বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়ন শীল দেশ কিন্তু এখনো বাংলাদেশকে দরিদ্রতা গ্রাস করে আছে। দরিদ্রতা এ দেশের একটা প্রধান সমস্যা আর এই কারনেই আমাদের এই দেশে শিশু শ্রম ও বেশি। যখন শিশুদের সুন্দর মেধা বিকাশের সময় তখন শিশুরা তাদের পরিবারের সবার মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য কাজ করে বেরায়। তখন তারা এইটাও জানেনা যে আসলে পরিবার টা কি কিন্তু এই সময়ই তাদের সেই পরিবারের হাল ধরতে হয়। একটা শিশুর যে সময়ে স্কুলে থাকার কথা সে সময়ে তার কিছু টাকার জন্য পরিবারের সবার মুখে খাবার তুলে দেওয়া জন্য সংগ্রাম করতে হয়। তখন একটা শিশুর যে বয়স সে সেই বয়সে জানেনা যে জীবন কাকে বলে কিন্তু সেই সময়েই তাকে সেই জীবনেরই হাল ধরতে হয়। আমাদের দেশে আনেক শিশু আছে যাদের লেখা পড়ার প্রতি তিব্র ইচ্ছা আছে কিন্তু তারা সেই ইচ্ছা টা বিকাশিত করতে পারেনা কারন তাদের পরিবারের চালানোর জন্য টাকা রোজগার করতে হয়। একটা শিশুর কি দোষ যে কারনে সে তার নিজের ইচ্ছা টা সপ্ন টা কে এগিযয়ে নিয়ে যেতে পারে না? সে কি দরিদ্র ঘরের শিশু বলেই পারেনা? হ্যা, ঠিক সেই দরিদ্রতার কারনেই তার ইচ্ছা,সপ্ন কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে না। আমাদের দেশের অনেক শিশুই আছে যারা কাজ করে অনেক ধরনের ওয়াকসপে আবার কাজ করে ইট ভাটায় আবার কাজ করে অনেক ধরনের ম্যকারনিক্যল দোকানে। আর এই কাজ করে তারা তাদের অর্জিত অর্থ টুকু পুরোপুরি পায় না।পায় সুধু অবহেলা। আর এই শিশু দের জন্য আমরা সবাই যদি একটু সাহায়্য করি একটু এগিয়ে আসি তাদের ইচ্ছা সপ্নটা পূরনের লক্ষে তাহলেই হয়তো সম্ভব
আমাদের প্রথম কাজ হলো জন সচেতনতা গরে তোলা, শিশু শ্রম বিষয়ে অইন গরে তোলা, এবং তার যথা যথো প্রযোগ করা যাতে করে আমারদের দেশের এই দরিদ্র শিশু গুলো অবহেলিত না হয়। আর তাদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থার প্রশার ঘটানো। তাদের কাজ করার জন্য নিদিষ্ট একটা সময় করতে হবে এবং তারপরে বাকি সময় তাদের জন্য লেখাপড়ার সুযগ করে দিতে হবে। আর যথা যথ আইন করতে হবে যাতে করে তারা তাদের কাজের বিনিময়ে সঠিক প্রাপ্য টুকু পায় যা দিয়ে তাদের পরিবার চালাতে পারে।
আর আমাদের দেশের দরিদ্রতার মূল কারন হলো জনসংখ্যা বৃদ্ধি। জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারনে বাংলাদেশে দরিদ্রতা দেখা দিচ্ছে আর এই কারনেই জনসংখ্যা বৃদ্ধি ঠেকাতে সবার মাঝে সচেতনতা গরে তুলতে হবে। দরিদ্র পরিবার গুলো তাদের পরিবারের অধিক আয় করার লোকের জন্য না বুঝে বেশি সন্তান নেয় আর এই সন্তান লালন পালন করতে গিয়ে বিপাকে পরে যায় আর এইকারনেই শন্তান কে দিয়ে পরিবার চালানোর জন্য শিশু শ্রম করানো হয়।
এক দিন এক পথশিশুর সঙ্গে দেখা হয়৷ সড়কে বড় বড় গাড়ি যখন ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়ায় তখন সে সেসব গাড়ির দরজার কাছে গিয়ে ভিক্ষা চায়, বয়স হয়ত দু’বছরও হবে না তার৷ আমি দেখে আঁতকে উঠেছিলাম৷ এত ছোট্ট বাচ্চাকে তো গাড়ির চালকদের পক্ষে দেখা সহজ নয়৷ যে কোনো মুহূর্তে গাড়ি চলতে শুরু করলে সে হয়ত পড়তে পারে কোনো দুর্ঘটনায়৷ তখন কী হবে!
হঠাৎ করে এমন দৃশ্য আমার কাছে অস্বাভাবিক, আতঙ্কের মনে হয়েছে৷ কিন্তু মেয়েটির মাকে দেখেছি নির্বিকার বসে থাকতে পাশের ফুটপাতে৷ প্রতিবার সিগন্যালে গাড়ি থামার পর ভিক্ষা করতে রাস্তায় নামে মেয়েটা, আবার গাড়ি চলতে শুরু করলে ফিরে যায় মায়ের কাছে৷ রুটিন কাজ৷ কিন্তু মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ৷
সাতচল্লিশ লাখ শিশু শ্রমিক
বাংলাদেশে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশুদের অংশগ্রহণ কম নয়৷ ইউনিসেফ-এর হিসেবে ৪৭ লক্ষ শিশু কাজে নিয়োজিত৷ আমার দেখা শিশুটি সম্ভবত এই হিসেবের বাইরে৷ তার বয়স কোনোভাবেই পাঁচ নয়৷ আর ভিক্ষাবৃত্তি কোনো পেশা নয়৷ ফলে ইউনিসেফ-এর হিসেবের বাইরেও আরো অনেক শিশু আছে যারা ভিক্ষা করছে, অথবা কাজ করছে৷ প্রকৃত সংখ্যাটা তাই আরো অনেক বেশি মনে করি আমি৷
আমারা সবাই একক হয়ে যদি এই ছোট ছোট জীবন গুলোর জন্য এগিয়ে আসি তাদের প্রপ্য অধিকার টুকু নিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করি সবার মাঝে জন সচেনতনতা গরে তুলি তাহলে হয়তো তাদের নতুন জীবনে পৌছে দেওয়া সম্ভব।
Nice
thanks
GOOD POST
Nice
❤️
https://blog.jit.com.bd/a-good-quality-gpu-for-smartphones-4544
ভালো
Thanks
nice post