করোনা ভাইরাস থেকে বেঁচে থাকার জন্য পাঁচটি উপায় গুরুত্বপূর্ণ!!

হ্যালো বন্ধুরা আসসালামুআলাইকুম।
সারাবিশ্ব আজকে একটি অদৃশ্য শক্তির সাথে যুদ্ধ করছে। আমরা সকলেই ইতিমধ্যে অবগত এই শক্তিশালী এবং অদৃশ্য ভাইরাসের সাথে। এই ভাইরাসটির নাম করোনাভাইরাস। এটির ইংরেজি নাম covit-19
এটি বিস্তার লাভ করে বা ছড়িয়ে পড়ে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত এবং দ্রুতগামী দেশ চীনের উহান শহর থেকে।

তবে এটি এখন বিশ্বের সকল প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এটি শুধুমাত্র চিনেই সমাপ্তি ঘটেনি বিশ্বের সকল রাষ্ট্র এখন এর প্রভাব বিস্তার করছে।

সবচেয়ে দুঃখের সাথে জানাতে হচ্ছে যে সারা বিশ্ব তথা সারা বিশ্বের সকল জ্ঞানীগুণী এবং বিজ্ঞানীগণ। এই মহামারী কোন ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারেনি এখন পর্যন্ত।তবে পৃথিবী প্রতিনিয়ত এই করনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার এর জন্য কর্মরত এবং সক্রিয় রয়েছে।

যেকোনো সময়ে আমাদের কাছে যে কোন খুশির সংবাদ চলে আসতে পারে।

যতক্ষণ পর্যন্ত এরকম খুশির বাত্রা বিজ্ঞানীরা আমাদেরকে না দিতে পারে ততক্ষণ পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে।এবং তাদের কিছু নিয়ম-নীতি আমাদের অবশ্যই মেনে থাকতে হবে যদি আমরা কর্ম থেকে দূরে থাকতে চাই বা আমাদের জীবনকে বাঁচাতে চাই।

করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য আমি বিশেষ কিছু ট্রিকস দিয়ে দিচ্ছি এই ড্রেসগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বড় বড় বিজ্ঞানী গুণী জ্ঞানীদের বক্তব্য।

**সর্বপ্রথম যে কাজটি অবশ্যই করতে হবে সেটি হল আপনাকে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স অর্থাৎ শারীরিক দূরত্ব এক মিটার রাখতে হবে।কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটি প্রমাণ করেছে যে করোনাভাইরাস 1 মিটারের বেশি দূর যেতে পারে না।

**কোন জরুরী কারণ ব্যতীত বাইরে ঘোরাফেরা বাইরে বের হওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। বিশেষ এবং মৌলিক কারণ ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবেনা। কোন বিশেষ কারণে বের হলে অবশ্যই মাক্স পরিধান করে বের হতে হবে।

**বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে পতিতাবৃত্তির দিনের মধ্যে অনেকবার অর্থাৎ কিছুক্ষণ পরপর বা কোন কাজের শেষে 20 সেকেন্ড হ্যান্ড স্যানিটাইজার অথবা সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করে নিতে হবে ।

**কর্নার মহামারী এবং করো না খারাপ দিক লক্ষণগুলো অবশ্যই সকলকে জানাতে হবে এবং সকল ব্যক্তিদের কে এই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান দিতে হবে।

**দুর্ভাগ্যবশত কেউ যদি করো না আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই হট লাইন নাম্বার এ যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

**এবং সর্বোপরি নিয়ম অনুযায়ী করণ আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঘরে বা করেন ট্রেনে 14 দিন কারো সংস্পর্শ ছাড়া একাকিত্বের মধ্যে অবস্থান করতে হবে।

এই বিষয়গুলো মেনে চললে করোনাভাইরাস থেকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকখানি কমে যায়।তাই সকলেই এই বিষয়গুলো খুব মনোযোগ সহকারে এবং ধৈর্য সহকারে পালন করার চেষ্টা করবেন।

Related Posts

11 Comments

মন্তব্য করুন