এই চারটি ঘটনা দেখলে, আপনি হতবাক হয়ে যাবেন?

মানবতা এখনো বেঁচে আছে:
দর্শক এই বৃদ্ধ মহিলাটির নাম হল তুলসী গড়া যাকে ২০২০ সালে পদ্মশ্রী আওয়ার্ড এর দ্বারা পুরস্কৃত করা হয় কারণ তিনি গত ছয় দশকের বেশি সময় ধরে প্রায় ত্রিশ হাজারের বেশি চারা গাছ লাগিয়েছেন। জি হা আসলে এই মহিলাটি ছোটবেলা থেকেই পৃথিবীর নেচার কে অনেক ভালোবাসতেন ফলে তার গোটা জীবনটাকেই এই গাছপালার পিছনে কাটিয়ে দেন কিন্তু তিনি আমাদের মনকে তখনই জয় করলেন যখন পদ্মশ্রী আওয়ার্ড নেয়ার জন্য গায়ে একটা সাধারণ পোশাক এবং খালি পায়ে হেঁটে সেখানে হাজির হন এবং তার এই সরল সাধারণ জীবনের জন্য সেখানকার সমস্ত মানুষরা তাকে সম্মান জানান তো-দর্শক এই বৃদ্ধ মহিলাটি সম্পর্কে আপনার কি মতামত কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।

দুই ভাইয়ের কাজ দেখলে অবাক হবেন:
দর্শক আপনি তো এই দুনিয়াতে অনেক ট্যালেন্টেড মানুষকে দেখেছেন কিন্তু এবার এই দুই ভাইকে দেখুন যারা শুধুমাত্র হাতের সাহায্যে মাটি কেটে বিভিন্ন রকম ফার্নিচার তৈরি করতে পারেন যেমন-বেড, সোফা, টেবিল, এমনকি মাটির নিচে ওয়াটার স্লাইড আর তাদের এই অসাধারণ কাজ গুলোকে তারা এত নিখুঁত ভাবে করে থাকে যে আপনি বুঝতেই পারবেন না যেগুলোকে একটা নরমাল মানুষ বানিয়েছে নাকি একটা ইঞ্জিনিয়ার। এই সমস্ত ভিডিও গুলো কে তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করে লাখ লাখ মানুষের ভালোবাসা অর্জন করছে। এরকম ভিডিও দেখার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন

একটি ভয়ঙ্কর বিশ্ব রেকর্ড:
ইতালিতে বসবাস করার ডারিও কোষ্টা যিনি বিশ্বরেকর্ড গড়ার জন্যে এমন কিছু ইস্টান করে দেখায় যে আপনি কখনো কল্পনাই করতে পারবেন না জি হা আসলে এই মানুষ টি 2021 সালের ক্যাটালকা ক্যানেলের মধ্য দিয়ে প্রায় 245 কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে একটা মিনি প্লেনকে উড়িয়ে দেখিয়ে দেন তবে এটার স্পিরিট এত বেশি ছিল যে মাত্র 44 সেকেন্ডে তিনি 26 কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ফেলে আর এই রের্কট টার জন্য তিনি দুনিয়ার প্রথম ব্যাক্তি হয়ে গেলেন যে এত বড় লম্বা ক্যানেলকে এত অল্প সময় অতিক্রম করে ফেলে।

দেখতে পাগল real-life মুগলি:
দর্শক এই ছেলেটির নাম হল জানজিম্যান এলি যাকে বাস্তব জীবনে মুগলি বলা হয় কারণ তিনি সারাদিন জঙ্গলের পশু পাখি এবং গাছের মধ্যে সময় কাটাতে বেশি ভালবাসেন এমন কি সেই জঙ্গলের ঘাস পাতা খেয়ে জীবন চালান আসলে এই ছেলেটি ছোটবেলা থেকেই মাইক্রোসেফালি নামক একটা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে

যেখানে মানুষের শরীরের তুলনায় মাথার আকারটা অনেকটাই ছোট হয়ে যায় ফলে গ্রামের মানুষজন তাকে সব সময় অনেক রাগাতে শুরু করে আর এইজন্যই সে মানুষের কাছে না থেকে বেশিরভাগ জঙ্গলে সময় কাটাতেন কিন্তু একদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় যখন তার দুঃখ ভরা জীবন কাহিনীকে তুলে ধরা হয় তখন মানুষজন তাকে সাহায্যের জন্য একটা ফান্ডের ব্যবস্থা করে যাতে সে ভবিষ্যতে জীবনকে আরো সুন্দর ভাবে কাটাতে পারে।

Related Posts

13 Comments

মন্তব্য করুন