আসসালামু আলাইকুম
ধন্যবাদ সকলকে আমার পোস্টটি তে agree করার জন্য,,,,
আমরা জানি প্রত্যেকটি নেটওয়ার্ক কিছু কম্পিউটার বা হোস্ট এর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে যারা একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে তথ্য আদান প্রদান করে । নেটওয়ার্ক টপোলজি হল এমন একটি বিষয়, যাতে নেটওয়ার্ক প্রত্যেকটি হোস্ট বা ডিভাইস সমুহ কিভাবে একে অপরের সাথে যুক্ত থাকবে সেই সিস্টেমকে বুঝায় ।
টপোলজিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায় যথা:
বাস টপোলজি (Bus Topology)
স্টার টপোলজি (Star Topology)
রিং টপোলজি (Ring Topology)
মেশ টপোলজি (Mesh Topology)
ট্রি টপোলজি (Tree Topology)
হাইব্রিড টপোলজি (Hybrid Topology)
নিন্মে এই টপোলজি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
বাস টপোলজি (Bus Topology): বাস টপোলজিতে একটি ব্যাকবোন ক্যাবল থাকে এবং এই ব্যাকবোন ক্যাবল এর সাথে সকল হোস্ট সমুহ যুক্ত থাকে । এই প্রকার নেটওয়ার্ক গঠন করা থুব সহজ এবং এত থরচ কম হয় । এই প্রকার নেটওয়ার্কএ যখন কোন কম্পিউটার ডাটা পাঠায় তখন, যে কম্পিউটার এর কাছে ডাটা পাঠানো হয়েছে, সে ডাটা গ্রহন করবে। এই সময় অন্য কোন কম্পিউটার ডাটা আদান প্রদান করতে পারবে না । এই ব্যাকবোন ক্যাবল এর দুই পাশে দুটি টারমিনেশন ব্যবহার করা হয় যাতে করে ডাটা কলিশন না ঘটে।
রাইহান
স্টার টপোলজি (Star Topology): স্টার টপোলজিতে একটি কেন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রয়ন অংশ থাকে যাকে বলা হয় হাব বা সুইচ। এ্রর সাথে সকল হোস্ট সমুহ যুক্ত।স্টার টপোলজিতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ বা বর্ধিত করা সহজ কিন্তু কেন্দ্রিয় ডিভাইসটি নষ্ট হয়ে হয়ে গেলে সমস্ত নেটওয়ার্কটি অচল হয়ে পড়ে।
রাইহান
রিং টপোলজি (Ring Topology): রিং টপোলজিতে প্রত্যেকটি কম্পিউটার একটি বৃত্তের ন্যায় একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে । এখানে প্রত্যেকটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে এমন ভাবে যুক্ত থাকে যে তারা একটি রিং বা লুপের সৃষ্টি করে । এই টপোলজিতে কোন শুরু বা শেষ প্রান্ত থাকে না । এই নেটওয়ার্কএ হোস্ট সমুহ একটি বৃত্তকার পথে পরস্পর এর সাথে যুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে । এখানে কোন হোস্ট অন্য কোন হোস্ট এর কাছে ডাটা পাঠালে পরের হোস্ট এর কাছে যাবে, ডাটাটি যদি তার কাছে না পাঠানে হয় তবে সে ডাটাটিকে পরের হোস্ট এর কাছে পাঠায়ে দিবে । এভাবে ডাটাটি প্রত্যেকটি হোস্ট এর কাছে যেতে খাকবে যতক্ষন না তা নির্ধারিত হোস্ট এর কাছে না যায় ।
রাইহান
মেশ টপোলজি (Mesh Topology): মেষ টপোলজিতে নেটওয়ার্কএ যুক্ত প্রত্যেকটি হোস্ট একে অপরের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে । যেকোন হোস্ট সরাসরি যে কোন হোস্ট এর কাছে ডাটা পাঠাতে পারে ।এই ধরনের টপোলজি ইন্সটলেশন ও কনফিগারেশন বেশ জটিল। ব্যস্তবে এই ধরনের টপোলজি থাকে না বললেই চলে ।
রাইহান
ট্রি টপোলজি (Tree Topology): স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপ হচ্ছে ট্রি টপোলজি। এই টপোলজিতে একাধিক কানেক্টিং ডিভাইস হিসেবে হাব বা সুইচ ব্যবহার করে নেটওয়ার্কভুক্ত সকল কম্পিউটারকে একটি বিশেষ স্থানে সংযুক্ত করা হয়। একে বলা হয় সার্ভার ভা রুট। ট্রি সংগঠনে এক বা একাধিক স্তরে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলো রুট এর সাথে যুক্ত থাকে।
রাইহান
হাইব্রিড টপোলজি (Hybrid Topology): হাইব্রিড টপোলজি হল বিভিন্ন ধরনের টপোলজির সংমিশ্রন । এই টপোলজি স্টার, রিং, বাস ইত্যাদি নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত হয় বলে একে হাইব্রিড টপোলজি বলে। ইন্টারনেট একটি হাইব্রিড নেটওয়ার্ক, কেননা এতে প্রায় সব ধরণের নেটওয়ার্কই সংযুক্ত আছে।
রাইহান
thanks for you….
wach my post……
thank you vary much.