ব্যস্ত শহরে আমরা প্রতিনিয়ত কাজের তাগিদে বের হচ্ছি।প্রতিদিনই আমাদের মুখে একটাই শব্দ ‘গরম’ ইস!কি গরম।আপনারা কি জানেন,শরীরের তাপমাত্রা যখন নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় তখন তাকে হিট স্ট্রোক বলে।
আমরা কেনো এই অবস্থাকে এতো গুরুত্ব দেবো?এতো আমাদের প্রতিদিনের সঙী।
তবে একজন মেডিকেলে শিক্ষারত ছাত্র হিসেবে বলবো অবশ্যই গুরুত্ব দেবো।কারন এতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে তন্মোধ্য হঠাৎ করেই অজ্ঞান হয়ে যাওয়া অন্যতম।আপনি রাস্তায় চলাকালীন হঠাৎ করেই এই অবস্থায় পড়লে কি হতে পারে একবার ভেবেছেন?মারাত্মক ভাবে আহত হবার সম্ভাবনা কি আপনি একেবারেই এড়িয়ে যেতে পারেন?তাছাড়া অভ্যন্তরীণ অঙ্গানুসমূহের কাজে ব্যাঘাত, ঘামের সাথে পানি আর খনিজ লবন বেরিয়ে যাওয়ার জন্য মেটাবলিক ডিসঅর্ডার সহ নানাবিধ ব্যাধি।
কীভাবে বুঝবেন আপনার আশেপাশের মানুষ কিংবা আপনি হিট স্ট্রোক এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন? –
.প্রচন্ড মাথাব্যথা
.হঠাৎ করেই মাথা ঘুরানো
.শরীরে শুষ্কতা
.বমিভাব
.হ্রৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
.অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
.কিংকর্তব্যবিমূঢ়
এমতাবস্থায় আপনার কি করনীয় হতে পারে?প্রথমত যথাসম্ভব ঠান্ডাস্থানে রোগীকে নিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত কাপড় শরীর থেকে খুলে দেয়া,মাথায় পানি দেয়া যেতে পারে,প্রয়োজনে পানি দিয়ে গা মুছে দেয়া তবে খুব ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করাই শ্রেয়।আর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের স্মরনাপন্ন হওয়া।
আর প্রতিরোধে প্রচুর পানি পান করা,ছায়াঘন স্থান ব্যবহার করা সম্ভব না হলে ছাতি ব্যবহার করুন।স্যলাইন খেতে পারেন তবে ডায়াবেটিকস রোগীদের পরামর্শ ছাড়া স্যালাইন না খাওয়াই ভালো।আর রাস্তার খোলা পানিয় অবশ্যই পান করবেন না কারন হিতে বিপরিত হতে পারে।
চলুন নিজেকে বাঁচাতে প্রিয়জনকে বাঁচাতে নিজেও পানি পান করি অন্যকেও পানি পান করতে বলি।
Good
Important post
Thanks
Murgir hoi basi
Nice
❤️
Ok
Nice
thanks