শীতকাল প্রায় অনেকের প্রিয় ঋতু। অনেকে সারা বছরজুড়ে শীতকালের অপেক্ষা করেন। শীতকাল যেমন প্রিয় ঋতু ঠিক তেমনি এই শীতকালে বিড়ম্বনা পোহাতে হয় সবচেয়ে বেশি। শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কম তাই এই আদ্রতার অভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় আমাদের ত্বক। শীতকালে ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতা বজায় রাখতে কিছু কিছু বিষয়ের উপর যত্নবার হতে হবে যেমন :পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করা। আপনার শরীরে আদ্রতা কম থাকলে সেটার প্রভাব পরে আপনার ত্বকের উপর। তাই প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে শীতকালে। তাছাড়া ত্বকের সুগার লেভেল ঠিক রাখতে হলে খেতে পারেন ডাবের পানি এবং ফলের রস। শীতে মশ্চরাইজার ব্যবহার করুন। এটি আপনার ত্বককে আদ্রতার হাত থেকে রক্ষা করবে। আপনি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ওমেগা থ্রি ,ফ্যাট অথবা চর্বিযুক্ত কাবার। আপনার হাতের উপরিভাগ নরম মসৃন না হলে বুজতে হবে আপনার সরিলে ওমেগা থ্রি এর ঘাটতি রয়েছে। তাই খাদ্যতালিকায় ওমেগা ত্রিযুক্ত খাবার রাখতে ভুলবেন না। সাথে রাখুন যে কোনো ধরণের গাঢ় ও সবুজ শাকসবজি। ত্বকের যত্নে সবচেয়ে বেশ উপকারী ল্যাকটিক এসিড। তাই যেকোনো ধরণের করিম কেনার পূর্বে ইনগ্রিডিয়েন্স দেখে নিবেন যে আপনার ক্রিমে ল্যাকটিক এসিড আছে কিনা। অনেকেই শীতকালে গরম পানিতে বেশিক্ষন গোসল করতে পছন্দ করে। এটি কিন্তু ত্বকের জন্য মোটেই ভালো নয়। তাই হালকা কুসুম গরম পানি গোসলের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন। অর্গানিক তেল,সাবান ব্যবহার করবেন। চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন এক্সট্রা ভার্জিনযুক্ত তেল। অলিভ অয়েল ত্বকের জন্য খুব ই কার্য্যকর। তাই গোসুলের আগে সারা ত্বক এ অলিভ অয়েল মেখে নিন। তারপর কুসুম গরম পানিতে গোসুল সেরে নিন। ত্বকের যত্নের পাশাপাশি যে দিকে সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখবে তা দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা।দুশ্চিন্তা অথবা মানুষিক চাপ আপনার হিমিউন সিস্টেম কে দুর্বল করে দেয়। মানুসিক চাপ ত্বকের সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে। যার ফলে ব্যাক্টেরিয়া অথবা অণুজীব সহজে আক্রমণ করে ফেলে আমাদের ত্বক কে। তাই সুস্থ ,সুন্দর ত্বকের যত্নে উদ্বেগমুক্ত থাকা জরুরি।
কখনো হতাশ হবেনা জীবনে
আপনি নিজেকে বলুন,আমি জীবনে কখনো হতাশ হই না কারণ পৃথিবীর আমি প্রতিটি মানুষের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাই।আমি অনুপ্রেরণা পাই হিরো...