ফ্রীল্যান্সিং এবং এর বাস্তবতা

ফ্রীল্যান্সিং বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় পেশা। তরুণ প্রজন্ম থেকে শুরু করে সকলেই আজকাল ফ্রীল্যান্সার হবার জন্য আগ্রহী। ফ্রীল্যান্সিং এ কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই বিধায় আজকাল সকলেই ফ্রীল্যান্সার হবার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে এখনো অনেক ফ্রীল্যান্সিং কি? কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং এ কাজ করতে হয় এবং ফ্রীল্যান্সিং এ কি ধরনের কাজ করা হয় তা সঠিক ভাবে বুঝে উঠতে পারেনি।আজ ফ্রীল্যান্সিং এর বিস্তারিত এবং ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা নিচে তুলনা ধরার চেষ্টা করব। ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে মানুষের ভুল ধারণার অন্ত নেই। আজ সেই সকল ধারণা নিয়ে আলোচনা করব : ১. অনেকে ধারণা ফ্রীল্যান্সিং মানে হলো ভিডিও দেখে ডলার ইনকাম করা। ২. লিংক শেয়ার করে ডলার আয় করা। ৩.লিংক রেফার করে ডলার আয় করার মাধ্যম। ৪.ক্যাপচা পূরণের মাধ্যমে ডলার আয় করাকে। ৫.কাজ না শিখে একাউন্ট খুলে ডলার আয় করাকে। ৬. ফ্রীল্যান্সিং মানে হলো একসাথে অনেক কাজ করা। শুধু এ রকম হাজারো হাজারো ভ্রান্ত ধারণা সমাজে প্রচলিত রয়েছে। অনেকেই যখন জানবে আপনি ফ্রীল্যান্সিং করছেন আপনার কাছে লিংক চাইবে টাকা আয় করার।আবার অনেকে মনে করবে আপনি কোন কাজ করছেন না। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মানুষ এখনো ফ্রীল্যান্সিং বুঝে উঠতে পারেনি। এখন আসি ফ্রীল্যান্সিং মানে কি? ফ্রীল্যান্সিং মানে হলো মুক্তপেশা । যেখানে আপনি নিজের ইচ্ছেমত নিজের সময়মতো নিজের পছন্দঅনুযায়ী কাজ করতে পারবেন।যেখানে থাকবেনা কোন বাধা ধরা কাজ। কাজ করার জন্য আপনাকে যেতে হবেনা নির্দিষ্ট কোনো অফিসে। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছেন ফ্রীল্যান্সিং কি?এখন আসি তাহলে ফ্রীল্যান্সিং কি ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে? ফ্রীল্যান্সিং কাজের ধরণসমূহ নিচে তুলে ধরা হলো : ১.গ্রাফিক্স ডিজাইন। ২.ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেউন্ট ৩.সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ৪.ইউআই এবং ইউএক্স ডিজাইন ৫.ডিজিটাল মার্কেটিং ৬.ডাটা এন্ট্রি ৭.ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট। ৮.আর্টিকেল রাইটিং ৯.নেটওয়ার্ক ইত্যাদি।

Related Posts

20 Comments

মন্তব্য করুন