পার্ট ২
আপনার ফোনের লক কি ভুলে গেছেন । এবং মোবাইলের রেস্ট কত প্রকার জানেন কি । ৭, ফাইল ডাউনলোড রিনিও : যখন আপনার ফোনের উইন্ডোজ অকার্যকর বা খুবই স্লো হয়ে যায় একই সাথে লক ভূলে যান । এই অপশনটি সে ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে ।
এটি সমাধানের জন্য ভিন্ন একটি ডিভাইস থেকে যে ফোনের সমস্যা সেই ফোনের মডেল অনুযায়ী একটি ফ্ল্যাশ ফাইল ডাউনলোড করে একটি সম্পূর্ণ ব্লাং মেমোরিতে সংরক্ষণ করুন ।
এরপর সেই সেই ব্লাং মেমরিটি সেই ফোনে প্রবেশ করান । তারপর ফোনটি (( পাওয়ার বাটন + ভলিউম আপ + ভলিউম ডাউন ))
এক সাথে একই সঙ্গে একই সময়ে চেপে ধরে রাখুন । তারপর সেই মেমরির ফ্ল্যাশ ফাইলটি আপনার ফোনে ইন্সটল হতে শুরু করবে । প্রক্রিয়া টি সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।
এরপর আপনা ফোনটি অটোমেটিক নতুন হয়ে চালো হবে । সতর্কতা = এ কাজটি করার পর আপনার ফোনের সকল ডাটা হারিয়ে যাবে ।
৮, কম্পিউটার ফ্লাশ টুলস : এই ফ্ল্যাশ টুলস সাধারণত ম্যকাররা করে থাকে । আমারাও এই সফটওয়্যার কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারি ।
তবে এটি ব্যবহার করতে আলাদা কিছু ডিভাইস এর প্রয়োজন হয় । তাই এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব না ।
৯, কুশেন রেস্ট : এটাকে সাধারণত রেস্ট বলা হয় না । এ্য কাজ হলো আপনার ফোনের যদি লক ভূলে যান তাহলে সেটিং অপশনে কিছু কুশেন বা প্রশ্ন ও
উত্তর আপনার মনের মত সেট করে রাখতে পারেন । যাতে লক ভূলে গেলে বিপল্ক হিসেবে আপনার নিজের তৈরি সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনার ফোনের লক খুলতে পারবেন ।
১০, ইমার্জেন্সি কল রেস্ট : সাধারণত এটাকেউ রেস্ট বলা হয় না । এই সিস্টেম টির মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের লক ভূলে গেলেও সিম থেকে ভয়েজ কল করার সুযোগ সুবিধা থাকে ।
প্রথমে এটা মনে রাখতে হবে সাধারণত আমাদের ফোনের ইমার্জেন্সি নাম্বার গুলো কি ?
আমাদের ফোনের ইমার্জেন্সি নাম্বার গুলো সাধারনত এইগুলো হয়ে থাকে ( ১১২, ৯৯৯, ৯১১, ০০০, ৮৮৮ ) আপনার ফোন লক থাকা অবস্থায় এই নাম্বার গুলো ডায়াল করুন ।
মনে রাখবেন এই নাম্বার গুলো ইন্টারন্যশনাল ইমার্জেন্সি নাম্বার । যদি ও এ নাম্বার গুলো আমাদের দেশে ইমার্জেন্সি নাম্বার হিসেবে কার্যকর নয় ।
যখন আপনার ফোনটি লক থাকবে পিন নাম্বার বা পাসওয়ার্ড বসানোর আগে সবার নিচে ইমার্জেন্সি বা ইমার্জেন্সি কল লেখা দেখতে পাবেন ।
সেইখানে ক্লিক করুন ডায়ালপেড চলে আসবে, সেই স্থানে এই তিন সংখ্যার নাম্বার এক এক করে ডায়াল করুন । যে নাম্বারে যোগাযোগ হবে সেখান থেকে খুবই
তারাতাড়ি পূণরায় আবার ডায়ালপেডে ক্লিক করুন এবং আপনার হাত যদি চালু থাকে দুই সেকেন্ডের মধ্যে প্রয়োজনীয় নাম্বার তুলে কল করুন । আপনার হাত যদি স্পীড না থাকে অন্যথায় তিন সংখ্যার নাম্বার তুলে ডায়াল করার পর আবার ডায়ালপেডে ক্লিক করে আমাদের দেশের নির্দিষ্ট সিম অফিসের ইমার্জেন্সি নাম্বার তুলে জলদি কল করুন ।
আমাদের দেশের নির্দিষ্ট সিম অফিসের নাম্বার হলো ( ১২১, ৭৮৬, ১১১, ১২১২, ১০০, ১২০০, ১০১০ ,১৫১৫, ৪০০০ ইত্যাদি ) যেমন ১২১
জলদি কল করার পর এড নিউ কলে ( add new call ) ক্লিক করুন কল ঢুকার পরে কনফারেন্স এর মাধ্যমে প্রথম কলটি কেটে দ্বিতীয় কলে কথা বলতে পারবেন ।
চাইলে কনফারেন্স এর মাধ্যমে আরো কল যূক্ত করতে পারেন ।