related Posts

21 Comments

Leave a Reply

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No