আপনি জানেন তো! অবাক পৃথিবীর নানা জানা-অজানা তথ্য খন্ড-২

আসসালামু আলাইকুম
আমাদের চারপাশে, পৃথিবী তে কত অজানা কথা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তার কতটুকুই বা আমরা জানি। জানা-অজানা কথার কিছুটা আজ আমরা জেনে নেব।

গুগল সার্চ এ ১৫ শতাংশ অনুসন্ধান ই হচ্ছে একেবারে নতুন। যা আগে কখনও সার্চ করা হয়নি।

প্রথম গুগল সার্ভার রাখা হয়েছিল লোগো দিয়ে তৈরি একটি কাস্টম কেসে। আর এখনকার গুগল!

গুগল ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন নামের দুজন কলেজ ছাত্র শুরু করেছিলেন। আজ সেই গুগল ছাড়া আমাদের চলেই না।

২০১৬ সালে আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ডিভাইসগুলিতে ৯০ বিলিয়ন আপ ডাউনলোড করা হয়েছে। এত অ্যাপ যে আসলেই রয়েছে এটাই অবাক করার জন্যে যথেষ্ট।

আপনি জানেন কি! বিশ্বের একমাত্র প্রাকৃতিক সমুদ্র বন্দর হল চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর।

এবারে একটি মজার বিষয়। মশা দূর করার ওষুধ আসলে মশা দূর করেনা। এটি মশার সেন্সর অকার্যকর করে দেয়। ফলে মশা আমাদের অবস্থান শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয়।

ঢাকার রাস্তার জ্যামের কথা মনে হলে কেমন লাগে? শুধু আমাদের কাছেই নয়, যে সকল বিদেশি একবার ঢাকা ঘুরে গেছেন তারা ঢাকা কে সারাজীবন মনে রাখেন এর বিখ্যাত ট্রাফিক জ্যামের কারনে।

আমি বা আপনি কোন কিছু অনুভব করি কারন অনুভুতিগুলো স্নায়ুতন্ত্রে পৌঁছায় বলে। আর মানুষের কোন অনুভুতি স্নায়ুতন্ত্রে মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হতে পারে।

একজন মানুষের এক গ্যালনের এক চতুর্থাংশ শ্লেস্মা গিলে খেতে মাত্র একদিন সময় লাগে।
১০
একজন মানুষের জীবনে ৪০ পাউন্ড চামড়া ঝরে যায়। সেদিক থেকে হিসাব করলে মানুষের চামড়া প্রতিমা্সে একবার করে পরিবরতিত হুয়। তার মানে আমরাও সাপের মতো খোলস পাল্টাই। কি বলেন!
১১
আমরা যে পানি পান করি তার একটা অংশ হয়ত আমাদের আগেও কেউপান করেছিল। হয়ত কয়েকবার ও। অর্থাৎ আমরা যে পানি ব্যবহার করছি সেটার কিছু অংশ এর আগে অন্য কারও ব্যবহার করা। ভাবা যায়!!
১২
কোয়েলা দের ঘুম কাতুরে বলা হয়। জানলে আপনি ও অবাক হবেন যে ওরা দিনের ২৪ ঘন্টার ১৮ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়।
১৩
মাত্র ৫ লিটার মধু পান করে এক একটা মৌমাছির ঝাঁক ৪০ হাজার মাইল পথ পথ পাড়ি দিতে পারে। সাধেই কি আর মৌমাছি কে পরিশ্রমী বলা হয়!
১৪
এখন চাঁদের বুকে ও রয়েছে ওয়াইফাই ইন্টারনেট। আর সেটি পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছে নাসা।
১৫
মহাশূন্যে এমন একটি পানির আধার ভাসমান অবস্থায় আছে যা সুর্যের তুলনায় ১ লাখ গুন বড়।
১৬
ডাকটিকিটের পেছনে প্রথম আঠা লাগানোর পদ্ধতি চালু হয় ১৯৬৪ সালে। চালু করেন সিয়েরা লিয়ন।
১৭
মানুষের নিপল থাকার কারন হল Y ক্রোমোজোম প্রবেশ করার আগ পর্যন্ত সবাই নারী থাকে (X ক্রোমোজোম) । কি অদ্ভুত তাইনা!
ধন্যবাদ।

Related Posts