১। অর্ধবৃত্তস্থ কোণ দুই সমকোণ।
২। বৃত্তের কেন্দ্রস্থ কোণ বৃত্তস্থ কোণের দ্বিগুণ
৩। বৃত্তের ব্যাসার্ধ ও স্পর্শক পরস্পরের উপর লম্ব ।
৪। পরিধির যেকোন অংশকে চাপ বলে।
৫। ব্যাসার্ধ বৃত্তকে সমান দুইভাগে বিভক্ত করে ।
৬। বৃত্ত একটি আবদ্ধ ক্ষেত্র।
৭। বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা ঐ বৃত্তের ব্যাস।
৮। বৃত্তের কেন্দ্র হতে পরিধি পর্যন্ত যে কোন দুরত্বকে বৃত্তের ব্যাস বলে।
৯। বৃত্তের কেন্দ্র হতে সমদুরবর্তী সকল জ্যা সমান।
১০। একই বৃত্তের ব্যাসার্ধগুলাে সমান।
১১। কেন্দ্র বৃত্তের একটি অংশ।
১২। বৃত্তের মাত্র একটি ব্যাস ও একটি ব্যাসার্ধ থাকে
১৩। বৃত্তের পরিধির যে কোন অংশকে বৃত্তাংশ বলে।
১৪। বৃত্তের মাত্রা একটি।
১৫। বৃত্তের চাপ ও ব্যাস একই কথা।
১৬। দুইটি জ্যা এর মধ্যে কেন্দ্রের নিকটবর্তী জ্যাটি ছােট।
১৭। বৃত্তের ব্যাসের লম্ব দ্বিখন্ডক কেন্দ্রগামী।
১৮। বৃত্তস্থ সুষম ষড়ভুজের প্রত্যেক বাহু ব্যাসার্ধের সমান।
১৯। বৃত্তের স্পর্শকের স্পর্শ বিন্দুতে লম্ব কেন্দ্রগামী।
২০। বৃত্তের কোন বিন্দুতে একটি মাত্র স্পর্শক অংকন করা যায়।
২১। বৃত্তের কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণের পরিমাণ ১৮০°।
২২। দুইটি বৃত্ত পরস্পরকে অসংখ্য বিন্দুতে ছেদ করে।
২৩। অনেকগুলাে বৃত্তের একটি কেন্দ্র থাকতে পারে।
২৪। একটি সরল রেখা বৃত্তকে অসংখ্য বিন্দুতে ছেদ করে।
২৫। একই কেন্দ্রে অসংখ্য বৃত্ত অংকন করা যায়।
২৬। বৃত্তের পরিবর্তন করলে কেন্দ্রের পরিবর্তন হয়।
২৭। বৃত্তের ব্যাস বাড়লে কেন্দ্রেরও পরিবর্তন হয়।
২৮। কোন জ্যা এর মধ্যবিন্দু ও কেন্দ্রের সংযােজক রেখা ঐ জ্যা এর
উপর লম্ব।
২৯। একই বৃত্তের সমান সমান চাপের উপর দন্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণগুলাে সমান।
৩০। নির্দিষ্ট বিন্দু হতে সর্বদা সমান যে দুরত্ব বজায় রেখে বৃত্ত আঁকা হয় ঐ দুরত্বকে ব্যাসার্ধ বলে ।
৩১। যে পথকে বৃত্ত বলে তার দৈর্ঘ্যকে বৃত্তের পরিধি বলে ।
৩২। বৃত্ত একটি বক্ররেখা।
৩৩। বৃত্তের ব্যাসের দৈর্ঘ্য ব্যাসার্ধের দৈর্ঘের তিন গুণ।
৩৪। বৃত্তের কেন্দ্রে কোন কোণ উৎপন্ন করে না।
৩৫। বৃত্তের কেন্দ্রস্থিত কোণের পরিমাণ ৩৮০° ।
৩৬। বৃত্তের মাত্র একটি ব্যাসার্ধ ও একটি ব্যাস থাকে।
৩৭। বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র হতে সমদুরবর্তী।
৩৮। বৃত্তের ব্যাস কেন্দ্রগামী নয় ।
৩৯। বৃত্তের বৃহত্তম ব্যাসই জ্যা।
৪০। বৃত্তের ব্যাসের দ্বিগুণকে ব্যাসার্ধ বলে।
৪১। বৃত্তের ব্যাসার্ধের অর্ধেককে ব্যাস বলে।
৪২। বৃত্তের ব্যাস উভয়দিকে সমপরিমান বাড়ালে কেন্দ্রের পরিবর্তন হয়।
৪৩। বৃত্তের ব্যাস বৃত্তকে সমান দুই অংশে বিভক্ত করে।
৪৪। বৃত্তের একটি মাত্র কেন্দ্র থাকে।
৪৫। বৃত্তের চাপ ও ব্যাস এক কথা নয়।
৪৬। বৃত্তের ব্যাস বৃত্তকে দুই অংশে বিভক্ত করে এবং প্রত্যেক অংশকে
অর্ধবৃত্ত বলে।
৪৭। যে নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সর্বদা সমান দুরত্ব বজায় রেখে বৃত্ত আঁকা হয় ঐ নির্দিষ্ট বিন্দুটিকে কেন্দ্র বলে।
৪৮। কোন বিন্দুকে কেন্দ্র করে যে কোন ব্যাসার্ধ নিয়ে একটি এবং কেবল মাত্র একটি বৃত্ত আঁকা যায় ।
উত্তরসমূহঃ
১। মিথ্যা ২। সত্য ৩। সত্য ৪। সত্য ৫। মিথ্যা ৬। সত্য ৭। সত্য ৮। মিথ্যা ৯। সত্য ১০। সত্য ১১। সত্য ১২। মিথ্যা ১৩। মিথ্যা ১৪। সত্য ১৫। মিথ্যা ১৬। মিথ্যা ১৭। সত্য ১৮। সত্য ১৯। সত্য ২০। সত্য ২১। মিথ্যা ২২। মিথ্যা ২৩। সত্য ২৪। মিথ্যা ২৫। সত্য ২৬। মিথ্যা ২৭। মিথ্যা ২৮। সত্য ২৯। সত্য ৩০। সত্য ৩১। সত্য ৩২। সত্য ৩৩। মিথ্যা ৩৪। মিথ্যা ৩৫। মিথ্যা ৩৬। মিথ্যা ৩৭। সত্য ৩৮। মিথ্যা ৩৯। মিথ্যা ৪০। মিথ্যা ৪১। মিথ্যা ৪২। মিথ্যা ৪৩। সত্য ৪৪। সত্য ৪৫। সত্য ৪৬। সত্য ৪৭। সত্য ৪৮ | সত্য।