এশিয়া কাপ ২০১৮ তে ভাঙ্গা হাত নিয়ে ব্যাট করে চারিদিকে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন বাংলাদেশী ওপেনার তামিম ইকবাল খান।যথেষ্ট প্রশংসাও কুড়িয়েছেন এর জন্য। ঠিক তার মতোই একজন ওপেনার ২০০৯ সালে সিডনী টেস্টে শুধু দলের খেলা বাঁচাতে এক হাতে নেমে পড়েন । সেই লড়াকু সৈনিক সেই দলের অধিনায়ক ছিলেন।
২০০৩ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে তার কাঁধে তুলে দেওয়া হয় অধিনায়কত্বের দায়িত্ব , অভিষেকের ঠিক ১ বছরের মাথায় । অধিনায়কত্বের দায়িত্ব তার কাছে কখনোই চাপ মনে হয় নি। সেই বছরই টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টানা দুই্টি ডাবল সেঞ্চুরী করেন। ১ম টেস্টে বামিংহামে ২৭৭ রানের জ্বলজ্বলে একটি ইনিংস খেলেন যদিও সেই টেস্ট শেষ পর্যন্ত ড্র হয়েছিলো।
পরের টেস্টে লর্ডসে ২৫৯ রানের ঝলমলে সেই ইনিংস এখন অবধি কোন বিদেশীর করা এক ইনিংসে লর্ডসে সর্বোচ্চ রান। ২০০৩ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ১০৯ টেস্টে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন , যা এখন অবধি কোন অধিনায়কের সর্বোচ্চ। রিটায়ার এর আগে ১১৭ টেস্টে ১৫০০০ এর অধিক বলের মোকাবিলা করে ২৭টি শতকে ৯২৬৫ রান করেন।
ওয়ানডে দলে ২০১১ বিশ্বকাপ পর্যন্ত অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেন , বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে যাবার পর নিজ থেকে দায়িত্ব থেকে সরে দাড়ান। অধিনায়ক হিসেবে ৫৩ টি জয় নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল অধিনায়কের জায়গাটি একান্তই নিজের করে নিয়েছেন তিনি। এছাড়াও টেস্ট জয়ে অধিনায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ টি সেঞ্চুরীর রেকর্ডও তার দখলে।
উপরোক্ত তথ্য আর ছবি দেখে এতক্ষণে বুঝে গেছেন কার কথা বলতেছি,হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন তিনি হলেন সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ।যিনি ছিলেন অধিনায়ক হিসেবে একজন আদর্শ নেতা। সর্বদা ফার্স্ট স্লিপে দাঁড়িয়ে চুইংগাম চাবাতেন আর বোলাদের উৎসাহ দিতেন ।
ফিল্ডার হিসেবেও ছিলেন দুরন্ত। ১৯৮১ সালের আজকের এই দিনে দ. আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহন করেন স্মিথ। সাউথ আফ্রিকার এই লিজেন্ডডারী অধিনায়ক , ব্যাটসম্যান ও ধারাভাষ্যকারের ৪০ তম জন্মদিনে গ্রুপের পক্ষ থেকে রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা।
শুভ জন্মদিন ‘বিফ’ 💙💙💙
sundor
Nice
Tai
Nc
nice
yah
Good
Good
wonderful article!
Gd
good
GOOD POST
nice
valo post
❤️❤️❤️
Ok
Nice
Good
Good
Nice
Good