টিকা নিয়ে শতভাগ সাফল্যের দাবি করলো চীন ।
কেমন আছেন সবাই ? আশা করছি ভালো আছেন । হ্যাঁ কথাটি সত্যি শুনছেন ।
সম্প্রতি বানরের উপর গবেষণার মাধ্যমে আশার খবর শোনায় যে তারা করোনাৱ বিরুদ্ধে শতভাগ সাফল্য পেয়েছে । যেটা আমাদের জন্য ও অত্যন্ত আনন্দের খবর । কারণ চীনের সাথে বাংলাদেশের খুব ভালো বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে । চীনের সাথে পাকিস্তানের ভালো সম্পর্ক থাকলেও অতটা ভালো নয় যেটা যতটা আমাদের সাথে রয়েছে । এদিক দিয়ে আমরা আশা করতে পারি যে করোনা প্রতিরোধে ভ্যাকসিনটি আমাদের কাছে দ্রুতই পৌঁছাবে । তাও অনেক স্বল্প দামে । চীনের তৈরি ভ্যাকসিন টির নাম দেওয়া হয়েছে পিকো ভ্যাক । যেটি বানরের উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল এবং শতভাগ সাফল্য পেয়েছে ।
পিকোভ্যাক নামে টিকাটি তৈরি করেছে বেইজিংভিত্তিক প্রতিষ্ঠ্যান সিনোভ্যাক বায়োটেক। এতে প্রচলিত ভাইরাসপ্রতিরোধী প্রক্রিয়াই অনুসরণ করা হয়েছে। কোনও প্রাণীর শরীরে এটি প্রয়োগ করলে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যা ভাইরাস ধ্বংস করতে সহায়তা করে।
গত ৬ মার্চ জানানো হয়েছে, যে, সম্প্রতি রিসাস ম্যাকাকিউস প্রজাতির বানরের শরীরে নতুন ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করেন চীনা গবেষকরা। এর তিন সপ্তাহ পরে বানরগুলোকে করোনা ভাইরাসের সংস্পর্শে নেওয়া হয়।
এক সপ্তাহ পরে দেখা যায়, যেসব বানরের শরীরে বেশি মাত্রায় টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল তাদের ফুসফুসে করোনার উপস্থিতি নেই, অর্থাৎ টিকাটি ভাইরাস প্রতিরোধে সক্ষম হয়েছে। আর যেসব বানরকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়নি তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং তাদের শরীরে নিউমোনিয়ার উপসর্গ দেখা দিয়েছে। গত এপ্রিলের মাঝামাঝি মানবদেহেও পিকোভ্যাকের ট্রায়াল শুরু হয়েছে।
এদিকে, করোনা মোকাবিলায় পিকোভ্যাকই একমাত্র ভরসা নয়। একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রায় একই ধরনের আরেকটি টিকা তৈরি করেছে চীনের সেনাবাহিনী। ইতোমধ্যেই হিউম্যান ট্রায়ালের দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করেছে এটি।
তবে টিকা তৈরিতে একটি সমস্যার মুখে পড়তে পারেন চীনা গবেষকরা। দেশটিতে ইতোমধ্যেই করোনার সংক্রমণ অনেক কমে এসেছে, বর্তমানে মাত্র কয়েকশ’ রোগী রয়েছেন সেখানে। ফলে কিছুদিনের মধ্যেই মানবদেহে টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য স্বেচ্ছাসেবক খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে তাদের জন্য। ২০০৩ সালে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম ভাইরাসের টিকা তৈরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল এই কারণেই।
তবুও আশা হারাবেন না । আমরা করোনা যুদ্ধে খুব দ্রুতই জয়লাভ করতে পারি । সম্প্রতি অক্সফোর্ডের তৈরি করণা ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশের তৈরি প্রক্রিয়া চলছে । আর এর প্রয়োগ জুন মাসের মধ্যে হতে পারে । আশা করছি খুব দ্রুতই বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে । আগের মত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অফিস-আদালত খুলে দেওয়া হবে । জীবনযাত্রার মান আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে উঠবে । করোনা কে ভুলে আমরা আস্তে আস্তে সামনের দিকে এগিয়ে চলব। ধন্যবাদ ।
Tai
ji
Ha
nice
Nice
Gd
good
good
Valo news
Good
Nice tune bro
ensallah mokto hoboy
G
Wow
thanks
nice
ভালো
Hasa
gd
gd
একটা হলে হয়।
HAH
gd
good
Possible.
RIGHT
‘RIGHT’
Hasi pai
valo
ok
ও আচ্ছা
nice post
nice
Ok
Ha
Nice
gd