অন্য দলগুলোতে সিনিয়ররা পথ দেখানোর পর দায়িত্ব নেয় জুনিয়রেরা, ইনিংসের ভিত্তি গড়ে দেওয়ার পর সেটাকে বড় সংগ্রহে পরিণত করে তারা। সিনিয়রেরা কোনদিন ব্যর্থ হলে জুনিয়রেরা হাল ধরে, একলাই টেনে নিয়ে যায় দলকে। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে শিমরন হেটমায়ারের মারকুটে সেঞ্চুরির ইনিংসটা দেখলেই বুঝবেন কি বলতে চাচ্ছি। আর আমাদের দলে সিনিয়রদেরই ইনিংসের শুরুতে ভালো স্টার্ট এনে দিতে হয়, ভিত্তি গড়তে হয়, ধরে ও চালিয়ে খেলতে হয়, শেষপর্যন্ত স্লগ করে বড় সংগ্রহও এনে দিতে হয়। জুনিয়রেরা যেন স্রেফ দলের শোভাবর্ধনকারী, সহজ বাংলায় দুধভাত। আজকে সাব্বির-মোসাদ্দক-মিরাজের আগে মাশরাফিকে কেন ৬ নম্বরে নামতে হল দ্রুত রান তোলার জন্য, এই প্রশ্নের উত্তরটা যদি জুনিয়রেরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করতো, নিজেদের পাওয়া সুযোগগুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করতো, আরেকটু মনোযোগী হয়ে দায়িত্বটা পালনের চেষ্টা করতো, তবে সেটাই হত সবচেয়ে বড় পাওয়া। কিন্তু জুনিয়রেরা আদৌ নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হবেন কিনা, ভাববেন কিনা, সেটা এখনো নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কারণ গত দুই বছর ধরেই নিরলসভাবে পালা করে প্রত্যেক জুনিয়র ক্রিকেটার চরম দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন, অন্তত ব্যাটিং বিভাগে। ব্যর্থ হচ্ছেন একের পর এক। তামিম-সাকিব-মুশফিক-রিয়াদ-মাশরাফির পর ব্যাটিং-এর দায়িত্বটা কারা নেবে, ভাবতে গেলেই মাথা কাজ করে না তো।
উড়ছে বাংলাদেশ দেখছে বিশ্ব। একের পর এক চমক দেখাচ্ছে বাংলাদে। স্বপ্ন এখন বিশ্ব জয়ে।
❤আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহর❤ আশা করি সবাই ভালো আছেন।আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।আপনাদের সবাই কে স্বাগতম জানাচ্ছি...