এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৫
আপনারা যদি ’’এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্পের আগের পার্ঠ গুলা পড়ে না থাকেন তাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করে পড়ে আসতে পাড়েন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ১ পার্ঠ ২তে পেয়ে যাবেন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৩ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৪ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
পার্ঠ ৪ এর পর |
তার পর আমি আর ওকে মেসেজ দেই নাই। স্কুলে একটু কথা মাজে মধ্যে হত। তখন প্রয় ৮-৯ মাস কেটে গেছে এই ভাবে । স্কুলে বিরতির সময় ওদের সাথে আমরা ও যেতাম। ওরা তাদের বাড়িতে যেত। ওদের বাড়ির পাশে একটা ছোট বাজার আছে আমরা সেখানে যেতাম। আর খেয়াল রাখতাম ওরা কখন বাড়ি থেকে বের হচ্ছে। ওরা বের হলে আমরা ও ওদের সাথে আবর স্কুলে চলে আসতাম। স্কুলে এসে ভাব মারতাম।
আসলে ভাব জিনিসটা কী আমি আজ পর্যন্ত বুঝি নাই, আর জানি ও নাই। তবে যাস্ট এটা জানি যে আমি অনেক ভাব মারছি। ভাব মানে কী আপনারা জানলে বলবেন? জাক এভাবে অনেক দিন যাওয়ার পর আবার আমাদের মেসেজে কথা হয়। সে মেসেজ দে । মেসেজ দেখে তো আমার হার্ট বিট বেরে গেল। তখন প্রতি দিন কথা হত,সে ও কথা বলত আমি ও কথা বলতাম। কিন্তু তারপর থেকে আর মেসেজ দেওয়ার জন্য কোন বিচার আসে নাই। জাক আমরা এ ভাবে কথা বলতে তাকি হঠাৎ কোন এক বিষয়ে আমি রাগ করে ওকে আপু বলে ডাকি।
সে বলে যে আমি যেন আর ওকে আপু বলে না ডাকি। আর ডাকলে সে কখনও কথা বলবে না। আমি তার পরও আপু বলে ডাকি । তাই সে রাগ করে Bye বলেদে। আর কথা বলে নাই। আর ও অনেক রাগি। তাই আর কথা বলে নি। আমি প্রতি দিন ওর মেসেজের অপেক্ষা করি কিন্তু সে মেসেজ করে নাই। আর আমি ও মেসেজ করি নাই। কখন মেসেজ লিখে ডিলিট করে দেই। আর স্কুলে ওর দিকে আমি তখন আর আগের মত তাকাই নাই।
বাট সত্য বলব তো তখন চুরি করে তাকাতাম। যে ভাবে সে না বুঝে যে আমি ওর দিকে থাকাচ্ছি। স্কুল ছুটির পর আমি তখন ক্লাসে বসে থাকতাম,এজন্য যে সে আমার সামনে দিয়ে যাবে তাতে আমি ওকে দেখতে পারব। কিন্তু তখন সে আমার দিকে থাকাত। এ ভাবে আর এক মাসের মত কেটে যায়। পরের টুকু পরের পার্ঠে শুনাব। পরের পার্ঠ একটু পরে পেয়ে জাবেন। আশা করি পরের পার্ঠে সমাপ্ত করে দেব। আর আপনারা কেউ কী এভাবে এত দিন কোন মেয়ের পেছনে হামাঘুরি দিয়েছিলেন কী কেহ? আমার মত কউ এমন পাগল থাকলে বলবেন।