মানুষ বুদ্ধির অধীন ইচ্ছার স্বাধীন। যে নিজের কর্ম ক্যারিয়ারে সর্বোচ্চ প্রোডাক্টিভিটির সাথে সফলতা নিয়ে আসতে পারে, সে উন্নত মানসিকতার ব্যক্তিত্ব হলে ইচ্ছা করলে, অজস্র ব্যস্ততা এবং কাজের মধ্য দিয়ে নিজের ভালো থাকার এমন দক্ষতার পাশাপাশি পারিবারিক সামাজিক ও অন্যান্য সবকিছুকেই ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে ,যেটা তার যোগ্যতা। নৈতিকতার বিচারে যেই কাজের কর্তা ব্যক্তি নিজেই সেই কাজের ভালো এবং মন্দের ভারটা অবশ্যই তাকে বহন করতে হয়।
যেখানে ইচ্ছার স্বাধীনতা রয়েছে , সেখানে উগ্রতা আর শিথিলতা স্বনিয়ন্ত্রণে রেখে যে,যে ক্ষেত্রেই কাজ করুক না কেন তাঁর ভেতরে সফল হওয়ার গুণাবলি থাকলে সে, সেই ক্ষেত্রে সেরাদের একজন সেরা হয়ে উঠবে এটাই স্বাভাবিক। এহেন ফলশ্রুতিতে ভালোর ভালো এবং আর্থিক অবস্থার স্বচ্ছলতাসহ অন্যান্য উন্নতি ও অগ্রগতির সাথে সন্তুষ্ট সুখী জীবনের আবহমান কাল উপভোগ করতে ওই ব্যক্তির ব্যক্তিত্বে কোন রকম বেগ পেতে হয় না। শিক্ষার মারফতে যে রকম মূল্যবোধ তথা মনুষ্যত্ব লাভ করা যায় তেমনই তা রক্ষা করার প্রতি যত্নশীল হওয়া , এবং দক্ষতা ও যোগ্যতায় ফলপ্রসু কীর্তিত্ব অর্জন করতে হলে তৃণমূল পর্যায় থেকে ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে ভালো এবং প্রশংসনীয় সেবা মূলক কাজের আনজাম করতে হয়।
মনুষ্যত্বের তাগিদে নিজেকে ভালো ও উন্নততর করার চেষ্টা ভালো কিন্তু আপনার দীর্ঘ সাধনা ও কষ্টে অর্জিত দক্ষতার স্বার্থকতা অপরের ভালোলাগার মধ্যে নিহিত। কারণ মনুষ্যত্ব অর্জন করে তা আপনার ভেতর থেকে মুক্তি দিতে না পারলে মনুষ্যত্বের আহ্বান মানুষের কাছে গিয়ে পৌঁছতে পারে না। তাই আপনার ভালো তখনই স্বার্থক হবে যখন অপরকে ভালো রাখার মতো মনুষ্যত্ব ও যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন। ” পৃথিবীতে মানুষ এখনও আছে” কথাটি বললে অন্তর যাদের আলিঙ্গন করে, তাদের মহৎ চরিত্রে আত্মশুদ্ধিতা এবং দূরদর্শীতা তো ছিলোই তদুপরি নিজের ভালো থাকার দক্ষতা অপেক্ষা অপরকে ভালো রাখার যোগ্যতা ছিল প্রবল। এ জন্য “”ভালো থাকাটা দক্ষতা ভালো রাখাটা যোগ্যতা।” এতটুকু অর্জন করতে ব্যর্থ হলে আপনার কীর্তিত্বের স্বরূপ জীবনের শ্রী ও ফুটবে না,একথা ভেবে যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
প্রত্যাশা
মুহা. কবির হোসেন
তোমার হৃদয়ের স্বর্গে আমায় একটু ঠাঁই দিও
ভালোবাসার ঘর সাজাবো ভালোবাসা নিও
আমি তোমার জীবন আশা স্বপ্ন ভালোবাসা
করো নাকো নিরাশ কভু এমন প্রত্যাশা।
অন্ধ আমি তোমার প্রেমে হয়ে পাগোলপারা
জীবন পাতায় আলো আগুন জ্বলছে অধরা।
হতাশার ঘাম ঝরে অবিরাম স্বর্ণ শিশির আহা
পণ করেছি প্রেমে তোমার আমি অভাগা।
অন্ধ বধির সবার জীবনেই প্রেম ভিক্ষারী ভাই
উপেক্ষা হায় করো না তারে এ করুনা চাই।
আমর স্বপ্ন আশাগুলো তোমায় নিয়ে গড়া
মনের উচ্চ আলো জ্বেলে গড়বো এ ধরা।
শখী আমি তোমার প্রিয় চাই প্রেমের মোহনায়
ভালোবাসার ঘর বাধিবো বিশ্ব ভুবনময়।
সুখে দুঃখে থাকবো অটুট তোমায় বুকে করে
শান্তির পায়রা উড়িয়ে দেব প্রেমের মাজারে।
হৃদয় জুড়ে তোমায় নিয়ে অনেক বড় আশা
নির্দয় ওরে করো না যেন আমার ভালোবাসা।
দূর আকাশের জ্যোছনা তারা ওই যে ভাসা ভাসা
আশার মাঝে তোমায় দেখি বড় প্রত্যাশা।
হিতকথা : ” মানুষের জীবন পার্থিবে ক্ষণস্থায়ী পরলোকে স্থায়ী বলে অনন্ত কালের সদস্য। “
মুহা. কবির হোসেন
NICE
Thank you so much.
Helpful post
Thank you so much.
Good
Thank you so much
Ok vai
Thank you s. much
Nice
Thank you so much
Sundor
Thank you so much.
khub sundor
Thank you so much.
Thank you so much.
Nice post
Thank you so much.
gd
nice
কবিতা আর প্রবন্ধ একসাথেই!
gd
দারুণ
good
সুন্দর
❤️
❤️