আসুন জেনে নেই কেন সূর্যগ্রহন হয়… এবং সূর্ষ গ্রহণের সময় বিধিনিষেধ গুলো কি কি ….Grathor.Com
আসলামু আলাইকুম কেমন আছেন বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন আর আপনাদের দোয়ায় আর আল্লাহর রহমতে খুবই ভালো আছি।
আমি মো: আল আমিন হাসান Grathor.Com এর নতুনদের লেখক
যাই হোক অনেক প্রতিক্ষার পর সপ্নের সাইট Grathor.Com লেখক হতে পেরেছি
বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
তাই আজ আমার অনেক খুশি খুশি লাগচ্ছে!
তাই আপনাদের সাথে আমার এই Grathor.Com সাইটে ৫ম পোস্ট করছি।
আজকের বিষয় টা হচ্ছে আসুন জেনে নেই কেন সূর্যগ্রহন হয়… এবং সূর্ষ গ্রহণের সময় বিধিনিষেধ গুলো কি কি
আজ আমরা সূর্যগ্রণের কিছু পর্যায় এবং সূরযষ গ্রুহণের সময় দরকারী যেসব বিধিনিষেধ। আছে তা সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করব!
****সূর্য গ্রহণের সময় যে সব বিধিনিষেধ মেনে চলা উচিত :
১ .খাবার না খাওয়া বিশেষ করে যারা গর্ভবতী মায়েরা, এতে গর্ভের সন্তানের। অনেক ক্ষতির সম্মুখিন হতে হই।
২.সূর্য গ্রহণের সময় খালি চোখে না তাকানোই ভালো এতে চোখের অনেক ক্ষতির সম্মুখিন হতে পরে
৩.সূর্ষ গ্রহণের সময় গর্ভবতী গুধু মায়েরা সবাই খাবার না খাওয়াই ঠিক। এতে শরিরের অনেক রোগ ব্যাধি হতে পারে।
৪.সূর্যগ্রহণের চলাকালীন সময়ে পরিবেশে কিছু ক্ষতিকর কিছু তরঙ্গ খ জীবাণু সক্রিয় হয়ে ওঠে যার কারণে গর্ভের সন্তানের নানা রকমের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে এজন্য গর্ভবতী মায়েরা এসময় ঘরের বাইরে না বাইরে না যাওয়াই ঠিক।
৫.শান্ত্র মত সূর্য গ্রহণের সম শারীরিক মিলন করা ঠিক দা কারণ এই মিলন করার ফলে যদি সন্তান আসে সেই সন্তানের নানা রকম রোগ ব্যাধি ঘটতে পারে এবং সেই সন্তানের চারিত্রিক দোষ থাকে।
@@@@@ সূর্ষ গ্রহণ ক্যানো হই জানুন বিস্তারিত@@@@@
১.ছায়া কেন তৈরি হয় তা আমরা সবাই জানি। আলো সরল পথে চলার সময় অস্বচ্ছ কোনও পদার্থে বাধা পেলে আলোর উৎসের উল্টো দিকে ওই পদার্থের আকারে ছায়া তৈরি হয়।
আলোক উৎস একবিন্দু না হলে ছায়ার দুটি অংশ তৈরি হয় প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া (Penumbra) অঞ্চল। এই প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়ার দৈর্ঘ্য নির্ভর করে উৎস থেকে অস্বচ্ছ পদার্থের দূরত্ব এবং যার ওপর ছায়া পড়বে তার অবস্থানের ওপর।
বাড়িতে টিউবলাইটি জ্বালিয়ে মেঝের খুব কাছে হাত রেখে হাতটাকে আস্তে আস্তে ওপরের দিকে উঠালে ব্যাপারটা খুব সহজেই বোঝা যাবে।
২.চাদ ও সূযের মধ্যেকার দুরত্ব ও পার্থক্য : সূর্যের ব্যাস চাঁদের ব্যাসের প্রায় চারশ’ গুণ এবং সূর্যের দূরত্বও পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বের প্রায় চারশ’ গুণ। ফলে পৃথিবী থেকে চাঁদকে প্রায় সূর্যের সমানই দেখায়। কৌণিক ব্যাস আধা ডিগ্রি। কিন্তু পৃথিবীর সূর্য প্রদক্ষিণ পথ এবং চাঁদের পৃথিবী প্রদক্ষিণ পথ ডিম্বাকৃতি হওয়ায় পৃথিবী থেকে সূর্য ও চাঁদের দূরত্ব সব সময় এক থাকে না। ফলে পৃথিবী থেকে এদের আকারও তুলনামূলকভাবে সামান্য ছোট বড় দেখায়।
৩.সূর্যগ্রহণ ক্যানো সৃষ্টি হই :পৃথিবীর ছায়া চাঁদের উপর পড়লে চন্দ্রগ্রহণের সৃষ্টি হয়। আর চাঁদের ছায়া পৃথিবীতে পড়লে ঐ ছায়ার অন্তর্গত স্থানে সূর্যগ্রহণের সৃষ্টি হয়। গ্রহণ হতে হলে সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদকে একই সরলরেখায় আসতে হয়।
৪.সূর্য গ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সংখ্যা প্রতিবছর :
যে কোনও বছরে সূর্যগ্রহণের সংখ্যা চন্দ্রগ্রহণের সংখ্যার থেকে বেশি। কোনও বছরে গ্রহণের সর্বনিু সংখ্যা দুই, এবং সে দুটিই হচ্ছে সূর্যগ্রহণ। আর সর্বাধিক গ্রহণ হচ্ছে সাত, যার পাঁচটি সূর্যগ্রহণ ও দুটি চন্দ্রগ্রহণ অথবা চারটি সূর্যগ্রহণ ও তিনটি চন্দ্রগ্রহণ। ১৯৩৫ সালে পাঁচটি সূর্যগ্রহণ এবং দুইটি চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল এবং ১৯৮২ সালে হয়েছিল চারটি সূর্যগ্রহণ ও তিনটি চন্দ্রগ্রহণ।
৫.সূর্য গ্রহণের প্রকারভেদ:
সূর্যগ্রহণ আবার তিন রকম হতে পারে। আংশিক বা খণ্ডগ্রাস, বলয়গ্রাস এবং পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হতে হলে চাঁদের আপাত ব্যাস সূর্যের সমান বা বেশি হতে হবে। সূর্য বেশিদূরে থাকলে এবং চাঁদ বেশি কাছে থাকলে বেশি সময় ধরে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
৬.পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ অনুকূল পরিবেশে পেলে কতক্ষণ ঠিকে থাকতে পারে :
পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ অনুকূল পরিবেশে সবচেয়ে বেশি স্থায়ী হতে পারে ৭ মিনিট ৪০ সেকেন্ড পর্যন্ত। আগামী ২১৬৮ সালের ৫ জুলাইয়ের পূূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হবে দীর্ঘস্থায়ী সূর্যগ্রহণ। এর স্থায়িত্বকাল হবে তত্ত্বগতভাবে প্রাপ্ত সর্বাধিক স্থায়িত্বকাল থেকে মাত্র তিন সেকেন্ড কম (৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড)।
” ধন্যবাদ ”
কোন কিছু ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আর নিত্যনতুন আপডেট তথ্য যেমন : চাকরি,পড়াশোনা, টিউটোরিয়াল, অজানা তথ্য,সংবাদ,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সহ ইত্যাদি বিষয়ের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের সাইটে Grathor.com এ চোখ রাখুন এখানে এখানে দক্ষ দক্ষ লেখক নিয়মিত আপডেট তথ্য প্রকাশ করে।
…. ……খোদা হাফেজ…… ….