“ অভাগা দেশ আমার
দুঃখে কপাল চাপড়াই,
একাত্তরের শহীদরাও
কেঁদে কেঁদে বলে বেড়ায়
স্বাধীন জনগণের রক্তে ভিজে,
নৌকা ভেসে বেড়ায়
আর ওই নৌকায় বসে শেখের বেটি
মক্কায় সেনা পাঠাই ”
আমার লেখা উপরে আট লাইনের মধ্যে একজন প্রতিবাদী নারীকে নিয়ে লেখা শুরু করতে চায়। প্রতিবাদী সেই মেয়েটাকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই কিছু সত্য উপস্থাপন করার জন্য। মেয়েটার সাহস দেখে অবাক হলাম,মনে মনে ভাবলাম খুব ভালো হয়েছে ঠিক এরকমই করা উচিত । ভয় তো কাপুরুষেরা পাই একথাটি প্রতিবাদী মেয়েটা আরো একবার প্রমাণ করে দিল। যে কাজটা মেয়েটা করলো সে কাজটা হাজার হাজার পুরুষ মানুষও করতে পারেনা। শুধুমাত্র লিঙ্গ থাকলে পুরুষ মানুষ হওয়া যায়না।
পুলিশের মুখের উপর বলে দিলো এইয়ে আপনি যে পোশাকটা পড়ে আছেন এটা আমাদের টাকার। সত্যিকারের অর্থে পুলিশেরা তো নিজের টাকায় পোশাক কিনে না ,এমনি কি শেখ হাসিনাও নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করে পুলিশের পোশাক কিনে দেয় না যেমন income tax, vat মানে বিভিন্ন উপায়ে আমাদের কাছ থেকে যে টাকা গুলো নেয়া হয় সেই টাকা দিয়েতো পুলিশ প্রশাসনের পোশাক তৈরি করা হয়, সেনাবাহিনীর পোশাক তৈরি হয়।
তার মানে আমাদের টাকায় পালিত কুকুর আমাদেরকে কামড় দেয়। আরে একটা কুকুর তো আমাদের কে অনেক উপকার করে চোরকে পাহারা দেয় কিন্তু এই কুত্তা গুলো অন্য কুকুরদের চেয়ে আলাদা,এই কুত্তার জাতই আলাদা।যাইহোক এসব কুত্তাদের কথা বাদ থাক।
আজকের যে প্রসঙ্গ নিয়ে লিখতে বসেছি মানে ঐ ধরনের আওয়ামীলীগের যে সকল দালালগুলো আসে মূলত তাদেরকে উৎসর্গ করে। কারন আমি তাদেরকে বলতে দেখেছি বিভিন্ন উপায়ে বকৃতায় বলেন,ফেসবুক পোষ্টে বলেন,টিভি মিদিয়াতে তারা নিলর্জ্জের মত মানে লেংটার কিছু লজ্জা থাকে কিন্তু এ ধরনের নিলোজ্জদের লজ্জা চরম বলতে কিছু নেই।
তারা র্নিলজ্জের মত বলতেছে বাংলাদেশ একটা নিরাপদ দেশ শুনলে হাসি পায়। শরীরের লোম দাঁড়িয়ে যায় যখনই শুনি বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ। অবশ্যই বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ সেটাতো প্রমাণ এখানে পাওয়া যাচ্ছে যে মানবতাবিরোধী কুলাঙ্গার দেলোয়ার হোসেন সাইদীর প্রাণের নিরাপত্তা এত সুন্দরভাবে দিছে মানে জেলখানার ভিতরে সে এত নিরাপত্তার মধ্যে আছে যেটা ঐ গুলশানের ১৭ জন বিদেশি কিন্তু সেই নিরাপত্তা ছিল না।
এক সময় আমাদের দৃষ্টিতে দেখে আসা ওই সোনার বাংলাদেশটা শুধুমাত্র এখন এইসব মানবতাবিরোধী কুলাঙ্গারদের জন্য নিরাপদ দেশ যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, আল্লামা শফী, ইসলামী জঙ্গী প্রচারক মুফতি আব্দুল রাজ্জাক এ সমস্ত দেশের কুলঙ্গারাই বাংলাদেশে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারবে। আর কারা বাঁচতে পারবেনা জানেন,যারা মুক্তির কথা বলবে ,যারা নারী মুক্তির কথা বলবে, যারা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কথা বলবে ,যারা ইসলামে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলবে ,যারা সংখ্যালঘু হত্যা বিরোধী কথা বলবে, তারপরে নিলয়ের মত মানুষগুলো হত্যা হয়ে যাবে এ কারণে যে তারা নারীর অধিকারের পক্ষে কথা বলছিল ,তারা ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কথা বলছিল,তসলিমা নাসরিনকে দেশে আনার কথা বলছিল, তারপর অবিশ্বাসের দর্শন নামক বইটার যিনি লেখক ছিলেন শ্রদ্ধেয় অভিজিৎ দা ওনার হত্যা হতে হবে ,তার স্ত্রী বন্যা আহম্মেদের আঙুল কাটা হবে, এগুলোর কোন বিচার হবে না ।
এতকিছুর পরেও যদি আওয়ামীলীগের কোন দালাল বা শেখ হাসিনা নিজে বলেন যে বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ তাহলে আসিফ মহিউদ্দিনের নিরাপত্তার জন্য জার্মানি কেন যাওয়া লাগে? তারপর গণজাগরণ মঞ্চে ব্লগারদের নিরাপত্তার জন্য কেন লুকিয়ে থাকতে হবে? যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে বাঁধনকে কেন দেশের বাহিরে যাওয়া লাগে। ২০১৩ সালে চাপাটির কোপ খাইয়ে যেসকল বই লেখা হয়েছিল তাদের জীবন বাঁচাতে কেন সানিউর রহমানের মত ব্লগারদের কেন দেশের বাইরে থাকতে হচ্ছে । তাদের পরিচয় তারা বাংলাদেশী, পাসপোর্টে লেখা আছে বাংলাদেশের নাম তাদেরকে কেন অন্য দেশের আশ্রয় নিতে হবে। তাদের প্রাণের দায়িত্ব অন্য দেশ কেন নেবে? তাদের আমাদের ভোটের দ্বারা বেটি শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছে। আমাদের নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব শেখ হাসিনার নেওয়া উচিত ছিল তবে কেন আসিফ মহিউদ্দীন, অনন্যা, বাঁধন এসব ব্লগারদের জার্মান সরকার নিরাপত্তা দেবে।
একজন দেশপ্রেমিক’ মানুষের অন্যদেশের আশ্রয় চাওয়া বিরাট লজ্জাকর ব্যপার। অন্য দেশের নাগরিকেরা যদি বলে কেন তোদের দেশ নিরাপত্তা দিতে পারেনা এই লজ্জা তাদের নয় বরং বাংলাদেশের।
কিন্তু আমরা কেমনে বুঝাবো আমাদের দেশ কুলাঙ্গার হয়ে গেছে ,আমাদের দেশ আফগানিস্তান হয়ে গেছে, পাকিস্তান হয়ে গেছে, আমাদের দেশ জঙ্গি দেশ হয়ে গেছে, এরকম অসভ্য, কুলাঙ্গার দেশে প্রাণের কোন মায়া নেই ।
যাই হোক শেখ হাসিনা হোক বা আওয়ামীলীগ ,বিএনপির যে কনো দালালি হোকনা কেন যেই বলবে বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ আমি তাদের জন্ম নিয়ে সন্ধীহান।
hmm
Good post…😁😌
Nice
Nice
একমত নই। আমেরিকা তে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি ক্রাইম হয়। সাধারণ নাগরিক হিসেবে বলছি, বাংলাদেশ আর দশটা দেশের মতই।
আমাদের মা যেমনই হোক, তাকে আমরা ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। নিজের মাকে নিয়ে এভাবে বলতে নেই ভাইজান।
Good
nice
তাই
Good
keep it up
Nice
Nice
❤️
https://blog.jit.com.bd/a-good-quality-gpu-for-smartphones-4544
ভালোবাসা
👍🏻👍🏻
Hum
Oh
Thanks
nice
……