আজ খুশির ঈদ, বাংলার মুসলিদের আনন্দের আর শেষ নেই সকাল মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়ছে।ঈদ মানে, খুশি ঈদ মানে আনন্দ, কিছুটা নতুন ভাবে জেন পালন হচ্ছে, সেই অনেক দিনের চেনা ঈদকে। এর কারন হচ্ছে করোনার মতো মহামারি, বিরাজ করছে আমার সোনার বাংলাদেশে চির চেনা,সেই ঈদ গা ছেরে মানুষ নামাজ আদায় করছে মসজিদে।ঈদের নামাজের পর সেই হাতে হাত মিলান, ও বুকের সাথে বুক মিলিয়ে কোলাকুলি, আজ হয়নি কোথাও। মসজিদে বজায় রয়ছে সামাজিক দুরত্ব,এর দিন দিন বাড়ছে বাংলাদেশে,বাইরাজে আক্রান্ত রোখির সংখ্যা।মসজিদে জামাত গুলো হয়ছে সংখিপ্ত,অনেক মসজিদে জামাত হয়ছে দুই থেকে তিন বার।আজ ঈদের দিন হওয়ার পরও, অনেকের নেই থাকার মতো ঘড়, নিয়ে গেছে বন্যায় অনেকে আবার কাজ করছে বাঙা ভেরিকে সারাতে।সরকার করছেনা কোন সাহায্য, অনেকে আভর ভুগছে বেকারতোর সমস্যায়,কোন দিন মজুর কাজের অভাবে, আবার করোনার কারনে কাজ থাকার পরও অনেকে হয়ে পড়েছে বেকার। ঈদের দিনেও অনেকে ছুটেছে প্রিয় মানুষ টিকে দেখার জন্য বাড়ির দিকে,বিভিন্ন উপায় পরিবহন সহ অন্য অন্য যোগাযোগ মাধ্যম করোনা উপসগে্, কারনে বন্ধ থাকায় মানুষ বাড়ি যাচ্ছে বিভিন্ন উপায়ে।কেউ যাচ্ছে পায়ে ঠেটে বা বেঙে, কেউ যাচ্ছে পেরাই বোড্ কারে, আবার অনেকে মটোরসাইকেল বাড়া করে ঈদের দিনেও রয়ছে বাড়ি ফেরা লোকযনদের তুমুল বিড়।এভারের ঈদে সালামের প্রথাটি বন্ধ বল্লেই চলে,ছোট ছেলে মেয়েকে বাবা মা, যেন আগলে রাখছে ঘড়ে। করোনার কারনে বন্ধ হয়ে আজ শিশুদের বিদ্যালয় বা স্কুল ঈদের পরে পরে কি শেষ করনা মহামারি,খুলবেকি এসব শিশুদের বিদ্যালয় গুলো কি হবে পড়ার। এবছর হয়ছে তাদের শিখার অনেক খতি। অবশেষে সবারই ঈদ কাটেছে আনন্দে। সাবাইকে ঈদ মোবারক।অবশেষে, আমার ঈদ কেমন কেটেছে তা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমার ঈদটি প্রিয় জনের সাথে খুব আনন্দে কেটেছে
পাগলা মসজিদের সিন্দুকে মানুষের দান দেড় কোটি টাকা ১১১ দিনে।
কিশোরগঞ্জ পাগলা মসজিদ একটি ঐতিহাসিক মসজিদ এবারে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো পাগলা মসজিদের মসজিদের থেকে এবারে ১কোটি ৫০ লাখ ৮৭...