লাইফস্টাইল
বন্ধুত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস – বন্ধুত্ব নিয়ে ভালো লাগার মত কিছু বিখ্যাত বানী বা উক্তি


বন্ধুত্ব নিয়ে ভালো লাগার মত কিছু বিখ্যাত লেখক, মনিষী ও গুণীজনদের স্বরণীয় নির্বাচিত ৫০টি বানী বা উক্তি…
1) একটি ভালো বই একশ জন বন্ধুর সমান । কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটি লাইব্রেরীর সমান । – ডক্টর এ.পি.জে আব্দুল কালাম ।
2) বন্ধুত্ব হচ্ছে চুইংগামের মতো হৃদয়ের কাছাকাছি, যা একবার মনে স্থান করে নিলেই হলো, ছাড়তে চাইলেও তা সম্ভব হয় না।
3) বন্ধুত্ব তিন ধরনের (১) খাবারের মত, যাদের ছাড়া চলে না। (২) ঔষধের মত, যাদের মাঝে মাঝে দরকার হয়।(৩) অসুখের মত, যাদের কেউ চায় না।
4) অন্ধকারে একজন বন্ধুর সঙ্গে হাঁটা আলোতে একা হাঁটার চেয়েও ভালো।- হেলেন কিলার
5) আমার বন্ধুর জন্যে সবচেয়ে বেশি যা করতে পারি তা হোল শুধু বন্ধু হয়ে থাকা।তাকে দেয়ার মতো কোন সম্পদ আমার নেই। সে যদি জানে যে আমি তাকে ভালবেসেই সুখী, সে আর কোন পুরস্কারই চাইবে না।এক্ষেত্রে বন্ধুত্ব কি স্বর্গীয় নয়?- হেনরি ডেভিড থিওরো
6) আহ্, কী ভালোই না লাগে – পুরনো বন্ধুর হাত।– মেরি এঙলেবাইট
7) একজন বিশ্বাসী বন্ধু দশ হাজার আত্মীয়ের সমান– ইউরিপিদিস [গ্রীক নাট্যকার]
8) একজন সত্যিকারের বন্ধু কখনো বন্ধুর আচরণে ক্ষুব্ধ হয়না। – চার্লস ল্যাম্ভ বন্ধুদের মধ্যে সব কিছুতেই একতা থাকে।- প্লেটো
9) কখনো কোন বন্ধুকে আঘাত করো না, এমনকি ঠাট্টা করেও না।– সিসেরো
10) কাউকে তোমার সামনে অন্যের দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করতে দেখলে তৎক্ষণাৎ তাকে বন্ধুর তালিকা থেকে দূরে সরিয়ে দিও।-মামুনুর রশীদ
11) কোন মানুষই অপ্রয়োজনীয় নয় যতোক্ষন তার একটিও বন্ধু আছে।– রবার্ট লুই স্টিভেন্স
12) কোনো বন্ধু যদি তোমার গোপন কথা প্রকাশ করে দেয়, তবে সেজন্য তাকে দোষ না দিয়ে নিজেকে শাসন করো। কেননা, নিজের গোপন কথা তুমি তার কাছে প্রকাশ করলে কেন?
13) গোপনীয়তা রক্ষা না করে চললে কোনবন্ধুত্ব টিকে না।– চার্লস হেনরি ওয়েব
14) তুমি আমার কথা মেনে মূর্খের বন্ধুত্ব থেকে দূরে থাকো। মূর্খের বন্ধুত্ব জ্ঞানীকে বরবাদ করে দেয়। মূর্খের সঙ্গে বন্ধুত্বের পরিণামস্বরূপ মানুষ তোমাকে মূর্খ বলে স্মরণ করবে।- হযরত আলী (রা.)
15) দুঃখ নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে, কিন্তু আনন্দের পুরোটা উপভোগ করতে চাইলে অবশ্যই তোমাকে তা কারো সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে।– মার্ক টোয়েন
16) নিয়তি তোমার আত্মীয় বেছে দেয়, আর তুমি বেছে নাও তোমার বন্ধু।– জ্যাক দেলিল [১৭৩৮- ১৮১৩], ফরাসী কবি
17) পার্থিব জীবনে কোনো মানুষই বন্ধু বা সঙ্গীর সাহচর্য বা প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। তাই সঙ্গী যদি ভালো হয়, বন্ধু যদি চরিত্রবান হয়, সাথী যদি আদর্শবান হয়, তবে সহযাত্রী অপর সঙ্গীও ভালো হতে বাধ্য। অপরদিকে সঙ্গী যদি অসৎ হয়, তবে সাথীও চরিত্রহীন হয়ে যাবে।’
18) প্রকৃতির সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টির নাম বন্ধুত্ব।–এমারসন
19) প্রত্যেক নতুন জিনিসকেই উৎকৃষ্ট মনে হয়। কিন্তু বন্ধুত্ব যতই পুরাতন হয়,ততই উৎকৃষ্ট ও দৃঢ় হয়।–এরিস্টটল
20) লোক তার সঙ্গীর স্বভাব-চরিত্র দ্বারা প্রভাবিত। অতএব সে যেন খেয়াল রাখে কার সঙ্গে সে বন্ধুত্ব করছে।- প্রিয় নবীজি (সা.)
21) বন্ধত্ব একমাত্র সিমেন্ট যা সবসময় পৃথিবীকে একত্র রাখতে পারবে।– উইড্রো উইলসন
22) বন্ধু কি? এক আÍত্মার দুইটি শরীর।– এরিস্টটল
23) বন্ধুত্ব একমাত্র সিমেন্ট যা সবসময় পৃথিবীকে একত্র রাখতে পারবে।- উইড্রো উইলসন
24) বন্ধুত্ব হলো তরমুজের মতো। ভালো একশটিকে পেতে হলে এক কোটি আগে পরীক্ষা করে দেখতে হয়। – ফরাসী প্রবাদ
25) বন্ধুদের মধ্যে সবকিছুতেই একতা থাকে– প্লেটো
26) বিশ্বস্ত বন্ধু হচ্ছে প্রাণরাকারী ছায়ার মতো। যে তা খুঁজে পেলো, সে একটি গুপ্তধন পেলো।–নিটসে
27) বীরের পরীক্ষা হয় যুদ্ধের ময়দানে, বন্ধুর পরীক্ষা হয় বিপদের সময় এবং বুদ্ধিমানের পরীক্ষা হয় ক্রোধান্বিত অবস্থায়।-(ইমাম জমখশরী (রহ.) এর বাণী)
28) যদি তুমি মানুষকে বিচার করতে যাও তাহলে ভালবাসার সময় পাবে না।– মাদার তেরেসা
29) যার ক্রোধ বেশি, এরূপ ব্যক্তির ভাগ্যে অন্যের বন্ধুত্ব কমই জুটে থাকে।-হযরত ফুজায়েল ইবনে আয়াজ (রহ.)।
30) যারা কোনো স্বার্থের বশবর্তী হয়ে তোমার কাছে আসে, পরীক্ষা না করে তাদের বন্ধুত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করো না। যাকে তুমি ঘৃণা করো, তাকে ভয় করে চলো।- বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)
31) যারা বন্ধুদের অপমান করে, বন্ধুদের অপমানিত হতে দেখে কাপুরুষের মতো নীরব থাকে তাদের সঙ্গে সংসর্গ করো না ।- সিনেকা
32) যে ইচ্ছাপূর্বক বন্ধুকে ঠকায়, সে তার খোদাকেও ঠকাতে পারে ।– লাভাটাব
33) যে ব্যক্তি কথায় কথায় রাগ ঝাড়তে থাকে, তার বন্ধু পাওয়া কঠিন।’-বুআলী সিনা
34) যে ব্যক্তি নির্দোষ বন্ধুর তালাশে থাকে চিরদিন তাকে বন্ধুহীন থাকতে হবে।-কায় সার-খসরু
35) যে ব্যক্তি প্রতিশোধ স্পৃহার আগুনে জ্বলতে থাকে, তার অন্তরের রক্তক্ষরণ কখনো বন্ধ হয় না।-বুআলী সিনা
36) শত্রুর চেয়ে বন্ধুকে হাজার গুণ বেশি ভয় করো। কেননা বন্ধু যদি কখনো শত্রুতে পরিণত হয়, তবে শত্রুতা উদ্ধার করার হাজার পথ তার সমানে খোলা থাকে।-জনৈক বুজুর্গ
37) সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।’ তাই জীবনকে সুন্দর করতে হলে অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে। অসৎজনের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে কখনো ভালো হওয়ার আশা করা যায় না। তা ছাড়া প্রত্যেক ব্যক্তি হাশরের দিন তার বন্ধুর সাহচর্য লাভ করবে।’
38) সম্পদ বন্ধু আকর্ষণ করে। দরিদ্র মানুষ আত্মীয়ের কাছেও প্রত্যাখ্যাত হয়। গুণের আকর্ষণে যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি হয়, এটাই সাধারণত স্থায়ী হয়ে থাকে। সঙ্গীহীন, নিঃসঙ্গ একাকী জীবনে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তাই তার জন্য চাই বিশ্বস্ত বন্ধু, সহযোগী বা সহ্যাত্রী। তবে এই বন্ধু হতে হবে সৎ মানুষ। সঙ্গী বা বন্ধু না হলে জীবন-জগৎ ও পরকালের সবই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। তাই ইসলামও সঙ্গী নির্বাচনে, সৎসঙ্গ লাভে সৎসঙ্গের সাহচর্যে থাকার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করছে। সৎসঙ্গ মানব জীবনকে চারিত্রিক উৎকর্ষের উচ্চ শিখরে নিয়ে যায়। তেমনি অসৎ সঙ্গ ঢেকে আনে ধ্বংস।- হযরত সুলায়মান (আ.)
39) সম্পর্ক যখন জ্বরে পুড়ে তখন তার নাম হয় ভালবাসা, আর ভালবাসা যখন জ্বরে পুড়ে তার নাম হয় বন্ধুত্ব।–প্রাচিন প্রবাদ
40) সর্বোৎকৃষ্ট আয়না হলো একজন পুরনো বন্ধু।– জর্জ হার্বাট
41) সেই তোমার সত্যিকার বন্ধু, যে তোমার সঙ্গে থাকে। তোমার কল্যাণের জন্য নিজের ক্ষতি করে। হঠাৎ করে তোমার অবস্থা শোচনীয় হলে সে নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে তোমাকে সুখ দান করে।- হযরত আলী (রা.)
42) হে বন্ধু তুমি যদি একশ বছর বেঁচে থাকো, আমি যেনো একদিন কম বাঁচি, যাতে তোমায় একদিনের জন্যেও মিস না করি।–তানবীর
[the_ad_group id=”299″]
বন্ধুত্ব হল দুটি মানুষের মধ্যে আত্নিক সম্পর্ক, যেখানে থাকেনা কোন হিংসা-বিদ্বেষ, লোভ-লালসা, পরশ্রীকাতরতা। নিখাদ বন্ধুত্ব হচ্ছে সেই সম্পর্ক যেখানে একজন আরেকজনকে নিস্বার্থভাবে সাহায্য করে, সুসময়ে, দুঃসময়ে, সবসময় তার পাশে থাকে।বন্ধুত্ব এমন একটি সম্পর্ক যার মাঝে জড়িয়ে আছে ভালবাসা ও আবেগ। আপনার আনন্দ এবং দুঃখে আপনার পাশে কেউ না থাকলে আনন্দ যেমন বহুলাংশে মাটি হয়ে যায়, তেমনি দুঃখও সহজে হালকা হয় না। মানুষ যখন বেদনাভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে তখন বন্ধুর কাছ থেকে সে প্রথম সান্ত্বনা পায়, আর যখন আনন্দে উদ্বেল হয়ে ওঠে তখন এ আনন্দের খবর সে প্রথম বন্ধুকেই জানায়। বন্ধুত্ব কখনো কারো আর্থিক ও বাহ্যিক অবস্থান দেখে হয় না …মনের অজান্তে গড়ে ওঠে এই বন্ধুত্ব। আর এই বন্ধুত্ব টিকে থাকে পারস্পরিক চিন্তাভাবনা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব দেওয়া,ও কম্প্রোমাইজ করার প্রবনাতার উপর ..
”
✮ ✮ ✮ বন্ধুত্ব মানে গোপন কথার অনেকখানি ভাগ, প্রান খোলা হাসির সাথে একটুখানি রাগ। বন্ধুত্ব মানে দুষ্টুমি আর একটু অভিমান, মনের মাঝে কোথায় যেন একটু খানি টান।”
✮ ✮ ✮ গোটা পৃথিবীর কাছে তুমি একজন মানুষ মাত্র, বন্ধুর কাছে তুমি গোটা পৃথিবী। ভালো বন্ধু সে-ই যে মনে করে, তুমি একটা ভালো ডিম, যদিও সে জানে ডিমটা খানিকটা ফাটা।
বন্ধুত্ব দিবসঃ
——————
১৯১৯ সাল থেকে আগস্টের প্রথম রবিবার বন্ধুত্ব দিবস বন্ধুত্ব দিবস পালিত হয়ে আসছে। হলমার্ক কার্ডের প্রতিষ্ঠাতা “জয়েস হল” এই দিনটিকে বন্ধুত্ব দিবস হিসেবে উন্নীত করেন। এবং এই দিন সবাই একে অন্যেকে কার্ড পাঠাত।
তবে, বন্ধুত্ব দিবসের ইতিহাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু। ১৯৩৫ সালে আমেরিকান সরকার আগস্টের প্রথম শনিবার এক ব্যক্তিকে হত্যা করে। প্রতিবাদে ও শোকে পরের দিন ওই ব্যক্তির এক নিকট বন্ধু আত্মহত্যা করেন। এরপরই বন্ধুদের ভালোবাসার প্রতি সম্মান জানানোর জন্য আমেরিকান কংগ্রেসে ১৯৩৫ সালে আগস্টের প্রথম রোববারকে বন্ধু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পর থেকেই প্রতিবছর আগস্টের প্রথম রবিবার বিশ্বব্যাপী বন্ধু দিবস বা ফ্রেন্ডশীপ ডে পালিত হয়। সেই থেকে বন্ধুত্ব দিবস হয় জাতীয় উদযাপিত দিনগুলোর মধ্যে একটি । খুব শীঘ্রই এটি খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব দিবসের এর রুপ লাভ করে।
বিশ্ব বন্ধুত্ব দিবস ধারণাটি ১৯৫৮ সালের ২০ জুলাই ডঃ Artemio Bracho দ্বারা প্রস্তাবিত হয়,যখন তিনি তাঁর বন্ধুদের সাথে “পুয়ের্তো
Pinasco” তে (নদীর তীরে একটি শহর যা উত্তর Asuncion,Paraguay থেকে প্রায় ২০০ মাইল দূরে অবস্থিত) ডিনার করছিলেন।
কিন্তু বন্ধুত্ব দিবস বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন তারিখে পালন করা হয় প্রথম বিশ্ব বন্ধুত্ব দিবস ৩০ জুলাই করার জন্য প্রস্তাবিত হয়ে ছিল ১৯৫৮ সালে। ২৭ এপ্রিল ২০১১ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ঘোষিত হয় ৩০ জুলাই official International Friendship Day ৷
এই উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ভারতে এই দিবসের প্রচলন শুরু হয়। তবে ভারত সহ কিছু দেশে আগস্টের প্রথম রবিবার বন্ধুত্ব দিবস উদযাপন করে৷
পরবর্তীতে নব্বইয়ের দশকের দিকে বাংলাদেশে বন্ধু দিবস পালন করা শুরু হয়। এর পর ইন্টারনেট ও টিভি চ্যানেল গুলোর মাধ্যমে বন্ধু দিবস পালনের প্রসার ঘটে। বর্তমানে বেশ ঘটা করেই বন্ধু দিবস পালন করা হয়।
বন্ধু নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস,
বন্ধু নিয়ে কিছু উক্তি,
বন্ধুত্ব নিয়ে কবিতা,
বন্ধু নিয়ে ছন্দ,
বন্ধু নিয়ে কিছু কথা,
বন্ধুত্বের ছোট কবিতা,
বন্ধুদের নিয়ে কিছু কথা,
বন্ধুদের নিয়ে কবিতা
লাইফস্টাইল
আপনি কি মানসিক হতাশায় ভুগছেন? তাহলে বদলে ফেলুন নিজের লাইফস্টাইল


আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন । আমিও বেশ ভালো আছি । আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থানে থেকে সর্বদা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো থাকুন এ প্রত্যাশাই ব্যক্ত করি সব সময়। আর প্রত্যেকবারের মতো আজকে আমি লাইফস্টাইল সংক্রান্ত নতুন একটি আর্টিকেল নিয়ে আবার আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
আশা করছি grathor.com এর সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ যারা নিয়মিত আমার আর্টিকেল পড়ে থাকে তাদের কিছুটা হলেও এই আর্টিকেলটি পড়ে নিজেদের উপকারে আসবে।
হতাশা! হতাশা! হতাশা! এই কথাটা আমি অনেকের কাছেই শুনতে পাই। কেননা জীবনে চলতে গিয়ে এমন কেউ নেই যে কখনো হতাশায় পড়ে নি। তাই হতাশা এমন একটি ব্যাধি, যা আক্রমণ করে থাকে সবাইকে। তবে এক্ষেত্রে এটি মানুষভেদে একেক রকম। হতাশা কারো কারো ক্ষেত্রে দীর্ঘ স্থায়ী হয় আর কারো ক্ষেত্রে স্বল্প স্থায়ী। তবে সত্যি বলতে আমার নিজেরও মাঝে মাঝে হতাশা আসে, আর আমিও বেশ হতাশ হয়ে পড়ি। কিন্তু তখনই মনে হয়, হতাশা আমাকে পেয়ে বসার আগের আমি একে হরিয়ে দেবো! এই চিন্তাটা থাকার কারণে হতাশা জিনিসটা আর আমায় জেঁকে বসতে পারে না।
তবে পূর্বেই বলেছি, সবাই তো আর এক না। আমরা অনেকেই আছি যারা হতাশাকে নিজেদের লাইফস্টাইল থেকে দূর করার চেষ্টা করি, কিন্তু পারি কি? পারি না। তবে আজকে আমি বলব কিভাবে আপনি আপনার লাইফস্টাইল পরিবর্তন করবেন।
আর কিভাবে হতাশাকে বাই বাই বলে একটি সুস্থ ও সুন্দর লাইফ যাপন করতে পারবেন মূলত সেই বিষয়গুলিই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
হতাশাকে দূর করার উপায়
১. সুনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করুন
আপনি যদি মাঝে মাঝেই হতাশায় ভুগে থাকেন, তাহলে একটি সুন্দর নিয়ন্ত্রিত জীবন থাকলে কিন্তু আপনাকে আর হতাশা ঘিরে ধরতে পারবে না। নিজের জীবনের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকলে কাজকর্ম করেই আসলে দিন কেটে যাবে, তখন আর আপনার হতাশা পাত্তাই পাবে না।
২. নৈরাশ্যবাদী হবেন না
একটা গ্লাসের অর্ধেক পানি ভর্তি। গ্লাসটি সম্পর্কে একজন আশাবাদীর বক্তব্য হবে যে, গ্লাসটি অর্ধেক ভর্তি। আর একজন নৈরাশ্যবাদী বলবে, গ্লাসের অর্ধেক খালি। তবে আপনি অবশ্যই নৈরাশ্যবাদী হবেন না। কারণ নিরাশা একবার যদি আপনার ওপর ভর করে বসে তাহলে অন্যান্য আরো মানসিক সমস্যাগুলো এসে জুড়ে যাবে সাথে সাথে।
৩. অনিদ্রাকে না বলুন
এটি একটি পরীক্ষিত ব্যাপার যে, বেশি রাত জাগলে সেটি মনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে, জন্ম নেয় বিভিন্ন মামসিক সমস্যা। তাই রাত জাগা নিশাচর পাখি না হয়ে ঠিক সময়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। এতে আপনার মন সুস্থ থাকবে, পাশাপাশি আপনার দেহও থাকবে সুস্থ। ফলে হতাশা দূরেই থাকবে।
৪. নিজেকে যতসম্ভব ব্যস্ত রাখুন
অকারণে সময় নষ্ট করাটা আজকের প্রজন্মের যেন এক ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো কাজ না করে সময় নষ্ট করার পরপরই একটা সময় নিজের মধ্যে হতাশা কাজ করে। কেন অপচয় করলাম নিজের মহামূল্যবান সময়? জীবনে কি আর কিছু করতে পারব? আর এখান থেকেই নানান মানসিক সমস্যা এসে যোগ দেয়। তাই সবসময় কিছু না কিছু করে ব্যস্ত রাখুন। তবেই আপনি হতাশাকে দূরে রাখতে পারবেন সব সময়।
আশা করি এই বিষয়গুলি মাথায় রাখলে হতাশা আর আপনাকে ভর করতে পারবে না।
আজকে এ পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন
লাইফস্টাইল
প্রতিদিন যে কয়টি ভুল আমরা করে চলেছি


বর্তমান এই যুগটা এমন এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে মানুষের ভুল খুঁজে পাওয়া খুব সহজ, কিন্তু নিজের ভুল ধরা খুব মুশ্কিল। কেননা প্রত্যেকেই নিজের কাছে প্রভু। তাই দেখবেন আপনারর কাছে যে কাজগুলোকে ঠিক মনে হচ্ছে, সে কাজগুলো হয়তো আমার কাছে ভুল। আর এভাবেই আমরা একের পর এক ভুল করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। তাই ভুল আর ধরা হয় না। তবে আজকে সেই বিষয়গুলিই নিয়েই আবার আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
আশা করছি grathor.com এর সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ যারা নিয়মিত আমার আর্টিকেল পড়ে থাকে তাদের কিছুটা হলেও এই আর্টিকেলটি পড়ে নিজেদের উপকারে আসবে।
প্রতিদিনের ভুল
অন্তত ৪ ধরনের ভুল আমরা প্রতিনিয়তই করে থাকি। কি সেগুলো, সেটা হয়তো আপনিও ভাবছন। যাই হোক, যে ভুলগুলো আমরা করে থাকি তার মধ্যে, যেমন—
১. ভেবে কথা বলি না
মাসখানেক আগে ১৬ ই ডিসেম্বরের রাত্রে আমাদের পাইলট স্কুলের এখানে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান সভায় গিয়েছিলাম। সেখানে মাঠের একদিকে আমি আর আমার এক বন্ধু একটা বিসয় নিয়ে বেশ জ্ঞানগর্ভ আলোচনা শুরু করেছিলাম। তা আমি খেয়াল করে দেখলাম, আমি আসলে আমি আমার মতামতগুলোকে বারবার ডিফেল্ড করে যাচ্ছিলাম, আর আমার ফ্রেন্ডটি চিন্তা চেতনার স্বপক্ষে কথা বলে যাচ্ছিলো। তা এভাবে ঘন্টাখানেক বিতর্ক করে যাবার পর এমন একটা পর্যায় আসলো যেখানে এই আলোচনায় আমাদের কেউই কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারছিলাম না। অর্থাৎ, পুরো বিতর্কের কোনো ফলাফলই নেই!
এখন আমার মনে হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভুল করার মধ্য এটা প্রথম ভুল।
কেবল নিজের যুক্তিতে অনড় না থেকে অন্যের কথাগুলো ঠিক মতো না শুনলে আসলেই কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায় না।
২. লেখার আগে তেমন ভাবি না
আমাদের লেখালেখির অনেকটাই এখন এমন হয়ে গেছে মোবাইল নাতো কম্পিউটারের স্ক্রিনে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন জায়গায় দেখবেন কত মানুষের কত একের পর এক নেগেটিভ কমেন্ট আর কমেন্ট আর পোষ্ট আর পোষ্ট!! একজন মানুষের তো সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজ সম্মান রয়েছে। তাই কোনো কিছু পোষ্ট বা কমেন্ট করার আগে যা লিখছি, তা আমার কাছে কতটা সম্মানজনক হবে সেটা নিয়ে আজকাল অনেকেই অত কিছু ভাবে না ভাবুন। আমাদের মনে রাখতে হবে, অকারণে কোনো মানুষকে ট্রল করা বা অপমান করা— অগুলোতে কিন্তু নিজেরই সম্মানহানি নয়, অন্যের নয়।
৩. হেরে যাওয়ার আগেই হেরে যাই
আমাদের মধ্যে অনকেই আছি যারা কোনো কাজ শুরু করার আগেই হা-হুতাশ শুরু করে দেই। এটা করে লাভ কি, এতে কোনো নেই, আমার এতো সময় নেই— এরকম হাজারটা অজুহাতের মাঝে শেষশেষ দেখি যে কাজটাই করা হয়ে ওঠে না। আর কাজ শুরু করার আগে কাজে ব্যর্থতার ভয়টাই আমাদের আর সামনে এগোতে দেয় না।।
আশা করছি এই ৩ টি বিষয় সর্বদা আমরা মনে রেখে ভুল থেকে নিজেদের সংশোধন করতে পারব।
আজকে এ পর্যন্তই। এতক্ষণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। তবে আপনি হয়তো ভাবছেন, নিজের ভুল সংশোধন করে অন্যের ভুল নিয়ে আর্টিকেল লিখছে। আসলে আমি নিজের অভিজ্ঞতাগুলো নিয়েই ভাবলাম এরকম একটা আর্টিকেল আপনাদের সাথে শেয়ার করব। তাই করলাম। ভুল করে থাকলে মাফ করে দিয়েন।
লাইফস্টাইল
প্রেমে পরলে মেয়েদের যে অনুভূতি হয়


প্রেম মানব জাতির এমনই একটা অঅনুভুতি যার অন্য কোন কিছুই সাথে তুলনা হয় না। প্রেম যা নিয়ে রচিত অনেক স্যাহিতিক দের অনেক স্যাহিত্য। প্রেম যার জন্য মানুষ কে হাসতে হাসতে জীবন দিতে পারে । প্রেম যা মানুষকে ত্যাগ করতে শেখায় ত্যাগ করতে।
প্রেম এমনই একটা অঅনুভুতি যা এক বার কেউ অনুভব করলেই মানুষ নিজের সব দিয়ে দিতে পারে। সত্যিকারের প্রেমকে পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ সুন্দর অনুভুতি ধরা হয়েছে। প্রেম কে পৃথিবীর সব থেকে পবিত্র অঅনুভূতি এবং সৃষ্টিকর্তার দেওয়া আর্শীবাদ বলে মনে করা হয়।প্রেম মানুষকে দিয়ে সব করাতে পারে। প্রেম এমন একটা অঅনুভুতি যা পথের ভিকারি থেকে বড় বড় রাজা মহারাজা সবাই অনুভব করে।
প্রেম ধনি, গরিব, জাতি ধর্ম কিছুর বাধা মানে না।প্রেম যার জন্য সবাই পাগল। এই প্রেম যা মানুষকে কাদায় কষ্ট দেয় কিন্তু তাও মানুষ শত কষ্ট সহ্য করে কিন্তু প্রেম ভুলতেই পারে না। প্রেম যা সৃষ্টি শুরু থেকে রয়েছে। যার মাধ্যমে এই পৃথিবীর চলে। প্রেমের মাধ্যমেই মানুষ অনুভব করে। প্রেম যা মানুষকে এতে দেয় পৃথিবীর সব শান্তি। ইতিহাসের দিয়ে তাকালেই দেখা যায় পৃথিবীর অঅধিকাংশ যুদ্ধ হয়েছে প্রেমকে নিয়ে। প্রেম সৃষ্টিকর্তা মানুষকে সসর্বশ্রেষ্ঠ উপহার।
এই প্রেম যা হয় দুটি মানুষের ভিতর দুটি আন্তার ভিতর। প্রেম যা এক করে দুটি মানুষকে। প্রেম একটা অঅনুভুতি সেটা অনুভব করলে
মানুষকে নিজের নিয়ন্ত্র থাকে না। প্রেম যা দুটি মনের একত্র হওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এর পর যারা প্রেম পরে তারা চিরকালের জন্য হয় দুজ দুজনার। কিন্তু সাভাবিক ভাবে এর এক জন নারী এবং অরেক জন পুরুষ হয়।
এতে অনুভুতি ত আলাদা হয়। সত্যিকেরের ভালোবাসলে
একটা মেয়ে যখন প্রেমে পরে তার মনের অবস্থা তখন অনেক টা মিশ্রত থাকে অনেক টা খুশি, কিছু ভয়, কিছু চিন্তা, ইত্যাদি মিসে থাকে। সে প্রেথম প্রেথম প্রায় কিছুই বুঝতে পারে না। এর পর সে যার প্রেমে পরে তার প্রতি একটা গভীর ভালোবাসা অনুভব করে। সে কাছে থাকলে ভালোলাগে দূরে গেলে কষ্ট। তাকে ঘীরে মেয়ে টার পৃথিবী হয়ে যায়। তাকেই পৃথিবীর সব থেকে সুন্দর সব থেকে ভালো বলে মনে হয়। সব সময়ই তার কথা মনে আসে। সে যেন রক্তের ম মধ্যে মিশে যায়। এমন মনে হয় তাকে ছাড়া পৃথিবীতে অন্য কেউ নেই। সে থাকলে সব খুশি থাকবে।তখন তার ভালোলাগা নিজের ভালো লাগা হয়ে যায়। তার খুশিকেই নিজের খুশি ভাবতে শুরু করে মেয়েরা।
তাকে নিয়ে থাকে সব কিছু। এভাবেই মেয়েদের ভালোবাসার মানুষ হয়ে ওঠে তাদের পৃথিবী।
একটা মেয়ে নিজের সব কিছু দিয়ে চেষ্টা করে তার মনে থাকার কারণ সেই পৃথিবীর।
তার দেওয়ার সব কিছু সহ্য করতে রাজি থাকে শুধু একটু ভালোবাসার জন্য। তাই যখন একটা মেয়ের ভালোবাসা তাকে ছেরে যার পুরো পৃথিবীর তাকে ছেরে যার। আর তাই ভালো ছেড়ে যায়। তাই মেয়ে রা তখন এত ছটফট করে। একটা মেয়ের কাছে এই কষ্ট মৃত্যুর সমান হয়। পুরো পৃথিবীর টা অন্ধকার হয়।
একটা মেয়ে নিজের সব সুখ ভালো লাগে ত্যাগ করে দেয় নিজের ভালোবাসার জন্য।
এটা মেয়ে তার। সত্যিকারের ভালো বাসার জন্য জীবন দিয়ে দেয় হাসিমুখে। এটা ভেবে যে তাহলে তার ভালোবাসার মানুষ টা ভালোথাকবে।
আর এটা প্রমান করে একটা মেয়ের ভালোবাসা কতটা পবিত্র।
এই ছিল আজ আমার প্রেমে পরলে মেয়ে যা অনুভব করে সেই বিষয় নিয়ে কিছু কথা আশা করি সবার ভালো লাগবে।
jahid hossain
June 3, 2018 at 7:02 am
অসাধারন
Tamim Ahmed SAKIB
February 2, 2020 at 10:28 am
Wow
Tamim Ahmed SAKIB
February 3, 2020 at 4:48 pm
😍😍
jubair hossain
February 3, 2020 at 6:06 pm
khob sondor
Utsa Kumer
February 15, 2020 at 12:40 am
nice
Sabina Akter
March 31, 2020 at 10:16 pm
Vlo kotha bolcen
Sanjida Afrin
February 17, 2020 at 1:08 pm
Nice
abu bakkar
March 3, 2020 at 8:20 pm
good post
ramal chakma
March 9, 2020 at 7:27 am
nc
Shadhin Ali
March 13, 2020 at 8:05 pm
সুন্দর পোস্ট
Ratul Foysal
March 18, 2020 at 12:14 am
Gd
Mohammad Ariful Islam
April 6, 2020 at 4:45 pm
👍
April 17, 2020 at 11:24 am
Gd
Farhana Siddiqui
April 20, 2020 at 4:20 pm
Wow
Shanta Akter
April 21, 2020 at 6:58 am
Osm
Angel Ratri
April 21, 2020 at 2:04 pm
Nice
Partha Kumar
April 22, 2020 at 6:35 am
Nice
jakariya jakariya
April 23, 2020 at 8:21 pm
Nice
Mojammal Haque
April 26, 2020 at 12:27 am
গুড
Md Golam Mostàfa
May 2, 2020 at 1:17 pm
Life is impossible without friend.
Tawshiqur Rahman
May 6, 2020 at 7:23 pm
You are right. Without friend life is impossible.
Mojammal Haque
May 2, 2020 at 5:27 pm
Hmm
Al Shahria Atik
May 3, 2020 at 3:54 pm
Nice
Habib Adnan
May 4, 2020 at 1:57 pm
Joss
Parvej Abir
May 6, 2020 at 7:07 pm
খুবই ভালো লাগলো
Aysha Binte
May 8, 2020 at 9:08 pm
nice
Md Imamul Hasan Ishad
May 11, 2020 at 10:03 pm
wow
Md Mehedi Hasan
May 13, 2020 at 7:59 am
thanks
Abir Hasan
May 14, 2020 at 12:26 am
friendship…..an immortal bound
Rafi t
May 15, 2020 at 10:56 am
Nice
Md Rumi
May 20, 2020 at 8:00 am
Valo kotha bolecen
MD Rahul
May 22, 2020 at 3:58 pm
n
Zillur Rahman
May 22, 2020 at 8:38 pm
পরিপক্ব লেখক!
Zillur Rahman
May 22, 2020 at 8:40 pm
খুব সুন্দর হইছে।
Arman Hossan
June 16, 2020 at 6:49 am
gd
Md Shakil
June 16, 2020 at 8:22 pm
Great
Marzia Rahman
June 25, 2020 at 12:34 am
friendship rocks!!!
Abdul Ahad
July 14, 2020 at 2:02 pm
Nice
Trimiti Chakma
August 5, 2020 at 9:07 am
চমৎকার
Ibna Mezan
August 6, 2020 at 9:36 pm
gd
Naim Ali
September 8, 2020 at 11:07 am
Excellent
Farhana liza Farhana liza
September 12, 2020 at 10:15 pm
অনেক ভালো লিখেছেন বন্ধুত্ব নিয়ে।
Ashrafi
September 14, 2020 at 7:03 pm
Wow
Azharul Islam Sojib
September 16, 2020 at 6:31 pm
Wow
Farhana liza Farhana liza
September 19, 2020 at 2:15 pm
Very nice
kamrum naher123
October 11, 2020 at 7:38 pm
খুব ভালো
Saima Lima
October 25, 2020 at 6:51 pm
great
Md Golam Mostàfa
October 26, 2020 at 6:42 pm
এই লেখকগণ কি এখন লিখেন না?
Saima Lima
October 29, 2020 at 3:12 pm
nice
Anamul Hasan
November 9, 2020 at 5:04 pm
সুন্দর পোস্ট
Ariful Islam
December 7, 2020 at 10:29 pm
সত্যি অসাধারণ
Maruf Ahmed
December 10, 2020 at 9:38 pm
Wow
Nuhash Polly
December 16, 2020 at 9:54 am
great
MD Shihab
December 20, 2020 at 11:11 pm
[
Ahmadur Rahman
December 26, 2020 at 3:18 pm
Oo
delwar hossain
January 7, 2021 at 10:51 pm
অনেক সুন্দর
Sarmin Akter
January 11, 2021 at 10:43 pm
good