বর্তমানে করোনার প্রভাব বিশাল ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।আজ ৭৭৬ জন আক্রান্ত হয়েছে। ২৫ তারিখের পর থেকে গার্মেন্টস খোলা রাখা হয়েছে। এতে দরিদ্র কর্মমুখী মানুষেরা দলে দলে ঢাকায় আসছে।এতে করে সবার জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে। ৮মার্চ সর্বপ্রথম করোনা রোগ ধরা পড়ে বাংলাদেশে। মানুষের অসচেতনতা মৃত্যুর হার ও আক্রান্তর হার বেশি হচ্ছে। ১০০০০ মানুষের বেশি শনাক্ত হয়েছে। সরকার বিভিন্ন সহযোগিতা দিলেও গ্রামের চেয়ারম্যান ও নেতারা গরিবের ত্রান সামগ্রী ভোগ করছে। পুলিশ তাদের শাস্তির ব্যবস্থা নিচ্ছেন। সরকার রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করেছে। বিভিন্ন খাতে কম সুদে ঋনের সুবিধা প্রদান করেছে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জেে আক্রান্তের সংখ্যা দিগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতালি ফেরত ও অনান্য রাষ্ট্র হতে ফেরত অনেকেই পালিয়েছে। আবার অনেকেই হোম কোরাইনটাইনে আছে। এখন পর্যন্ত ১২০০ জনের মতো সুস্থ হয়েছে। বাংলাদেশে সব জেলায় লকডাউনের আওতায় আছে। এবং সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত জরুরী দোকানপাট খোলা আছে। অনেক সংস্থা গরীবদের সাহায্য করার জন্য এগিয়ে এসেছে। সাকিবুল হাসান তার ব্যাট নিলামে তুলে ২০ লক্ষ টাকা হতদরিদ্র পরিবারে সাহায্য করেছে।এছাড়াও তামিম, মাশরাফি ও অনান্য খেলোয়াড়েরাও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকার বিত্তবানদের ও অসহায় মানুষদের সাহায্য করার কথা বলেছে।এছাড়াও ২০০০ বেশি নার্স নিয়োগ দেওয়ার কথা বলেছে। যারা এই দুর্যোগে মৃত্যু বরণ করবে তাদের পরিবারে আর্থিক সাহায্য দিবে।অবস্থার পরিবর্তন না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। যার ফলে ভাবা যাচ্ছে সেশনজটে পরতে পারে। ব্যাংক সকাল ১০ হতে ১২ পর্যন্ত লেনদেন করতে পরবে। কিন্ত পর্যাপ্ত পিপিই না থাকায় ডাক্তার, নার্স করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে। আর সঠিক চিকিৎসার অভাবে অনেকে মারা যাচ্ছে। সবাই গরম পানি, কালোজিরা খাচ্ছে তারপরও এই মহামারি থেকে রক্ষা পাওয়া যাচ্ছে না। সরকার বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পড়েও দিনমজুর, রিক্সাচালক, শ্রমিকদের অনেক অসুবিধা হয়েছে। পরিবারের দু মুঠো খাবারের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাইরে বের হতে হচ্ছে। আর অনেকেই এই সময় পিকনিকের মতো আনন্দ করে দিন কাটাচ্ছে । এই মহামারি পুরো পৃথিবীকে গ্রাস করছে।অন্য দিকে পশুপাখির আনাগোনাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুন্দরবনে হরিণের ও বাঘের দেখা মিলচ্ছে। অনেক দিন ধরেই কলকারখানা বন্ধ থাকায় পরিবেশ দূষণ হ্রাস পাচ্ছে। তাছাড়াও গ্রীষ্মের প্রখর গরমের পরিবর্তনে ঘন ঘন বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এই করোনায় মুসলিমরা তারাবির নামায আদায় করতে পাড়ছে না মসজিদে। সবায় এই করুণ সময় ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছে। এই মহামারি যেন তারাতারি শেষ হয়। আমরা এ দেশের নাগরিক তাই করোনায় সচেতন হয়ে অন্যকে করোনার ভয়ংকর পরিনতি সম্পর্কে সবায়কে জানাবো।
আর ঘরে থেকে দেশকে করোনা মুক্ত করবো।
good
Nice
good
good
good
good
good
Gd post
Ok
Nice
hmm
Hmmm, nice
hmm nice
Yes
Ok
ok
Good
Good
Hm
গুড
Ok
Good
দারুণ
❤️
gd
hm