Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

সুগন্ধির উদ্ভাবক ছিলেন একজন নারী!

সুগন্ধি মনকে সতেজ ও প্রফুল্ল করে। সুগন্ধি শব্দের ইংরেজি পরিভাষা পারফিউম (Perfume)। পারফিউম শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ পারফিউমাস থেকে। পারফিউমাস অর্থ ধোঁয়ার মাধ্যম থেকে। আবার ‘আতর’ শব্দটি এসেছে ফারসি শব্দ ‘ইতির’ থেকে। যার অর্থ সুগন্ধি।

সুগন্ধির উৎপত্তিস্থল নিয়ে বিতর্ক থাকলেও মেসোপটেমিয়ার (বর্তমান ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরব) নাম বেশি পাওয়া যায়। বিশ্বের প্রথম নারী রসায়নবিদ তাপ্পুতী মেসোপটেমিয়া ফুল, তেল, গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে সুগন্ধি তৈরি করতেন।

এ সময় মিশরেও সুগন্ধি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরবর্তীতে রোমান ও পারসিয়ানরা সুগন্ধি তৈরির আধুনিকতম প্রক্রিয়া আয়ত্ত করে। এরই মধ্যে চার হাজার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত সুগন্ধির কারখানার সন্ধানও পাওয়া যায় সাইপ্রাসে। পরবর্তীতে বিখ্যাত মুসলিম চিকিৎসক আল শেখ আল-রইস নানা রকম সুগন্ধি তৈরি প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন, যা তাকে পাতন পদ্ধতির সাহায্যে সুগন্ধি তৈরির অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিতি এনে দেয়। সুগন্ধি নানা ধরনের হতে পারে। যেমন – পারফিউম, বডি-স্প্রে, আতর ইত্যাদি।

মানুষের ব্যক্তিত্ব, লিঙ্গ বা সময় ভেদে সুগন্ধি ব্যবহার করে। সুগন্ধি মনকে সতেজ ও উৎফুল্ল রাখে। তাই যথাযথ সুগন্ধি ব্যবহার নিজের সৌরভ ও সতেজ অনুভূতি লাভের পাশাপাশি অন্যকে জানান দেয় আমাদের উপস্থিতি।

তথ্যসূত্র: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, জুন – ২০১৯।

Related Posts

6 Comments

Leave a Reply

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No