বন্ধুরা এখন অনেক গরম পরতেছে। নিশ্চয়ই সবার অনেক সমস্যা হচ্ছে। ঘরে বল বাইরে বল সব জায়গায় সমস্যা। কোথাও গিয়ে স্বস্তি নেই। তাই তোমাদের জন্য নিয়ে এলাম এই গরমের কিছু টিপস। অসহনীয় এই গরমে একটু বৃষ্টি হলে নেমে আসে প্রশান্তি। প্রচণ্ড গরমে ঘরে থাকতে সবাই পছন্দ করে। কিন্তু কাজের খাতিরে বাইরে যেতে হয়। কিন্তু গরমে বাইরে গিয়ে হঠাৎ করে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই ঘরে বাইরে যে কোন খাবারের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে আমাদের।
তোমরা যখন ঘরের বাইরে বের হবে তখন এই টিপসগুলো মানার চেষ্টা করবে।👉👉👉
*বাইরে বের হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি সঙ্গে রাখবে।
*ছাতা বা ক্যাপ ব্যবহার করবে।
*হঠাৎ কেউ মাথা ঘুরে পড়ে গেলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে দিতে হবে, তাকে জোর করে বসিয়ে রাখার চেষ্টা করা যাবে না একদম। আর তাকে দিতে হবে পানি ও সেলাইন। যতটা সম্ভব ঠান্ডা স্থানে নিয়ে যেতে হবে।
*কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে গেলে তাকেও সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ শুয়ে রাখলে তার জ্ঞান ফিরে আসবে।
*গরমে ঘরের বাইরে পর্যাপ্ত পানি পান করবে। স্যালাইন, গ্লুকোজ, ডাবের পানি ,মানসম্মত জুস, সল্ডেড লাচ্ছি থেকেও উপকার পাবে।
*আইসক্রিম বা কোমল পানীয় এই সময়টাই ভালো।
*বাইরের খোলা খাবার না খাওয়াই ভালো।এসব খাবার থেকে হতে পারে ডায়রিয়া, বমি সহ, নানা ধরনের সমস্যা।
*অসুস্থ ব্যক্তি দের ঘর থেকে বের হওয়া উচিত নয় ।গরমে ঘর থেকে বের হলে আরও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।
*অনেক লোকের ভিড়ে হাঁচি-কাশির মাধ্যমে ছড়াতে পারে কিছু ওষুখ। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে প্রায় প্রত্যেকেরই উচিত মুখ ঢেকে হাঁচি-কাশি দেওয়া।
গরমে শিশুদের ব্যাপারে আরও সচেতন বেশি থাকতে হবে। যেমন—
*গরমে পানি স্যালাইন সহ বিভিন্ন ধরনের পানীয় দিতে হবে।
*অনেকের শরীরে ঘাম বসে গিয়ে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাই শিশু ঘেমে গেলে কিছুক্ষণ পরপর সুতির তোয়ালে দিয়ে গা মুছিয়ে দিতে হবে।
*ধুলাবালিতে এলার্জি থাকলে শিশুকে মাক্স পরিয়ে দিন।
*বাইরের খাবার শিশুদের না দেওয়াই ভালো।
বন্ধুরা আজ আর লিখব না। আশা করি তোমাদের কাজে আসবে টিপস গুলো।