আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই?আশাকরি ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো করোনা মহামারীতে দেশে হাসপাতাল তৈরির উদ্যোগের কথা।
করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব।এখন পর্যন্ত পুরো বিশ্বে ২৫ লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত,দেড় লাখেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছে।এই মহামারীতে বাংলাদেশও আক্রান্ত।এখন পর্যন্ত দেশে তিন হূজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত,একশরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছে।ফলে দেশে এই রোগের চিকিৎসার চাহিদা তৈরি হয়েছে।যদিও সরকার বেশ কিছু সরকারি ও প্রাইভেট হাসপাতালে এই রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবস্হা করেছে,তারপরও যে হারে রোগী বাড়ছে,এই বিশাল সংখ্যক রোগীর জন্য বিশেষায়িত হাসপাতালের প্রয়োজনীয়তা রয়ে যায়।তবে আশার কথা হলো সরকার ও ব্যক্তি উদ্যোগে দেশে বেশকিছু করোনা বিশেষায়িত হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে।চলুন জেনে নেওয়া যাক কারা কারা হাসপাতাল বানাচ্ছে-
১।আইসিসিবিতে হাসপাতাল: বসুন্ধরা গ্রুপের আইসিসিবি(ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা) এলাকায় তৈরি হচ্ছে দেশের প্রথম করোনা বিশেষায়িত হাসপাতাল।প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ১০ কোটি টাকা দান জমা দেওয়ার সময় বসুন্ধরা গ্রুপ সরকারকে তাদের আইসিসিবিতে একটি পাঁচ হাজার শয্যার করোনা বিশেষায়িত হাসপাতাল তৈরি করার প্রস্তাব দেয়।তারপর সরকারের তরফ থেকে সেনাবাহিনী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক দল এসে আইসিসিবি পরিদর্শন করে এখানে দুই হাজার একাত্তর শয্যার অস্হায়ী করোনা হাসপাতাল ও আইসোলেশন সেন্টার তৈরির অনুমোদন দেয়।তারপর থেকে এখানে জোরেশোরে হাসপাতালে রূপান্তরের কাজ চলছে।জানা গেছে,যতদিন কোভিড-১৯ বিপর্যয় শেষ না হয়,ততদিন পর্যন্ত সরকার এটিকে হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার করবে।এটির এক্সপো জোনকে ছয়টি ক্লাস্টারে ভাগ করে ১ হাজার ৪৮৮ শয্যারর হাসপাতাল তৈরি করা হবে।এছাড়া ৪টি কনভেনশন হলে আরো ৫৬৪ শয্যা তৈরি করা হবে।নবরাত্রি হলে হবে আইসিইউ সেন্টার।এছাড়া ডাক্তার নার্সদের জন্য আলাদা রুম তো আছেই।২৩ এপ্রিল এটি খুলে দেওয়ার কথা।
২।সীতাকুণ্ডে করোনা ফিল্ড হাসপাতাল: চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ছলিমপুরে তৈরি হচ্ছে করোনা ফিল্ড হাসপাতাল।জানা যায়,ডা: বিদ্যুৎ রায় ও নাভানা গ্রুপের সম্মিলিত অর্থায়ন ও উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে এই ৬০ শয্যার হাসপাতাল।এছাড়াও আরো নানা ব্যক্তির দান রয়েছে এই অর্থায়নে।জানা গেছে,নাভানা গ্রুপের একটি দ্বিতল ভবনের ছয় হাজার পাঁচশ বর্গফুট জায়গা জুড়ে তৈরি হচ্ছে এই হাসপাতাল।এখানে সার্বক্ষণিক চিকিৎসার জন্য ১০ সদস্যের মেডিকেল টিম থাকছে।নার্স ও চিকিৎসা সহকারিও থাকছে।আর জরুরি প্রয়োজনে থাকছে ১০০ সদস্যের স্বেচ্ছাসেবক টিম।এছাড়া হাসপাতালের অন্যান্য সুযোগ সুবিধা থাকছে।
বন্ধুরা,আমার পোস্টটি ভালো লাগলে বেশি বেশি শেয়ার করুন।ধন্যবাদ।
Sundur
bah sundor post
tnx for comment.
nice post
sundor post
ki sundor post
Nice post
Nic post
Gd
tnks
Gd post
ভাল লাগে না
good post.
Nice
Nice
Nice
nice
nc
gd
9c post
Op bro
Nc
Good
nice
Nice
Nice
Khub vlo kotha
nice post
Nice
Sundor
Ok
gd