আপনারা যদি ’’এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্পের আগের পার্ঠ গুলা পড়ে না থাকেন তাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করে পড়ে আসতে পাড়েন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ১ পার্ঠ ২তে পেয়ে যাবেন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৩ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৪ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প পার্ঠ ৫ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
পার্ঠ ৫ এর পর |
এভাবে এক মসের মত হয়ে যাবে। এক দিন A এর বান্ধবির সাথে আমার কথা হচ্ছিল {ওর নাম M (sorry ওর পুরু নামটা বলছিনা)} তখন। সে আমাকে বলল A কে মেসেজ দেওয়ার জন্য। আমি শুধু বলছিলাম না সে কথা বলবে না। মেসেজের রিপেলই দিবে না। পরে M কে বললাম সে কিছু বলবে না তো। আমি সত্যি তখন অনেক ভয় পাচ্ছিলাম। M বলল আরে দে কিছু বলবে না। পরে দিলাম দেওয়ার পর সে সাথে সাথে পরিপলাই দিয়ে দিল। আর তখন আমার চোখে পানি চেলে আসে ও রিপলাই দিয়েছে দেখে। জাক তখন একটু কম কথা হয়। দুজনেই কেমন কেন লগছিল।
জাক এই ভাবে পরের দিন ও কথা হয় । আর আস্তে আস্তে আগের মত কথা বলতে থাকী। হঠৎ একদিন আমাদেন স্কুলের শিক্ষকরা আমাদের ক্লাস কে দুই ভাগ করে নেন। ভালো ছাত্র-ছাত্রীরা এক ক্লাসে আর আমার মত ১ নাম্বার গাদা ছাত্র-ছাত্রীরা এক ক্লাসে নিয়ে নেন। আর সেখানে আমার A কে ভালো গুরুপে নিয়ে নেন। আর আমি থেকে যাই খারাপ ক্লাসে । কিন্তু আমরা খারাপ বলে আমাদের কে একটু ভাল ভাবে পড়াতেন। তখন ক্লাসে দরজার পাশে বশতাম যাতে ঔ ক্লাস টা দেখতে পারি। ২-৩ দিন পর আমাদের এক স্যার এসে আমাকে এখানে দেখে আমাদের ক্লাসের স্যারকে বলেন।
স্যার ও এখানে কেন ওতো ভালে ছাত্র।(আসলে এই স্যারে কাছে আমি প্রাইবে পড়তাম আর প্রাইবেটে স্যার আমাদেরকে একটা-দুইটা সেন্টেইন্ছ দেখিয়ে দিয়ে ৮-১০ টা দিয়ে বলতেন এই গুলা করে দেখায় তখন আমি ৬-৭-৮ টা করে নিতাম শুধু আমি নয় ঔ ক্লাসের সকল ছেলেরা এই ভাবে করে নিত,কিন্তু ততদিন যতদিন মেয়েরা ও এই ক্লাসে না ডুকে ততুদিন। এখানে খুশির বিষয় হল যে A জানত না আমি এ স্যারের কাছে পড়ি তাই সে তখন এই স্যারের কাছে পাইবেটে ডুকে যায় ওর বান্ধবিদের নিয়ে। আর তখন ওদের সাথে আমার মেসেজে কথা হত না।
(আবার sorry অনেক পিছনে আবার চলে গেলাম) জাক তারা ক্লাস করতে ক্লাছে যায় তখন একটু পরে আমি ও গিয়ে ডুকি তারা আমাকে দেখে ,বলে গুলজার তুই এখানে কেন। আমি হেসে হেসে ডুকে যাই। কিন্তু ঔ মুহুর্তের ওদের রিএকশনটা দেখার মত ছিল। জাক মেয়েরা ডুকার পর ছেলেরা আবার গাদা নাম্বারে হয়ে গেলাম)। জাক স্যার আমাদেরকে অনেক ভাল ভাবে বুঝাতেন। তাই স্যার আমাকে ঔ ক্লাসে যেতে বলেন। আমি তো অনেক খুশি। স্যার চলে গেলেন আমি ঔ ক্লাসে জাব দেখি A আমাদের ক্লাসে চলে আসছে আর ওর চোখে পানি।
সে ঔ ক্লাস খেকে কেদে আমাদের ক্লাসে চলে আসছে। কারণ ঔ ক্লাসে পড়া হনা। কারণ ওকানে তো ভালো ছাত্র-ছাত্রীরা । এদিকে আমার ঠিকেট কেটে গেছে ওদের ক্লাসে। যে কারণে খুশি হয়ে ছিলাম সে কারণে আবার চিন্তায় পরে গেলাম। পরে আমি আর ঔ ক্লাসে যাই নাই A আমাদের ক্লাসে চলে এসেছে বলে। আর তার পর থেকে ঔ স্যার কে দেখলেই লুকিয়ে যেতাম। তাছারা আমাদের ক্লাসে ওনার কোন ক্লাস ছিল না তাই আমি বিন্দাস হয়ে প্রতিদিন আমার A কে দেখতাম।
জাক পরে পরিক্ষা এসে যায়। স্কুল থেকে আমাদের বিদায় হয়ে যায়। তখন আমরা মেসেজে কথা বলতাম। কিন্তু বন্ধুর মত । এখন প্রায় ৩-৪ বছরে মত হয়ে জাবে। আমরা এখন একজন আরেক জনের ভালো বন্দু। সত্যি আমরা বন্ধু হলাম কী করে আমরা নিজে ও জানি না। এখন ও ওর সাথে কথা বলে বলে এই আটিকেলটি লিখছি। আমার লিখা এই আটিকেলের আগের পার্ঠ গুলা সে ও পরেছে আর সে ও বাকী টা পড়ার জন্য অপেক্ষ করছে। জাক আমরা এখন বন্ধু।
তবু ও আমি এখনও আগের মত ভাব মারি তাও lover ওয়ালা ভাব ছেলে বলে কথা তো তাই। I’ts our প্রতিভা। মানে ছেলেদেন প্রতিভা হল ভাব মারা। জাক আমাদের জন্য দোয়া করবেন ভবিষ্যৎতে যেন আমর দুজন ভালো বন্ধু থেকে ভালো জামাই-বউ হতে পারি। ভালো তাকবেন সবাই ’’আসসালামু আলাইকুম’’বেয়দবি মাফ কবেন। কারণ প্রথমে সালাম করি না। Sorry ভুলে গিয়ে ছিলাম। আর লেখার মাজে ভুল ত্রুটি থাকতে দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে পড়বেন। আল্লাহ হাফিজ।