কারাগার বলতেই আমাদের | চোখের সামনে ভেসে ওঠে এক ভয়ানক জায়গা। যেখানে বন্দি হলে কোনভাবেই বেরােনোর কোন উপায় নেই। সেখানে সবসময় কয়েদিদের উপর
অত্যাচার করা হয়, বীভৎসভাবে মারা হয়।
অপরাধীদের এবং আরাে অনেক ভয়ানক ঘটনাও ঘটতে পারে ওই বদ্ধ চার দেওয়ালের মধ্যে। তাই
কারাগার বা বন্দীশালার কথা শুনলেই আমাদের
চমকে উঠতে হয় বারবার। কারাগার আমাদের কাছে আইনের সুরক্ষার এক ভয়ানক রহস্যময়
জায়গা বলে মনে হয়। যেগুলি ডিটেকটিভ উপন্যাসেই পড়া যায় হয়তাে।
সেগুলাে ঘটে ভেবে অনেকেই কারাগার নিয়ে প্রচুর গল্প ও উপন্যাস লিখে ফেলেছেন। কিন্তু সকলেই খুব ভয় পান কারাগার বা বন্দিশালাকে। আইন থাকলে আইনের ফঁাকও থাকবে।সেই ফাক গলে বেরিয়েও যাওয়া যাব অনায়াসে। অন্তত সেইরকম মনে করে কয়েদীরা। কিন্তু সেরকম হয় না। তবুও এই সবকিছুকে পিছনে ফেলে সামনে এগিয়ে এসেছে এক কারাগারের অদ্ভুত ঘটনা।
সেখানের বন্দিরা আইনের ফাককে কাজে লাগিয়ে এমন জাদু করেছেন যে তাক লেগে গেছে গােটা বিশ্বের। তারা নিজেদের চার্মিং পার্সোনালিটি কাজে লাগিয়ে বশ করে ফেলেছে মহিলা কারারক্ষীদের। এবং শারীরিক সুখ তারা জোগাড় করে নিচ্ছে মহিলা গার্ডের কাছ থেকেই। সম্প্রতি এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে অদ্ভুত কিছু দৃশ্য। যে দৃশ্য দেখে চমকে গেছেন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সমস্ত বিদ্বজ্জনেরাও। দেখা যাচ্ছে একজন কয়েদি নগ্ন হয়ে ডাকছেন একজন মহিলা গার্ডকে। একটু বাদেই ওই মহিলা গার্ডটি বসে পড়েন ওই নগ্ন কয়েদির সামনে।অনেকেই। কিন্তু এই ঘটনা কিভাবে সম্ভব হল সেটা কেউই বুঝতে পারছেন না কোন ভাবেই। বন্দির পরিচয় অবশ্য পাওয়া গেছে।
মাদক দ্রব্যের নেশায় তিনি বন্দি হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তিনি একজন্য পুরােনাে অপরাধী, অনেকদিন ধরেই অপরাধের জন্য শাস্তি পাচ্ছেন। যেহেতু সিসিটিভি ক্যামেরায় ভিডিওটি উঠেছে, সেহেতু ওই মহিলা গার্ডকে শনাক্ত করা গেছে। খুব সম্ভবত তিনি এইরকম অদ্ভুত ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত শাস্তিও পাবেন। সবথেকে বড় ভয়ের জিনিস ওই কারারক্ষীকে মানাতে কোনরকম সময়ও লাগেনি এই বন্দির। অনেকেই ভাবছেন এভাবে শুধুমাত্র লােকদের মানিয়ে নিয়ে যদি বন্দিরা জেল থেকে বেড়িয়ে পড়ে তাহলে খুব মুশকিল।
Soo sadd
Hmm
Sad
Soo sad
Bad news
Sad news
Sad 😭
Felling so sad
Hmmm
is it real?
good post.
keep it up
ok