অনলাইন মার্কেটপ্লেসের হাজার হাজার কাজ থেকে নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোনো কাজ খুঁজে নেওয়া ও সেটি সম্পাদনা করার পর বায়ারের কাছ থেকে তার পেমেন্ট গ্রহন করার মাধ্যমে যে উন্মুক্ত পেশা বা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সৃষ্টি হয়েছে সেটিকে আউটসোর্সিং বলে। আউটসোর্সিং এর জন্য একজন ব্যক্তিগত বায়ার তার নিজস্ব কাজের জন্য অনলাইনে ভিন্ন দেশ থেকে এমপ্লয়িকে হায়ার করে থাকে। সাধারণত এর জন্য কোন কোম্পানি সম্পৃক্ততা থাকে না। কিন্তু অফশোর আউটসোর্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি সুনির্দিষ্ট কোম্পানি তার কোন প্রজেক্টের জন্য বাইরের দেশের কোনো কোম্পানি বা একাধিক বিদেশি এমপ্লয়িদের অনলাইনে হায়ার করে থাকে। যেমন ধরা যাক, আমেরিকার কোন কোম্পানি কম্পিউটার তৈরি এবং বিক্রির জন্য বাজারজাত করল। এখন এর কাস্টমার সার্ভিস এবং টেকনিক্যাল সাপোর্ট এর জন্য কোম্পানিটি বিদেশি কোনো কোম্পানি বা বিদেশি বিভিন্ন এমপ্লয়িকে হায়ার করতে পারে, যারা ওভার টেলিফোনে নিজ দেশে বসে থেকে এই কাজ গুলো সম্পন্ন করবে। সাধারণত ডেটা এন্ট্রি এবং কল সেন্টারে আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো অফশোর আউটসোর্সিং এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। অফশোর আউটসোর্সিং এর বেশ কিছু ক্যাটাগরি রয়েছে। যেমন ITO ক্যাটাগরিতে কোন কোম্পানি বিদেশি কোন কোম্পানি বা এমপ্লয়িকে হায়ার করে তাদের ইনফরমেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত কাজের আউটসোর্সিং করিয়ে থাকে। BPO ক্যাটাগরি হলো বিজনেস প্রসেসিং আউটসোর্সিং যেমন কল সেন্টার ম্যানেজমেন্টের কাজ এর অন্তর্গত। এছাড়াও অফশোর আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে সফটওয়্যার ডেভলপমেন্টেেের কাজ করা হলে সেটি Software R & D (Research and Developmen) ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে এমন একজন কর্মী যিনি কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে দীর্ঘস্থায়ী চুক্তি ছাড়া কাজ করেন। ফ্রিল্যান্সার যে কাজ গুলো সুনির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে সম্পন্ন করে থাকে তাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। একজন ফ্রিল্যান্সার স্বাধীন ভাবে তার কাজ নির্ধারণ করতে পারে। গতানুগতিক সময় ভিত্তিক কাজের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার কখনো সীমাবদ্ধ নন। সারাবিশ্বে এখন ইন্টারনেট যথেষ্ট সহজলভ্য হয়ে ওঠায় ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ একটি নির্দষ্ট স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলোতে অনলাইন ফ্রিল্যাসিং এর কাজ ক্রমেই ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি কম্পিউটার এবং মোটামুটি গতির একটি ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে বিশ্বের যে কোন স্থানে বসে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য যে কাজ গুলো করার সুযোগ রয়েছে সেগুলো হলো ডেটা এন্ট্রি, লেখালেখি করা, ছবি সম্পাদনা, টুডি বা থ্রিডি এনিমেশন তৈরি, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ভিডিও তৈরি প্রভৃতি। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার সময় নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
১. যে কাজগুলোতে যথেষ্ট দক্ষতা আছে সেই কাজগুলোর জন্য বিড করতে হবে।
২. বায়ারের পোস্টকৃত কাজে কী চাওয়া হচ্ছে সেটি ভালোভাবে পর্যালোচনা করতে হবে এবং উল্লিখিত সময়ের মধ্যে কাজটি করা সম্ভব হবে কীনা সেটি বিবেচনা করে অতঃপর কাজের জন্য বিড করতে হবে।
৩. কাজের জন্য অতিরিক্ত বেশি মূল্য বা কম মূল্য দিয়ে বিড করা যাবে না। একটি যৌক্তিক মূল্য উল্লেখ করে বিড প্রদান করতে হবে।
৪. পেমেন্ট সিস্টেম সম্পর্কে নিশ্চত হয়ে নিতে হবে।
৫. কাজটি সময়মতো জমা দিতে হবে।
Nice post
tnx
NC
tnx
ok
tnx
ব্রডব্যান্ড রাউটারে পিং এবং স্পিড সমস্যার সমাধান। https://grathor.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a1%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%89%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a6%bf%e0%a6%82/
good
tnx
nice
tnx
Great
tnx
Nice
tnx
Nice
tnx
Tnx
tnx
tnx all
Good
Nice post
ভালো
nice article
❤️
Ok