দর্শকদের আনন্দ দেওয়ার জন্য এখন আইসিসি বোলারদের বিরুদ্ধে অনেক ধরনের নিয়ম বেঁধে দিয়েছেন। এতে ফ্যাসিলিটিজ ভোগ করছে ব্যাটসম্যানরা। এবং যাঁতাকলে পড়তে হয়েছে বোলারদের। কিন্তু দিন শেষে বোলাররা যে কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে তা হয়তো বা ক্রিকেটবিশ্ব সবাই দেখে থাকতে পারে। আজ আমরা এমন কিছু ক্রিকেটার সম্পর্কে জানব যাদের বলেন ফিগার দেখলে আপনারা অবাক হয়ে যাবেন। তো চলুন শুরু করা যাক:
আমাদের তালিকায় প্রথমে রয়েছে চামিন্দা ভাস। তিনি শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম একজন বোলার।2003 সালে তিনি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাত্র 19 রানের বিনিময়ে 8 উইকেট শিকার করেন। আজ পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে সফল এবং সর্বোচ্চ সাফল্যের বোলিং ফিগার এটি।
আমরা আমাদের তালিকায় দ্বিতীয় বলার হিসেবে স্থান করে দিতে চাই শহীদ আফ্রিদিকে। শহীদ আফ্রিদির সম্পর্কে আলাদাভাবে পরিচয় দেওয়ার কোন দরকার নেই। কারণ তিনি পাকিস্তানের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্রিকেটার।
তিনি 2007 সালে মাত্র 12 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট তুলে নেন।এর মাধ্যমে বিশ্বের প্রথম সর্বশ্রেষ্ঠ বোলিং ফিগার তুলে ধরেন। যদিও পাতার রেকর্ড বেশি দিন স্থায়ী ছিল না।
আমরা আমাদের তালিকা এরপরের বোলার হিসেবে স্থান করে দিয়েছে গ্লেন ম্যাকগ্রা কে। অস্ট্রেলিয়ার এই ফাস্ট বোলার সম্পর্কে কমবেশি আমরা সবাই অবগত। 2003 সালে তিনি নামাবিয়ার বিপক্ষে মাত্র 15 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট শিকার করতে সফল হন।
আমরা আমাদের তালিকায় পরবর্তী বলার হিসেবে স্থান করে দিতে চাই আফগানিস্তানের অন্যতম অলরাউন্ডার রশিদ খানকে। রশিদ খান সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত। তিনি কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে তার সম্পর্কে আমাদের সবারই ধারনা রয়েছে। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে 18 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট তুলে নেওয়ার মাধ্যমে একটি বিরল রেকর্ড তৈরি করেন।
আমরা আমাদের এ তালিকায় পরবর্তী বলার হিসেবে স্থান করে দিতে চাই অ্যান্ডি বিকেল কে। 2003 সালে তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে 25 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট শিকার করেন।
আমরা আমাদের তালিকায় পরবর্তী বোলার হিসেবে স্থান করে দিতে চাই মুরালি কে। তিনি শ্রীলংকার সর্বশ্রেষ্ঠ বোলার হিসেবে পরিচিত ছিল। 350 ম্যাচ খেলার বিনিময় তিনি 509 টি উইকেট শিকার করে নেন। 2007 সালে তিনি 27 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট শিকার করে নিয়ে একটি রেকর্ড তৈরি করে। 27 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট শিকার করে নিয়ে একটি রেকর্ড তৈরি করেন।
এবং আমাদের তালিকায় সর্বশেষ বোলার হিসেবে স্থান করে দিতে চাই টিম সাউদিকে। নিউজিল্যান্ডের এই বলার চেয়ে কতটা শক্তিশালী এবং ভয়ঙ্কর হতে পারে তা সম্পর্কে আমাদের সবার ধারণা রয়েছে। টিম সাউদি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে 33 রানের বিনিময়ে 7 উইকেট শিকার করেন।
তো বন্ধুরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকবেন এবং আমাদের ওয়েবসাইটের অন্য পোস্ট গুলি পড়ার জন্যেআমন্ত্রণ রইল।
ধন্যবাদ…
information gulu jene valo laglo. kaje asby
afridi is the best
Oh..no
ভালো লাগলো, কিছু জানতে পারলাম।
Wow
NICE POST
❤️
Ok