আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠকবৃন্দ,সবাই কেমন আছেন? অনেক দিন পর আপনাদের মাঝে আবারও ফিরলাম নতুন কিছু নিয়ে।। আজ আমরা বলতে চলেছি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের কথা।। পৃথিবীর এই রহস্যময় স্থানটি ফ্লোরিডা থেকে পুয়ের্তো ইকো পর্যন্ত এবং বিকট এগিয়ে বারমুডা পর্যন্ত অবস্থিত।। এই বারমুডা-ট্রায়াঙ্গেল টি আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত।। আসুন জেনে নেয়া যাক সে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল সম্পর্কে কিছু কথা।। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উপর দিয়ে ফ্লাইট 19 তার 14 জন ক্রু মেম্বার সহ যাচ্ছিলেন।। হঠাৎ করে পাইলট কিছু বিপজ্জনক অবস্থার ইঙ্গিত করলেন।। তিনি দেখলেন বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উপর দিয়ে যাবার সময় তার দিকনির্দেশক যন্ত্র কাজ করছিলেন না এবং সেই দিকনির্দেশক যন্ত্র টি কিছু সময় পর পর দিকটি পাল্টিয়ে দেখাচ্ছিলো এবং সেই প্লেন টি সেখানে হারিয়ে যাই পরে ফ্লোরিডা থেকে আগত একটি প্লেন,, সেই প্লেন 19 কে খুঁজতে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল এ যাতায়াত করে।। পরে সে প্লেনটি 27 মিনিট পর বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে হারিয়ে যাই।। এই অবস্থা সম্পর্কে 1992 সালে ক্রিস্টোফার কলম্বাস আগেই অবগত ছিলেন তিনি সেই সময়ে ব্যবসার জন্য তার জাহাজের নাবিক গণদের সাথে আমেরিকা যাচ্ছিলেন।। কিছুদূর যেতেই তিনি কয়েক আলোর ছটা দেখতে পেলেন।। এরকম কয়েকজন বিজ্ঞানী ও বলেছিলেন যে বারমুডা-ট্রায়াঙ্গেল অতি বিপদজনক একটি স্থান।। যেখানে প্লেন বা জাহাজের কোন চিহ্নটুকু পাওয়া যায়নি।। বিজ্ঞানের নতুন নতুন থিউরি বারমুডা ট্রাইঙ্গেল কে বিপজ্জনক স্থানে রূপান্তরিত হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন।। আবার এও বলেছিলেন এইসব নাকি ভিনগ্রহের এলিয়েনদের প্রাণীদের কারসাজির জন্য এসব নাকি হয়ে থাকে।। এলিয়েনরা প্লেন ও জাহাজগুলোকে চুরি করে নিয়ে যেত।। বিজ্ঞানীরাও আবার এও বলেছিলেন যে সমুদ্রের মাঝখানে নাকি ফাটল আছে।। যার কারণে এলিয়েনরা এসব জাহাজ প্লেন দের নিয়ে যায়।। আবার কেউ কেউ বলেছিলেন ওইখানে নাকি ফোরথ ডাইমেনশন রয়েছে যার কারণে প্লেন ও জাহাজ গুলো বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে পরে অন্য দুনিয়ায় চলে যায়।। আমেরিকার অনেক বিজ্ঞানী বলেছিলেন এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের সৃষ্টির কয়েকটি রহস্যঃ রহস্যগুলো হল পৃথিবীতে 273 কিলোমিটার বেগে হেক্সাগোনাল ক্লাউদের মাধ্যমে ছোট ছোট কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় হয়।।আবার কেউ কেউ বলছে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের উপর দিয়ে ষড়ভুজাকৃতি কিছু কিছু মেঘ এমন ভাবে বাঁধা দেয়।। যেন সেখানে আকাশ বোম নামে পরিচিতি লাভ পাচ্ছে।। এই সেই আকাশ বোম এর মাধ্যমে সমুদ্রে 40 থেকে 50 ফুটের মত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হচ্ছে।। যা পৃথিবী কে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলতে অতি অতি দ্রুত তার হুমকিস্বরূপ প্রভাব ফেলছে।। যা একটি জাহাজকে অতি দ্রুততম ভাবে ধ্বংস করতে পারে আবার কোন কোন সময় এই ঘূর্ণিঝড় একটি প্লেনকেও মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত করে তোলে।।
এই হলো বারমুডা অঞ্চলের কিছু রহস্য উদঘাটন।। সবাইকে ধন্যবাদ।।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের কিছু রহস্যময় সত্য ঘটনা
📢 Promoted post: বাংলায় আর্টিকেল লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান?
wow
wow
Informative post
gd
অসাধারণ
ভালো
Darun
তথ্য বহুল পোস্ট
👍
Good post
Nice
nice
Ok