বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করছি আপনারা সবাই ভালো আছেন আল্লাহর অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।আপনি কি চাকরি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন?চাকরি খুঁজছেন কিন্তু পাচ্ছেন না? কিছু দুর্বলতার কারণে স্বপনের সোনার হরিণটির কাছাকাছি গিয়ে ও ব্যর্থ হচ্ছেন? একদম নিরাশ হবেন না।মনে রাখবেন প্রত্যেক মানুষেরই কিছু না কিছু দুর্বলতা আছে আবার গুণ ও আছে।তাই সব দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করলেই সপ্নের সোনার হরিণের নাগাল পাওয়া যাবে।
চাকরিপ্রার্থীরা সাধারণত কিছু দুর্বলতার কারণে প্রতিযোগিতার দৌড়ে পিছিয়ে পরে। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই দুর্বলতাগুলো কি কি এবং কিভাবে সফল হবেন।
অভিজ্ঞতায় ঘাটতি থাকাঃ-
আপনি যে পেশায় আবেদন করেছেন ঐ বিষয়ে যদি আপনার অভিজ্ঞতা কম থাকে।আপনার অন্যান্য যোগ্যতা থাকার পর ও আপনাকে বিবেচনা করা হচ্ছে না।তাই আপনি ইন্টারভিউতে নিজের অন্যান্য দক্ষতা বিশেষভাবে উল্লেখ করবেন। আর নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করেন যাতে মনে হয় আপনি নতুন কিছু শেখার ব্যাপারে আপনি যথেষ্ট আন্তরিক ঐ সুনির্দিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতার ঘাটতি তাড়াতাড়ি পূর্ণ করে নিতে পারবেন। মনে রাখবেন অভিজ্ঞতা আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে।
চাকরির মাঝে বিরতি নেয়াঃ-
এই দুর্বলতাটা কাটিয়ে উঠা অনেক কঠিন। চাকরি চলে গেলে বা স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিলে অন্য চাকরি পাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত সময়কে চাকরির মাঝে বিরতি হিসেবে ধরে নেয়া হয়।এই সময় স্বেচ্ছামূলক কাজে বা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কাজে যুক্ত হতে পারেন।এতে বিরতির সময়টা আপনার জীবনবৃত্তান্তে (সিভি) ইতিবাচক বা দক্ষতা অর্জনের পর্যায় হিসেবে গন্য করা হবে।
দ্রুত চাকরি বদলকরাঃ-
একটা চাকরি হঠাৎ করে ছেড়ে দেয়া নিয়োগকারী প্রতিষঠান বা চাকরিপ্রার্থী কারোরই পছন্দ না।এই ক্ষেত্রে প্রতিষঠানের প্রতি যথেষ্ট অঙ্গীকারবদধ নয় বলে মনে করা হয়।চাকরির বাইরে নিজের উদ্যোগে ইতিবাচক কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে এগুলো সিভিতে গুছিয়ে তুলে ধরুন। এতে আপনি বারবার চাকরি বদলানোড ব্যাপারটা কম নেতিবাচক মনে হবে।
সমার্টনেসের অভাবঃ-চাকরিদাতা প্রতিষঠানগুলো সমার্টনেস দেখে। সমার্টনেস শুধু পোশাক ফোটে উঠলে হবে না। সব দিকে সমার্ট হতে হবে। তাই সব দিক থেকে সমার্ট হওয়ার চেষ্টা করুন।
টিকে থাকার দক্ষতা নেইঃ-
ক্ষমতার জোর ও ঘুষ ছাড়া ও চাকরি না পাওয়ার অনেক কারণ আছে। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রতিযোগিতায় টিকে না থাকার দক্ষতা। সিলেকশন বোর্ডের অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে না পারলেকোন কাজ হয় না।আপনাকে কোম্পানিকে বুঝাতে হবে যে সেই কোম্পানির জন্য আপনিই পারফেক্ট।
আচার ব্যবহারে শিষ্টাচার হওয়াঃ-
কথা বলার সময় বিনয়ী ও ভদ্র হতে হবে। কথা বলার স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে।ইন্টারভিউ বোর্ডে আঞ্চলিক ভাষায় কথা না বলা।
right
right
Hmm
Right
Informative
Yes
নাইচ
Real
Okay
ok
nice, keep it up
gd