অনলাইন ইনকাম ছাত্র জীবনে কত টুকু পজেটিভ কিংবা নেগেটিভ

কেমন আছেন সবাই। আশা করি সবাই ভাল আছেন।আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল আছি।

প্রতিদিনের মতোই আজকে আমরা আলোচনা করব।অনলাইন জগতে জীবনের জন্য কতটুকু পজেটিভ কিংবা নেগেটিভ।

আমরা এ পৃথিবীতে যত কাজই করি না কেন।সেই কাজের উপর নেগেটিভ এবং পজেটিভ থাকে।

যেমন কোন ছাত্র যদি পজিটিভ ভাবে লেখাপড়া করে।তাহলে সে লেখাপড়া অনেক সফল ভাবে এবং সে এখন লেখাপড়া যদি নেগেটিভ ভাবে নেয় তাহলে সে কখনো সফল হতে পারবে না।

কেননা সে লেখাপড়াটাকে যদি পজিটিভ ভাবে না নেয়।তাহলে সে কখনো বুঝবে না লেখাপড়ায় মর্যাদা।

এবং পড়া লেখাটাকে সে যদি নেগেটিভ ভাবেন।তাহলে জানবে যে লেখা পড়ার মাধ্যমে জীবনে কখনো সফলতা পাওয়া যাবে না এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলা যাবে না।

তাই আমাদের অনলাইন জগতে কাজ করতে হলে নেগেটিভ এবং পজেটিভ দুটি দিকে আমাদের মেনে নিতে হবে।

আমরা প্রথমে জানব অনলাইন জগতের পজেটিভ দিকগুলো।

অনলাইন জগতের পজেটিভ দিক গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে: এখানে আপনারা সবাইকে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

আমরা যদি লেখাপড়া করে কি চাকরি পায।় তাহলে দেখা যাবে সারা মাস কাজ করার পর নির্দিষ্ট পরিমাণে এমাউন্ট মাস হয়েছে আমাদেরকে বেতন হিসেবে দেওয়া হবে।

কিন্তু আমরা যদি অনলাইনে কাজের মাধ্যমে প্রফেশনাল ভাবে কাজ করতে পারি। তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে মাসে কোন নির্দিষ্ট এমাউন্টের নয় বরং আমাদের কাজের উপর ইনকাম হবে। আমাদের কাজের দক্ষতা যদি অনেক ভালো হয় তাহলে আমাদের ইনকাম টা অনেক বেশি হবে।

এবং এই অনলাইন জগতে নেগেটিভ দিক হচ্ছে। অনেক ছাত্র আছে মাত্র 100 টাকা ইনকামের জন্য তারা সারাদিন কাজ করে থাকে। এবং এ কাজ করার দ্বারা তারা তাদের লেখাপড়া কে নষ্ট করছে।

কারণ ছাত্রজীবনে এই একশত টাকায় অনেক বেশি।

যার কারণে ছাত্ররা লেখাপড়া না করে ইনকাম এর জন্য বিভিন্ন সাইটে কাজ করে থাকে।

এক্ষেত্রে যদি ছাত্ররা একটু সচেতন হয় অর্থাৎ তারা তাদের লেখা-পড়াটাকে ঠিকমত রেখে। অনলাইনে যদি টাকা ইনকাম করে তাহলে তাদের জীবনের অর্থাৎ ক্যারিয়ারে কোনো সমস্যা হবে না।

সর্বোপরি বলব আপনারা যদি অনলাইন জগতে ইনকাম করতে চান। ছাত্রজীবনে অবশ্যই আপনাদের লেখা-পড়াটাকে ঠিক রেখে তারপর অনলাইনে ইনকাম করতে পারবো।

সবাইকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Related Posts

7 Comments

মন্তব্য করুন