আজকাল এমন হয়ে গেছে যে কেউ একটা কম্পিউটার কিনলে যতক্ষণ না সেটাকে একটা নেটওয়ার্কের সাথে জুড়ে দিতে পারে ততক্ষণ তার মনে হতে থাকে কম্পিউটার ব্যবহারের আসল কাজটি হলো না। তার কারণ হচ্ছে কম্পিউটারের নেটওয়ার্কে যখন তথ্য দেওয়া নেওয়া হয় তখন একটা অনেক বড় কাজ হয়। একজন ব্যবহারকারী তখন নেটওয়ার্কের অনেক কিছু ব্যবহার করতে পারে যে রিসোর্স তার কাছে নেই সেটি সে নেটওয়ার্ক থেকে ব্যবহার করতে পারে। দুই বা ততোধিক কম্পিউটারকে যোগাযোগের কোন মাধ্যম দিয়ে একসাথে জোরে দিলে যদি তারা নিজেদের ভেতর তথ্য কিংবা উপাত্ত আদান-প্রদান করতে পারে তাহলে আমরা সেটাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলতে পারি।বুঝতেই পারছ সত্যিকারে নেটওয়ার্কে আসলে দু-তিনটা কম্পিউটার থাকে না সাধারণত অনেকগুলো কম্পিউটার থাকে। নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কযুক্ত তাহলে এরকম কিছু যন্ত্রপাতি সাথে পরিচয় হওয়া যাক:
সার্ভার: সার্ভার নাম শুনেই বুঝতে পারছো এটা সার্ভ করে অর্থাৎ সার্ভার হচ্ছে শক্তিশালী কম্পিউটার নেটওয়ার্কের অন্য কম্পিউটারকে নানারকম সেবা দিয়ে থাকে কিন্তু একটি নয় অনেকগুলো সার্ভার থাকতে পারে।
ক্লায়েন্ট: কেউ যদি অন্য কারো কাছ থেকে কোন ধরনের সেবা নেই তখন তাকে ক্লায়েন্ট বলে। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট শব্দটির অর্থ মোটামুটি সেরকম যেসব কম্পিউটার থেকে কোন ধরনের তথ্য নেই তাকে ক্লায়েন্ট বলে। যেমন মনে করো তুমি তোমার কম্পিউটার থেকে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ইমেইল পাঠাতে চাও তাহলে তোমার কম্পিউটার হবে ক্লায়েন্ট।
নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার: একটি কম্পিউটারকে সোজাসুজি নেটওয়ার্কের সাথে জুড়ে দেওয়া যায় না। সেটি করার জন্য কম্পিউটারের সাথে একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড লাগাতে হয়। সেই কার্ড গুলো যখন মিডিয়া থেকে তথ্য নিয়ে ব্যবহার করার জন্য কম্পিউটার কে দিতে পারে।
রিসোর্স: ক্লায়েন্টের কাছে ব্যবহারের জন্য যে সকল সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয় তার সবই হচ্ছে রিসোর্স। কম্পিউটারের সাথে যদি একটি প্রিন্টার কিংবা একটি ফ্যাক্স মেশিন লাগানো হয় সেটি হচ্ছে কম্পিউটার দিয়ে কেউ যদি সার্ভারে রাখা একটি ছবি আঁকার সফটওয়্যার ব্যবহার করে সেটি হবে রিসোর্স।
মিডিয়া: যেসব বস্তু ব্যবহার করে কম্পিউটার গুলো জুড়ে দেওয়া হয় সেটা হচ্ছে মিডিয়া। তার কোএক্সিয়াল তার অপটিক্যাল ফাইবার ইত্যাদি মিডিয়া হতে পারে। কোন মিডিয়া ব্যবহার না করেও তারবিহীন পদ্ধতিতে কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে দেওয়া যায়।
ইউজার: সার্ভার থেকে যে ক্লায়েন্ট রিসোর্স ব্যবহার করে সেই হচ্ছে ইউজার।
প্রটোকল: ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে হলে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারে যোগাযোগ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মানতে হয়। এসব নিয়ম মেনে তথ্য আদান প্রদান করতে হয়। যারা নেটওয়ার্ক তৈরি করে তারা আগে থেকে ঠিক করে নেই কোন ভাষায় কোন নিয়ম মেনে এক কম্পিউটার অন্য কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করবে। এই নিয়মগুলো হচ্ছে প্রটোকল যেমন ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য প্রটোকল হলো http.
Good
very nice
good
Well post
good
Good
Gd
ভালো সুন্দর
বুঝলাম
nice
nice
Nice
good
good
hmmm
valo
bah bah
Good information
Good post
Good
Well
good
Hmm.. Good
nice
Good
Nice
Ok
nice
Nice
nice post
gd
ok